বাংলাদেশের একমাত্র নোবেল বিজয়ী, বাঙালির অহংকার, ক্ষুদ্রঋণের নায়ক, গ্রামীণব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা, আলোচিত- ড. ইউনূস
১৯৯৯ সালে গ্রামীণফোনের পরিচালনা পর্ষদের (বোর্ডের) বৈঠকে সিদ্ধান্ত হয় ইউনূস যতোদিন ইচ্ছা গ্রামীণব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে থাকতে পারবেন। এরপর ২০০১ সালে রেজ্যুলেশনের মাধ্যমে তাকে অনুমোদন দেওয়া হয়। বিষয়টি সরকারও জানে এবং বাংলাদেশ ব্যাংকও জানে।
এ অপসারণের পেছনে ড. ইউনূসের প্রতি সরকারের ব্যক্তিগত আক্রোশ ও রাজনৈতি কাজ করেছে।
ড. ইউনূসের অপসারনে কাজ করেছে সরকারের হিংসা ও বিদ্যেস।
উনি রাজনীতি বিদদের সম্পর্কে কিছু কথা বলেছেন.........যা ক্ষমতা সিনদের পছন্দ হয়নি।
আবার ড. ইউনূসও যদি ওনারা ক্ষমতায় আসার পর একটু আধটু চামচামি করতেন, পিছন দিক দিয়া উনি যদি ক্ষমতাসিন রাজনীতি বিদদের পার্টি ডোনেসন, ব্যাক্তি গত ভােবও যদি কোন ক্ষমতাসিনদের সাথে যদি একটু আধটু গা ঘেসাতেন , কমিশন ঠমিসন দিতেন তা হলে আজ আর ড. ইউনূসের এই অবস্থা হত না।
আর ড. ইউনূস আপনিও কেমন কুত্তা চায় আড্ডি, একটু না হয় আড্ডি দতেন।
ওরা তো কুত্তা, ওরা বিপুল সংখ্যাগিরস্টতা নিয়া ক্ষমতায় আইসা ধরারে সরা জ্ঞান করছে। কিন্তু হেরা মনেহয় ভুইলা গেছে একমাঘে শিত যায় না শীত তো আবার আসবে পালানোর পথ পাইবেন না।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।