আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

পাকিস্তানের তাণ্ডব বাংলাদেশে!!!

সারাদেশে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞে মত্ত হয়েছে হিংস্র জামায়াত-শিবির ক্যাডাররা। মানবতাবিরোধী অপরাধী ও জামায়াত নেতা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মৃত্যুদন্ডাদেশকে কেন্দ্র করে সারাদেশে নৈরাজ্য সৃষ্টিতে ব্যাপক নাশকতা চালাচ্ছে তারা। তাদের অব্যাহত তা-বের অংশ হিসেবে গত সোমবার সাতক্ষীরায় বিজিবির সঙ্গে জামায়াত-শিবিরের সংঘর্ষে ৩ জন এবং সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে একজন নিহত হয়। বিভিন্ন স্থানে সংঘর্ষে পুলিশ ও বিজিবিসহ জামায়াত-শিবিরের অন্তত ১২০ জন আহত হয়েছে। পুলিশ বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে জামায়াত-শিবিরের ৬০ নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করেছে।

এদিকে মহেশখালী, লৌহজং, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, মুন্সীগঞ্জ, ফেনী সদর ও সোনাগাজী, নাটোরসহ বিভিন্ন স্থানে সংখ্যালঘুদের বাড়িঘর, মন্দির ও পূজাম-পে হামলা, ভাঙচুর ও অগি্নসংযোগ করে দুর্বৃত্তরা। কক্সবাজারে ইউএনও গাড়িতে হামলা ও অগি্নসংযোগ করে জামায়াত কর্মীরা। রংপুরে শহীদ মিনার ও গণজাগরণ মঞ্চে হামলা ও ভাঙচুর চালায় তারা। এছাড়া সাতক্ষীরার কলারোয়ার পুলিশ ফাঁড়িতে আক্রমণ চালায় হরতালকারীরা। ঈশ্বরদীতে পল্লীবিদ্যুৎ অফিসে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করে তারা।

এছাড়া কোটচাঁদপুর কমলগঞ্জের ভানুগাছসহ বিভিন্ন স্থানে ট্রেনে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর ও অগি্নসংযোগ করে শিবিরকর্মীরা। বগুড়ার ৬ উপজেলাসহ বিভিন্ন স্থানে নাশকতার আশংকায় নতুন করে ১৪৪ ধারা জারি করেছে স্থানীয় প্রশাসন। বাসে অগি্নসংযোগ ও পুলিশের ওপর হামলার অভিযোগে মামলা হয়েছে বিভিন্ন স্থানে। বিস্তারিত আমাদের নিজস্ব বার্তা পরিবেশক, জেলা বার্তা পরিবেশক, প্রতিনিধি ও সংবাদদাতাদের পাঠানো খবরে- নওগাঁ : সোমবার দুপুর ১২টার দিকে নওগাঁর ধামইরহাট উপজেলায় পুলিশের সঙ্গে জামায়াত-শিবিরের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। আমাইতারা বাজার থেকে জামায়াত-শিবিরের প্রায় অর্ধশত নেতাকর্মী একটি মিছিল বের করে উপজেলার দিকে আসছিল।

এ সময় পুলিশ মিছিলে বাধা দিলে জামায়াত-শিবির নেতাকর্মীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে ইটপাটকেল ছুড়লে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া শুরু হয়। এ সময় হামলাকারীদের প্রতিহত করতে পুলিশ ১২ রাউন্ড ফাঁকা গুলিবর্ষণ করে। সাতক্ষীরা : জামায়াত আহূত হরতালে জেলা শহরে কোন প্রভাব না পড়লেও শহরের সব প্রবেশ মুখে সড়কে জামায়াত-শিবিরকর্মীরা গাছের গুঁড়ি ফেলে সাতক্ষীরা অবরুদ্ধ করে রাখে। শহরের চারদিকের বিভিন্ন সড়কের ওপর এ ধরনের ব্যারিকেড সৃষ্টি করায় সাতক্ষীরার সঙ্গে খুলনা, যশোর ও রাজধানী ঢাকার সরাসরি সড়ক যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। সোমবার সকালে কলারোয়া-সরসকাটি সড়কের উফাপুর এলাকায় গাছের গুঁড়ি অপসারণ করতে গেলে জামায়াত-শিবির কর্মীদের সঙ্গে বিজিবির সংঘর্ষ হয়েছে।

এতে দুই সহোদর জামায়াত কর্মীসহ ৩ জন নিহত ও ৬ জন আহত হয়েছেন। এছাড়া রোববার মধ্যরাতে জামায়াত-শিবির কর্মীরা বাবুলিয়ার কাছে পুলিশের গাড়িতে হামলা চালালে সদর থানার ওসি গাজী মো. ইব্রাহিম আহত হন। তার গাড়িও ভাঙচুর করা হয়। মধ্যরাতে শহরের অদূরে কুচপুকুর গ্রামে আওয়ামী লীগ কর্মী নজরুল ইসলামের বাড়ি ও ধানচালের আড়তে ভাঙচুর চালিয়ে আগুন ধরিয়ে দেয় জামায়াত-শিবির কর্মীরা। কিছু সময় পর জামায়াত কর্মীরা নজরুলের বাড়ির সব আসবাবপত্র রাস্তায় এনে আগুন ধরিয়ে দেয়।

বরিশাল : পুলিশ ও যুবলীগের সঙ্গে জামায়াতের সংঘর্ষে পুলিশ, সাংবাদিকসহ কমপক্ষে ২০ জন আহত হয়েছেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ টিয়ারশেল ও রাবার বুলেট নিক্ষেপ করেছে। জামায়াত কর্মীরা এ সময় পুলিশের একটি মাইক্রোবাস ও যুবলীগের দুটি মোটরসাইকেল ভাঙচুর ও অগি্নসংযোগ করে। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে একজনকে আটক করেছে। সোমবার ভোর ৬টায় নগরীর ২৯নং ওয়ার্ডে বরিশাল-লাকুটিয়া সড়কের বাঘিয়া এলাকায় দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী মুক্তি পরিষদের ব্যানারে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করে স্থানীয় জামায়াত-শিবির নেতাকর্মীরা।

সিরাজগঞ্জ : জামায়াত-শিবিরের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষে সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় গুলিবিদ্ধ হয়ে মাহফুজ হোসেন নামের এক শিবির কর্মী নিহত হয়েছে। ২ জন গুলিবিদ্ধসহ আহত হয়েছে আরও ১৫ জন। নিহত মাহফুজ উল্লাপাড়া উপজেলার ফলিয়া গ্রামের আজিজুল হকের ছেলে। সে ফলিয়া উচ্চবিদ্যালয়ের ১০ম শ্রেণীর ছাত্র ও শিবিরের কর্মী বলে এলাকাবাসী জানিয়েছে। এর আগে হরতাল চলাকালে সদর উপজেলার বায়ৈতারা, কাশিয়াহাটায় পুলিশের সঙ্গে জামায়াত-শিবিরের কয়েকদফা সংঘর্ষে আরও ১৫ জন আহত হয়।

রাতে উল্লাপাড়ায় গণজাগরণ মঞ্চ পুড়িয়ে দিয়েছে জামায়াত-শিবির কর্মীরা। এছাড়া সিরাজগঞ্জ সংযোগ সড়কের বায়ৈতারায় ব্রেইলি ব্রিজের পাটাতন খুলে ফেলাসহ বগুড়া-নগরবাড়ী মহাসড়কের পূর্বদেলুয়ায় একটি ব্রিজে ভাঙচুর করেছে জামায়াত-শিবিরের সদস্যরা। দুপুরে উপজেলা প্রশাসন উল্লাপাড়া বাজার এলাকাসহ বালশাবাড়ী থেকে বোয়ালিয়া পর্যন্ত প্রায় ১২ কিলোমিটার মহাসড়কজুড়ে ১৪৪ ধারা জারি করেছে। এছাড়া বেলকুচি উপজেলার ৩টি ইউনিয়নে প্রশাসনের জারি করা ১৪৪ ধারা অব্যাহত রয়েছে। পুলিশ এ পর্যন্ত ২ জনকে আটক করেছে।

রংপুর : বদরগঞ্জে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে গণজাগরণ মঞ্চে হরতাল সমর্থকরা হামলা চালিয়েছে। সোমবার সকাল সাড়ে ৮টায় ওই জামায়াত-শিবির কর্মীরা গণজাগরণ মঞ্চ শহীদ মিনারে হামলা চালায়। এ সময় তারা শহীদ মিনার ভাঙচুরের চেষ্টা চালায়। হামলাকারীরা গণজারণ মঞ্চে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে লাগানো বিভিন্ন ব্যানার ফেস্টুন ছিঁড়ে ফেলে। জুতা পায়ে শহীদ মিনারে ওঠে সেখানে রাখা ফুল পদদলিত করে উল্লাস করতে থাকে।

বগুড়া : আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে প্রশাসন জেলা শহর এবং ছয়টি উপজেলায় ১৪৪ ধারা জারি করেছে। রোববার সন্ধ্যায় সকাল থেকে এ আদেশ কার্যকর করা হয়েছে। ফলে জনগণ স্বাভাবিক চলাফেরা করতে পারছেন না। শহরে অস্ত্র উঁচিয়ে বিজিবি, র‌্যাব, আর্মড পুলিশ ও পুলিশ টহল দিচ্ছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা ফাঁকা গুলিবর্ষণ করে জনগণকে সরিয়ে দিচ্ছেন।

যেসব এলাকায় ১৪৪ ধারা রয়েছে_ বগুড়া শহর, শিবগঞ্জ উপজেলায় উত্তরবঙ্গ মহাসড়কের মোকামতলা, রায়নগর ও দেউড়ি ইউনিয়ন, দুপচাঁচিয়া উপজেলা সদর ও বগুড়া-দুপচাঁচিয়া সড়ক, নন্দীগ্রাম উপজেলা সদর ও বগুড়া-রাজশাহী মহাসড়ক, গাবতলী উপজেলা সদর, সোনাতলা উপজেলা সদর এবং শাজাহানপুর উপজেলা। চট্টগ্রাম : ডিসি হিলপার্ক, আসকারদিঘি, বহদ্দারহাট ও ষোলশহর দুই নম্বর গেট এলাকাসহ কয়েকটি স্থানে ককটেল ফাটিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টির চেষ্টা চালানো হয়। সীতাকু-ে জামায়াত-শিবির কর্মীরা একটি ট্রাক ও একটি কাভার্ডভ্যানে আগুন ধরিয়ে দেয়। সেখানে জামায়াত-শিবির কর্মীদের সঙ্গে আওয়ামী লীগ কর্মীদের সংঘর্ষে ৫ জন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। মহানগরী ও জেলার বিভিন্ন স্থান থেকে পুলিশ নাশকতার অভিযোগে ১৩ জনকে গ্রেফতার করেছে।

চাঁপাইনবাবগঞ্জ : মন্দিরে আগুন, মোটরসাইকেল ভাঙচুরসহ সড়কে গাছ ও ইটপাটকেল ফেলে রেখে হরতাল পালন করে জামায়াত-শিবির। সোমবার ভোররাতে শিবগঞ্জের বট-পেকুড়তলা সার্বজনীন দুর্গাপূজা সংঘের মন্দিরে আগুন দিয়েছে দুর্বৃত্তরা। সিলেট : নগরীর উপশহর সেন্ট্রাল কলেজের সামনে ও উপশহর ডি বস্নক মেইন রোডে হরতালকারীরা রাস্তায় টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ করেছে। এছাড়া ঝটিকা মিছিল দিয়ে সোবহানীঘাট এলাকায় ৩-৪টি তিন চাকার ব্যাটারিচালিত গাড়ি ভাঙচুর করা হয়। পুলিশ অভিযান চালিয়ে শিবিরের ৭ কর্মীকে গ্রেফতার করেছে।

যশোর : সোমবার যশোরে উত্তাপহীন হরতাল পালিত হয়েছে। সকালে মূল শহরে কোন পিকেটিং চোখে পড়েনি। তবে জামায়াত-শিবিরের নেতাকর্মীরা শহরের প্রাণ কেন্দ্রের বাইরে কয়েকটি নসিমন ও ইজিবাইক ভাঙচুর ছাড়া আর কোন অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটায়নি। ফুলবাড়ী (কুড়িগ্রাম) : কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীর নাওডাংগার বালারহাটে জামায়াত-শিবির তান্ডব চালিয়ে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ অফিসসহ বালারহাট বাজার ও বকুলতলা বাজার এবং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি হাসেন আলী ও সাধারণ সম্পাদক আইয়ুব আলীর বাড়িঘর ভাঙচুর করে। এ হামলায় জামায়াতের দুই কর্মীকে পুলিশ আটক করেছে।

ঈশ্বরদী (পাবনা) : ঈশ্বরদী উপজেলার দাশুড়িয়া পল্লীবিদ্যুৎ অফিসে ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। পল্লীবিদ্যুৎ অফিস ভাঙচুরের পর আতঙ্কিত হয়ে অফিসটি বন্ধ করে দেয় কর্তৃপক্ষ। দিনাজপুর : দিনাজপুর শহরে জামায়াত-শিবির ঝটিকা মিছিল বের করার চেষ্টা করলে পুলিশ ৩ শিবির ক্যাডারকে ঘটনাস্থল থেকে গ্রেফতার করে। এদিকে চিরিরবন্দর উপজেলার নশরতপুর (রানীরবন্দর) ইউনিয়নের ইউপি চেয়ারম্যান ও উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক নুর আলম সিদ্দিকী নয়নকে গত সোমবার ডিবি পুলিশ গ্রেফতার করেছে। নাটোর : সকাল ৭টার দিকে সদর উপজেলার হয়বতপুর এলাকায় নাটোর-পাবনা মহাসড়কে গাছের গুঁড়ি ফেলে ও টায়ার জ্বালিয়ে পিকেটিং মিছিল করেছে জামায়াত-শিবির কর্মীরা।

জেলার বড়াইগ্রাম, বাগতিপাড়া ও সিংড়ায় মিছিল করেছে জামায়াত-শিবির কর্মীরা। কালাই (জয়পুরহাট) : কালাইয়ে বিক্ষোভ মিছিল, অবরোধ, সংঘর্ষ ও ভাঙচুর করেছে জামায়াত-শিবির কর্মীরা। এ সময় অন্তত ১৫ জন আহত হয়েছেন। এর মধ্যে দুজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। ঘটনাস্থলে চাপা উত্তেজনা বিরাজ করায় উপজেলা সদরে বিজিবি সদস্যদের টহল দিতে দেখা গেছে।

কেশবপুর (যশোর) : সোমবার দুপুরে সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলার কেশবপুর সীমান্ত বাজার সরসকাঠিতে হরতালকারীরা পুলিশ ফাঁড়ি আক্রমণ করলে সংঘর্ষের সূত্রপাত হয়। এ সময় শত শত নারী-পুরষ পুলিশ-বিজিবির ওপর হামলা চালায় এবং অস্ত্র কেড়ে নেয়ার চেষ্টা চালালে তারা আত্মরক্ষার্থে গুলিবর্ষণ করে। এ সময় পুলিশ বিজিবির গুলিতে অসংখ্য মানুষ আহত হয়ে এদিক-ওদিক ছোটাছুটি করতে থাকে। এদের মধ্যে আশঙ্কাজনক অবস্থায় ৩ জনকে কেশবপুর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পিরোজপুর : হরতালে পিরোজপুরে কোন ধরনের নাশকতা এড়াতে পুলিশ জেলার বিভিন্ন স্থান ও বাসাবাড়িতে অভিযান চালিয়ে জামায়াত-শিবিরের ৯ কর্মীকে গ্রেফতার করেছে।

এছাড়া কাউখালীতে নাশকতামূলক কর্মকা-ের অভিযোগে রোববার রাতে পুলিশ দুজনকে গ্রেফতার করে জেলহাজতে প্রেরণ করেছে। মুন্সীগঞ্জ : মুন্সীগঞ্জের লৌহজং উপজেলার হলদিয়া ইউনিয়নের গোয়ালিমান্দ্রা মনিপাড়া এলাকার কালীমন্দিরে কে বা কারা ভাঙচুর করে আগুন লাগিয়ে দেয়। রোববার রাত সাড়ে ১০টায় দুর্বৃত্তরা কালীমূর্তিটি ভেঙে আগুন ধরিয়ে দেয় এবং বাকি ৩টি ছোট মূর্তি ভাঙচুর করে। নাশকতামূলক কর্মকা- চালানোর জন্য পরিকল্পনা করার ছাত্রশিবিরের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকসহ ৫ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.