সকালের মিষ্টি রোদ পেরিয়ে আমি এখন মধ্যগগনে,
শুধু ছেলেরা হলে ছিল কথা, যেই মাদক পান করলে পরে হুস-জ্ঞান হায়া-শরম লাজ-লজ্জা কিছুই থাকেনা,, সেখানে মেয়েরা একসাথে বসে পান করছে হরেক রকমের নেশা জাতীয় ক্ষতি কারক বস্ত,, নেশা করার পর একজন মানুষ তার আসল জ্ঞান টুকু থাকেনা কার সাথে কি ব্যবহার করবে তাও মনে রাখতে পারেনা, তাহলে কি করে মেয়ারা এক সাথে বসে এসব নেশা করে আমার বুঝে আসেনা। কেউ বুঝিয়ে বললে খুশি হতাম??
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এখন মাদকসেবীদের অভয়ারণ্যে পরিণত হয়েছে। ক্যাম্পাসের বিভিন্ন পয়েন্টে প্রকাশ্যে বিক্রি হচ্ছে মাদকদ্রব্য। এমনকি হলের ছাদে, বিভিন্ন ভবনের টয়লেটে হরহামেশা পাওয়া যাচ্ছে মাদকদ্রব্যের উচ্ছিষ্ট অংশ। মাদকের ভয়াল গ্রাস থেকে রেহাই পাচ্ছে না ছাত্র, ছাত্রী, এমনকি শিক্ষকরা পর্যন্ত।
ইদানীং মাত্রাতিরিক্তহারে বেড়েছে ইয়াবা সেবনকারীর সংখ্যাও। জনবলের অভাবে মাদকসেবীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারছে না প্রশাসন। মূলত মাদকদ্রব্যের সহজলভ্যতা, আইনের শাসনের অনুপস্থিতি, হতাশা ও উদাসীনতা থেকেই মাদকাসক্তদের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে।
ছাত্র ও ছাত্রী হলের ছাদে মাদকের আসর
বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের কাছে মাদক এখন নিত্যদিনের অপরিহার্য বস্তুতে পরিণত হয়েছে। ছাত্রদের হলের ছাদে বসে মদের আসর।
এদের অধিকাংশই ক্ষমতাবান। তারা জড়িত ছাত্র রাজনীতির সঙ্গে। এ জন্য তাদের ভয়ে কিছু বলতে পারে না সাধারণ ছাত্ররা। জগন্নাথ হলের গুটিকয়েক ছাত্র নিজেরাই তৈরি করে মদ। মেয়েদের হলের মধ্যে কুয়েত-মৈত্রী ও শামসুন্নাহার হলে মাদক সেবন হয় বেশি।
সম্প্রতি হলের ভেতর থেকে কয়েকটি ফেনসিডিলের বোতল উদ্ধার করে সাধারণ ছাত্রীরা।
সুত্র ইত্তেফাক ০২/০৩/১১
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।