আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ফুকুশিমার আশপাশের এলাকা মানুষের বসবাসের অযোগ্য। বাংলাদেশে ধেঁয়ে আসছে ভয়ংকর তেজস্ক্রিয়তা

সামুতে অর্থহীন অশুদ্ধ বাংলা ও বাংলিশ শব্দ পরিহার করি
জাপানের ফুকুশিমার পরমাণূ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের বিস্ফোরণের পর ফুকুশিমার ২০ কিলোমিটার এলাকাকে পরিত্যাক্ত ঘোষণা করলেও ইতিমধ্যে তা ৪০ কিলোমিটার এলাকা পর্যন্ত তেজস্ক্রিয়তা ছড়িয়ে পড়েছে। ভূগর্ভস্থ পানিতেও পাওয়া গেছে তেজস্ক্রিয়তার প্রমাণ। যার ফলে জাপানে বিভিন্ন রোগের সৃষ্টি হচ্ছে। শুধু তাই নয় দ্রুততার সাথে তা চলে গেছে যুক্তরাষ্ট্রে। সেখানকার দুধে তেজস্ক্রিয়তা পাওয়া গেছে।

এ ছাড়াও চীনের ব্যাপক এলাকায়ও তেজস্ক্রিয়তা পৌঁছানোর প্রমাণ পাওয়া গেছে। জাপানের পরমাণু ও শিল্প নিরাপত্তা বিষয়ক সংস্থা বা নিশা জানায়, বিধ্বস্ত ফুকুশিমা স্থাপনা থেকে তেজস্ক্রিয়তা সিঃসরণ এখনো বন্ধ হয় নি। এ কারণে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ তেজস্ক্রিয়তা আতঙ্কে জাপানের সাথে ব্যবসা বাণিজ্য সীমিত করার ঘোষণা করেছে। খবরে প্রকাশ আমদানীকৃত পণ্যের মধ্যে নমুনা পরিক্ষা করে দেখা গেছে তেজস্ক্রিয়তা ৬ গুণ বেশী এবং আয়োডিন ১৩১ পাওয়াতে জাপান থেকে বিভিন্ন দেশে আমদানী নিষিদ্ধের মেয়াদ বাড়াচ্ছে। স্বাভাবিক কারণেই বাংলাদেশের আমদানীকারকগণও জাপান থেকে আমদানী করা স্থগিত রেখেছে।

এমতাবস্থায় জাপানের সমুদ্র বন্দর থেকে MV BRIGHT RUBBY নামক জাহাজটি পণ্য বোঝাই করে শিঘ্রই চট্রগ্রাম বন্দরে আসছে জেনে চট্রগ্রামের জনসাধারণসহ সমগ্র বাংলাদেশের জনগণ তেজস্ক্রিয়তার আতঙ্কে ভুগছে। এ বিষয়ে পরিবেশবিদগণের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি এবং বাংলাদেশকে সম্ভাব্য তেজস্ক্রিয়তার ভয়াবহ পরিণতি থেকে রক্ষা করার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের অনুরোধ জানাচ্ছি।
 

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।