এতদিন অপরাধ অস্বীকার করে বা কম করিয়ে দেখিয়েই ক্ষান্ত ছিল। এখন ব্লগে ব্লগে ও ফেসবুকে প্রপাগান্ডা চলছে বাঙালিদেরই ধর্ষণ, গনহত্যার জন্য দায়ী করে। লন্ডনের এসি রুমে বসে বসে ডা. ফিরোজ মাহবুব কামাল পাকিস্তানি জেনারেলদের আত্মকাহিনী আর ভারতীয় রাজাকার সমর্থক গবেষক শর্মিলা বসুর গবেষণার ওপর ভিত্তি করে উনি নতুন যে বিষয় গুলো আবিষ্কার করেছেন, সেগুলা হলোঃ
১. যা দাবী করা হয়, একাত্তরে হত্যা ও ধর্ষণের সংখ্যা তত বেশি নয়, বরং সহনীয় পর্যায়ের কম। এমনকি শান্তির সময়ও এই পরিমাণ ঘটনা ঘটতে পারে।
২. যুদ্ধের সময় বেসামরিক লোকদের ওপর হত্যা-ধর্ষণ অতি স্বাভাবিক ঘটনা, আর বাঙালিরাই যুদ্ধ লাগিয়ে নিজেদের ওপর হত্যা-ধর্ষণ চাপিয়ে দিয়েছে।
৩. অস্ত্র যার হাতেই ছিল, সেই হত্যা ধর্ষণে মেতে উঠেছে। বাঙালিরাও এই সুযোগ গ্রহণ করেছে।
একজন বাঙালি হয়ে (যেহেতু তিনি বাংলায় টাইপ করতে পারেন, তাই ধরে নিলাম তিনি বাঙালি) স্বজাতিবিদ্বেষী এই প্রপাগান্ডা চালিয়ে যাচ্ছেন ডা. নামধারী এই ব্যাক্তিটি। তার ওয়েবসাইটটি কেউ হ্যাক করতে পারলে চিরকৃতজ্ঞ থাকবো।
Click This Link
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।