When life gives you a hundred reasons to cry, show life that you have a thousand reasons to smile.
দিন দিন আশংকা জনক হারে শিক্ষার বানিজ্যিকীকরন বেড়েই চলেছে।
এক সময় শৈশবে নদীর জল,বরই,লিচু বাগান, আর আম গাছের ডালে শিশুরা পেতো প্রকৃতির হাতছানি,
প্রাইমারী স্কুলের শিক্ষকদের অকৃত্রিম আদর আর ভালোবাসায় তারা পার করতো প্রাথমিক শিক্ষা।
গোল্লাছুট, হাডুডু, কানামাছি আর ডাঙ্গুলি,কিংবা বাবার সাথে মাছ ধরে তারা পাড়ি জমাতো মাধ্যমিকের আঙ্গিনায়।
গ্রামের সকল গাছের ফল ফলাদি কিশোরেরা নিজেদেরই মনে করতো। তাদের আনন্দে কখোনো ভাটা পড়তো না।
তারা সব কিছুর অভাব দেখলেও মূল্যবোধের অভাব দেখতো না ।
আর এখন সব শিশুকেই সব কিছু জানতে হবেই?
আর এখন মায়ের পেট থেকে বের হলেই তাকে ভর্তি করতে হবে নামি দামি কোনো স্কুলে।
তাকে বইতে হবে তার ওজনের ও বেশি বইয়ের বোঝা।
তাকে ইচ্ছায় অনিচ্ছায় পড়তে হবে কতৃপক্ষের খুশি মতো অনেকগুলো বিষয়।
তার উপর এক বিষয়ে একাধিক গৃহ শিক্ষক।
অথবা প্রতি বিষয়ের জন্য শিক্ষকদের বাসায় বাসায় গিয়ে দিন শেষ করা।
এখন শিক্ষক রা শ্রেনীকক্ষে পড়া শেষ করতে পারবেন না । তাই তাদের কে যেতেই হবে শিক্ষকদের বাসায়।
এভাবে তাদের মূল্যবান সময় গৃহশিক্ষক কিংবা শিক্ষকদের বাসায় গিয়ে নষ্ট করে তারা সৃষ্টিশীল প্রতিভার বিকাশ বা
নিজেরা নতুন কিছু করার সময় সুযোগ পান না। আবার অনেকেই জড়িয়ে পড়েন অপরিনত প্রেম লীলায়।
আবার একাধিক
প্রেম করে কেউ হয়ে যায় পর্নের ক্যামেরাম্যান কিংবা শিকার। কারন তারা খেলাধুলার সুযোগ পায়না । তাই এইসব করেই
তাদের সময় কাটে।
প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় সহজ কথায় সহজে ডিগ্রি ছাড়া আর কিছু নয়। তবে দু একটি ব্যতিক্রম রয়েছে।
দু এক তলায় আর কি হবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের সাইন বোর্ড আর আলমারি বসানোর পরে আর জায়গা কই???
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।