ঘুরতে ভালবাসি
রাজনৈতিক দলগুলোর নাম ভাঙ্গিয়ে আশিয়ান সিটির নজরুলের প্রতারণা অব্যাহত
স্টাফ রিপোর্টারঃ
সরকার ও বিরোধী দলের বড় বড় নেতাদের নাম ভাঙ্গিয়ে আশিয়ান সিটির নজরুল দীঘদিন ধরেই প্রতারণা করে যাচ্ছেন। যখন যে দল সরকারে থাকে প্রতারক নজরুল সেই দলেন ছায়াতলে আশ্রয় নিয়ে তার প্রতারণা নিষ্কন্টকম করেন। রাজধানীর অবৈধ দখলীয় নদী, খাল প্রাকৃতিক জলাধার উদ্ধারের কথা সরকার থেকে জোরেসোরেই শুনা গেলেও বাস্তবে তার খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। ঢাকার বরুয়া-ডুমনির সরকারী প্রকৃতিক জলাশয় ভরাট করেই ভূমিদস্যূ খাত নজরুলের আশিয়ান সিটি। উক্ত দায়ের কৃত মামলাগুলোর কার্যকারিতা আদালতে থেমে রয়েছে।
সেই প্রাকৃতিক জলাধার নিয়ে গটিত আবাসন প্রকল্প আশিয়ান সিটির জমি বিক্রিকল্পে গণমাধ্যমে বিজ্ঞাপনে কাল্পনিক ও লোভনীয় কথা প্রচার করে ক্রেতা আকৃষ্ট করছে উক্ত ভূয়া প্রতিষ্ঠান। জানা গেছে, পরিবেশ অনুকূলে না থাকায় কৌশলগত কারণে আশিয়ান সিটির নামে অন্যের জমি অবৈধ দখলের মহাউৎসব বর্তমানে থেমে আছে। তবে কর্ণধার নজরুল আইনকে বরাবরই বৃদ্ধাঙ্গুলী দেখিয়ে আসছেন। নজরুলের অবৈধ কার্যক্রমে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী সংস্থাগুলি পূর্বের মতোই রহস্যজনক নীরবতা পালন করে চলেছে। প্রকাশ্যে সরকারী জলাশয় দখল ও ভরাই কাজ চললেও প্রশাসন নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করছে।
থানা পুলিশ, রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ, ভুমি মন্ত্রণালয়, পানি সম্পদ মন্ত্রনালয়ও তদ্রুপ নীরব-নির্থ এ ব্যাপারে সংস্তাগুরি র নুন্যতম নড়াচড়া লক্ষ্য করা যাচ্ছে না। আবৈধভাবে জলাশয় ভারাটের বিরোধীতা করে প্রথমদিকে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ মামলা মোকদ্দমা করেও এখন সংস্থাটি কাজ করছে। একটি সূত্রে জানা গেছে, প্রাকৃতিক জলাধার দখলকারী আশিয়ান সিটির নজরুল রাজউকের কর্তব্যক্তিদের কিনে ফেলেছেন। সংস্থাটি নীরবতা তাই প্রমান করে।
সরকারী জমি অবৈধ দক্ষল করেছেন নজরুল।
সাধারণ মানুষের জমি ভরাই করে অন্যায়ভাবে জোর দখলে রেখেছেন। সন্ত্রাসী লালন করে ক্ষতিগ্রস্তদের গলাটিপে ধরছেন। প্রতিবাদ বা প্রযোজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার আগেই ক্ষতিগ্রস্তদের নলিটিপে ধরা হচ্ছে। ভূমিদস্যু খ্যাত নজরুল একজন শীর্ষ স্থানীয় প্রতারক, তার প্রমান অন্যের জমির কাগজপত্র জাল করে ব্যাংকথেকে মোটা অংকের টাকা ঋণ নেওয়ার অপচেষ্টা। তবে তিনি প্রতারণা করতে যেয়ে পুলিশের হাতে ধরা পড়ে কারাবাসেও গেছেন।
প্রকাশে এ ধরণের অপরাধ করেও নজরুলের বিরুদ্ধে আইন রহস্যজনকভাবে স্বরব হতে পারছে না। মনে হচ্ছে তার অবৈধ অর্থের কাছে আইন অসহায়। আইন কেন অসহায়, সাধারণের কাছে প্রশ্নটি ঘুরেফিরে আসসে। আজ সচেতন মহল সহ ভুক্তভুগিরা উক্ত প্রশ্নের সন্তোষজনক জবাব খুঁজছে।
তত্ত্বধায়ক সরকারের কথিত দুর্নীতি বিরোধী অভিযানকালেও তার বিষয়ে সংশিষ্ট সংস্থাগুলি নীরব ছিল।
আলোচনা আছে, সে সময় তিনি হুমড়া-চুমড়াকে মোট অংকের টাকা দিয়ে নিজেকে নিরাপদ রাখতে সক্ষম হয়েছিলেন। সে সময় তার অনৈতিক কার্যক্রম বন্ধ রাখার বদলে আরও বেগবান হয়। সে সময় তিনি নিজেকে নিরাপদ রাখতে সক্ষম হওয়ায় তার সাহস এখন আকাশ চুম্বে পৌছিয়েছে। এই গনতান্ত্রিক সরকারের শাষনামলেও তার টিকিট ছোঁয়ার চেষ্টা পর্যন্ত হয়নি। কারণ রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার পালা বদলে তিনি সরকার দলীয়দের আনুক’ল্য পেয়েছেন বলে বিভিন্ন মাধ্যমে অভিযোগ উঠেছে।
এক পর্যায়ে বর্শিতে রাঘোব-বোয়াল ও ধরা পড়ে। অবশ্য সেই রাঘোব-বোয়ালটি ফসকিয়েও য়ায়। তবে সরকার দলীয় স্থানীয় কিছু নেতাকে এখন ঢাল হিসাবে ব্যবহার করছেন বলে আলোচনা আছে। জনমনে প্রশ্ন প্রতারক দখলবাজ নজরুল বর্তমান সরকারের হুমড়া-চুমড়াদের কী ম্যানেজ করে ফেলেছেন? যেমনভাবে তিনি ম্যানেজ করেছিলেন চারদলীয় জোট সরকারের সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী, বরকতউল্যাহ বলুসহ অনেক প্রভাবশালীদের। তাছাড়া দুর্নীতি দমন কমিশন থেকেও তার ব্যাপরে আজ পর্যন্ত কোন পদক্ষেপ নেয়া হয়ানি, তা নিয়্রে জনমনে প্রশ্নের জন্ম নিচ্ছে।
চিহ্নিত প্রথম শ্রেণীর প্রতারক হিসেবে প্রকল্প এলাকায় ব্যাপক আলোচিত সমালোচিত আশিয়ান সিটির নজরুল শত শত মানুষকে প্রতারনার ফাদে ফেলে সর্বস্বান্ত করেছেন। অনেকেই প্রতারণার জালে আটকা পড়ে আছেন। তারপর রহস জনকভাবে নজরুল রেখ টিকে আছেন। ভুক্তোভোগীরা আশা করছেন , বর্তমান গণতান্ত্রিক সরকার এবার প্রতারক নজরুলের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনী ব্যবস্থা নিবে।
সরকারীভাবে স্বীকুত যে, বরুয়া-ডুমনি এলাকার জলাশয়টি ফ্লাড ্েললা জোন।
ঢাকা মেট্রোপলিটন যেভেলপমেন্ট পান (ডিএমডিপি) আইন অনুযায়ী ফ্লাড ফ্লো জোন ভরাট বেআইনী । কিন্তু দখলবাজ নজরুল সেই বেআইনী কাজটি করে চলেছেন প্রকাশ্যেই। তার দেওয়া গনমাধ্যমে প্রচারিত বিজ্ঞাপণে বলা হচ্ছে আশিয়ান সিটি রাজধানীর অন্যতম অভিজাত এলাকায় এবং এখনই বাড়ী করার মতো। যদিও প্রকল্প টি অবৈধ। প্রকল্পের জমি সরকারী জলাধার এবং সিংহভাগই জোর দখলীয় অন্যের জমি।
গণমাধ্যমে বিজ্ঞাপন প্রচার না করা, বিলবোর্ড, সাইনবোর্ড ব্যবহার না করার এবং অনুমোদন না পাওয়ার পূর্বে উক্ত প্রকল্পের জমি অন্যের নিকট বিক্রি না করার রাজউকের শর্ত রয়েছে। তারপরও আইন প্রয়োগ কারী সংস্থাসহ রাজউক কোন নীরবতা পালন করছে তা বোধগম্য নয়। এটা নিশ্চিত যে নজরুল সংস্থা গুলো ম্যানেজ করেই তার বেআইনী কর্মকান্ড অব্যহত রেখেছেন।
অভিজ্ঞ মহল বলছে, সংরক্ষিত জলাশয় নজরুল যে ভাবে ভরাট করে চলেছেন তাতে রাজধানীর পূর্বাঞ্চলে ভয়াবহ জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হবে। তাতে রাজধানী ঝুকির মধ্যে পড়বে।
রাজধানীর অগনিত জলাশয় ভরাট করার ফলে একটু বৃষ্টি হলে এমনিতেই জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। বরুয়া-ডুমুনির এলাকায় যে ভাবে জলাশয় ভরাট করা চলছে তাতে অবস্থা অসহনীয় অবস্থায় পৌছে যাবে। তা নগর বাসী কে আরও কঠিন অবস্থায় মুখামুখী করবে। এই আশঙ্খা সচেতন মহলের। এই অবস্থার জন্য যে দায়ী তার বিরুদ্ধে সচেতন মহলের এখনি আইনী ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি।
নগর বাসীকে দুর্বিসহ অবস্থার মধ্যে ফেলছে এটা জেনেও সংশিলিষ্ট সংস্থাগুলির নিরাবতা কারোই কাম্য নয়। আশিয়ান সিটির অবৈধ দখলে শুরু করলে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃক্ষের পরিকল্পনাবিদ জহুরুাল হক তার বিরুদ্ধে বাদী হয়ে একটি মামলা করেন। উক্ত মামলা টি পাওয়ার পর এলাকা বাসীদের মধ্যে কিছুটা স্বস্তি পরিলক্ষিত হলেও স্বল্প সময়ের ব্যবধানের মধ্যে তারা আশাহত ও আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। জোট সরকারের প্রধান শরিক বিএনপির প্রধান দুই নেতা সালাউদ্দিন
কাদের চৌধুরী বরকতউল্লাহ বুলুর অবৈধ হস্তক্ষেপে উক্ত মামলাটি সে সময় গতি হারিয়ে ফেলে যা বর্তমানে আদালতের হিমাগারে। হীমাগার থেকে বেরিয়ে কবে মামলাটি স্বাভাবিক গতি পাবে তা কারো জানা নেই।
এলাকা বাসীর দাবী বর্তমান গনতান্ত্রিক সরকারের আমলে সে মামলা টি যাতে তার গতি ফিরে পায় সে প্রচেষ্টা করবে রাজউক। একটি সূত্র বলছে জোট সরকারর আমলে আশিয়ান সিটির নজরুলের অপকর্মগুলি যেভাবে চলতো সাবেক তত্ত্বধায়ক সরকারের আমলে তা আরো বৃদ্ধি পেয়েছিল কোন অদৃশ্য শক্তির কারণে। বর্তমান সরকারের আমরে সে গতি অব্রাহত রাখার কারণে জনমনে প্রশ্ন উঠেছে। নজরুল কি বর্তমান এই গনতান্ত্রিক সরকারের কোনো কোনো ক্ষমতাধরদেরও ম্যানেজ করে ফেলেছেন।
আইনজ্ঞদের মাধ্যমে জানা গেছে. প-ট ও ফ্ল্যাট বিক্রি অধ্যাদেশ-২০০৮ এবং জলাশয় আইন-২০০০ অনুযায়ী প্রাকৃতিক জলাধার বেআইনীভাবে ভরাট করলে অভিযুক্ত ব্যক্তিকে ৫ বছরের জেল ও ৫ লক্ষ টাকা জরিমানার বিধান রয়েছে।
আশিয়ান সিটির নজরুল যেভাবে প্রাকৃতিক জলাধার ভরাট করেছেন এবং প্রতারণায় জালে ফেলে সাধারণ সাধারণ মানুষের কাছে অবৈধভাবে জমি বিক্রি করছেন তাতে তারও জেল-জরিমানা হওয়া উচিৎ। যদিও তিনি আইনের উর্ধ্বে নন, সেহুতু তার বিরুদ্ধে আইন নীরব থাকতে পারে না । রাজধানী ও এর আশেপাশে যে সমস্থ জলাধারে পানি জমে থাকে তা ভরাট করার ওপর সরকার নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। আশিয়অন সিটি বরূয়া-ডূমনি এলাকার জলাশয়টি কোন শক্তির বলে ভরাট করে সরকারী নিয়েধাজ্ঞাকে অবজ্ঞা করছেন, সেটি সরকারের সংশি-ষ্ট সংস্থাগুলি খতিয়ে দেখবে, এট াভুক্তভোগী ও সচেতন মহলের দাবী।
আশিয়ান সিটির নজরুল দরীদ্র পরিবারে জন্ম নিয়ে আজ শত শত কোটি টাকার মালিক।
তার বিত্তের মালিক হওয়অর উৎস কম বেশী সরকারী সংশি-ষ্ট সংস্থাগুলি অব্যহত। সরকারী জলাধার দখল ও তা অবৈধভাবে ভরাট করা, সেই ভরাটকৃত জমি প্লট করে বিক্রি করা, বিভিন্ন গণমাধ্রমে বিজ্ঞাপণ প্রচার করে প্রতারণা করে চলেছে। তিনি নুন্যতম আইনকে তওক্কা করছেন না। তিনি রাজউকের কোন শর্তও মানছেন না। তিনি এই অনৈতিক কর্মকান্ড কোন শক্তির জোরে অব্যহত রাখতে সক্ষম হচ্ছেন তা খতিয়ে দেখা উচিত।
আশিয়ান সিটি রাজধানীর একটা এলাকার আতঙ্কের নাম। যে এলাকাটি বর্তমান গণতান্ত্রিক সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর নির্বাচনি এলাকা। উক্ত এলাকায় বসবাসকারী অগণিত মানুষের নিজস্ব চাষযোগ্য জমিসহ তাদের পৈত্রিক ভিটেমাটি ও সাধারণ মানুষের ক্রয়কৃত জমি জোর দখলে রেখেছেন নজরুল । ক্ষতিগ্রস্তরা আইনের আশ্রয় নিতে গেলেও আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলি থেকে তারা প্রয়োজনীয় আইনী সাহায্য প্রাপ্তি থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন বলে অভিযোগের পাহাড় রয়েছে। বরঞ্চ আশিয়ান সিটির বিরুদ্ধে অভিযোগকারীরা উল্টো হয়রানীর শিকার হয়েছেন এবং হচ্ছেন বলে অনেরকেই জানিয়েছেন।
সূত্র জানিয়েছে, স্থানীয় থানা পুলিশকে প্রতারক দখলবাজ নজরুল নিজস্ব বাহিনীতে পরিণত করে ফেলেছেন অর্থের বিনিময়ে। খিলক্ষেত, বাড্ডা ও গুলশান থানায় নজরুলের প্রবার বিশাল বলে সূত্রে প্রকাশ। বিশেষ করে খিলক্ষেত থানা পুলিশ নজরুলের প্রাইভেট বাহিনী হিসেবে দীর্ঘদিন ধরেই কাজ করছে বলে বিগত দিনে জত্রত- পত্রিকায় প্রতিবেদন এসেছে। তা ছাড়া তার রয়েছে একটি শক্তিশালী সন্ত্রাসী বাহিনী। যাদের দাপটের কাছে এলাকয় মানুষ অসহায়।
একটি সূত্রে জানা গেছে, নজরুলের সন্ত্রাসী বাহিনী এলাকায় নিরিহ সাধারণ মানুষ থেকে বলপ্রোয়গের মাধ্যমে নন-জুডিশিয়াল স্ট্যাম্টে স্বাক্ষর নিয়ে রাখে। তাতে নিজের মত করে লিখে নিয়ে অসহায় জমির মালিকদের জমি দখর করে নিয়েছে বলে অভিযোগ রয়েচে। এ ব্যাপারে ভূক্তভোগীডরা পুলিশের সহযোগীতা চেয়ে মামলা , সাধারণ ডায়েরী করেও ব্যর্থ হয়েছেন। অভিযোগকারীরা কলছেন, পুলিশের সাহায্য চাইতে গিয়ে উল্টো পুলিশের ধমক ও সন্ত্রাসীদের হুমকির মধ্যে পড়তে হয়।
অপরাধ বিচিত্রায় আয়িঅন সিটির অনৈতিক কর্মকান্ড নিয়ে বেশকিছু প্রতিবেদন প্রকাশিত হলে নজরুর কর্তৃক প্রেস কাউন্সিলে অপরাধ বিচিত্রার মামলা হয় ।
অপরাধ বিচিত্রার পক্ষথেকে যথেষ্ট প্রমানাদি প্রেস কাউন্সিলে উপস্থাপনকরা হয় । উক্ত মামলাটি এক পর্যায়ে খারিজ হয়ে যায়।
অজরাধ বিচিত্রায় নজরুলের অনৈতিক কর্মকান্ড এবং অবৈধ আবাসন প্রকল্প আশিযান সিটি সম্পর্কে অগণিত প্রতিবেদন প্রকাশের পর উক্ত প্রকল্পের অগনিত জমি ক্রেতা প্রতিবেদনের সত্যতা পেয়েছেন। ফলে তাদের অনেকেই আশিয়ান সিটির অনৈতিক কর্মকান্ডের হতবিহ্বল হয়ে পড়েছেন। জনৈক ক্রেতা জানান, টেলিভিশনে চটকদার বিজ্ঞাপনে আকৃষ্ট হয়েই নিশ্চিত আশ্রয়ের খোজে বুকিং দিয়েছেন।
তিনি টাকা জোগাড় করেছেন স্ত্রী গহনা, গ্রামের শেষ সম্বল ধানি জমি বিক্রি করে। তারপর থেকে অনেক কষ্টে কিস্তি পরিশোধ করে জমি করতে যেয়ে তিনি রেজিষ্ট্রেশন পাননি। আজ কাল করে তাকে প্রতারিত হওয়ার কাহিনী ব্যক্তি করেছেন।
অপরাধ বিচিত্রা তথ্যানুসন্ধান কালে দেখা গেছে, আশিয়ান সিটির নিজস্ব জমির পরিমাণ একেবারে নগণ্য বিশালকার সাইনবোর্ডগুলো প্রতারণার কৌশল হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। কথিত প্রকল্পের অধিকাংশ জমির মালিক স্থানীয় সাধারণ মানুষ ও সরকারী খাস জমি।
কিছু কিছু জমি রয়েছে অন্য আবাসন প্রতিষ্ঠার্নে রাজউক সূত্রে জানা গেছে আশিয়ান সিটির রাজউককর্তৃক অনুমোদন পর্যন্ত নেই। নিয়ম অনুযায়ী কোন প্রকল্পের জন্য নুন্যত্তম ৩০ বিঘা জমি থাকা বাধ্যতামূলক, সেখানে আশিয়ান সিটির জমি ৩০ কাঠা আছে কিনা সন্ধেহ। যদিও প্রচার করা হয়, উক্ত প্রকল্পের নজরুলের ক্রয়কৃত ৫৫ একর জমি রয়েছে। তারই নিযুক্ত এক আইনজীবি প্রেস কাউন্সিলে মামলঅ পরিচালনা করার সময়প্রসঙ্গক্রমে বলেছিলেন, “নজরুলেন ক্রয়কৃত জমির দলিল-দস্তবেজ আনতে ট্রাকের প্রয়োজন এবং প্রসঙ্গক্রমে তার কোম্পানির একজন বিজ্ঞ উপদেষ্টা বলেছিলেন, আমরা যমুনা-বসুন্ধরার মতো অতবড় ভুমিদস্যু এখনো হতে পারিনি, তবে হওয়ার চেষ্টা করছি। ”
প্রতিষ্ঠারটি চটকদার বিজ্ঞাপনের ফাঁদে ফেলে প্রতারণা করে চলেছে।
বর্তমান গণতান্ত্রিক সরকার থেকে উক্ত অবৈধ আবাসন প্রকল্পের বিষয়ে তড়িৎ আইনী ব্যবস্থা তথা নজরুলের কর্তৃক অবৈধ দখলীয় প্রাকৃতিক জলাধার উদ্ধারে সরকারী পদক্ষেপ জরুরী।
এখানে রিপোর্টটার scan করা ছবি আছে
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।