বিয়ে করতে চাইলে দিতে হবে কুমারিত্বের 'অগ্নিপরীক্ষা'। আর সে পরীক্ষায় পাশ করতে পারলে তবেই বিয়ের প্রশ্ন। তা নইলে জর্জিয়ার মেয়েদের বিয়ের স্বপ্ন 'স্বপ্ন'-ই থেকে যায়। উপরন্তু কপালে জুটবে 'নষ্ট মেয়ে'র তকমা।
বিবিসির এক রিপোর্ট অনুযায়ী, জর্জিয়া ফরেন্সিক ব্যুরোতে এই টেস্টের জন্য হবু কনেদের কাছ থেকে ৬৯ পাউন্ড অর্থাৎ প্রায় ছয় হাজার টাকা নেওয়া হয়।
জর্জিয়ার লোকেদের কাছে এই টেস্টের খরচ, তাদের গড় মাসিক খরচের সমান। এরপরও পরীক্ষায় পিছপা হন না কেউই। বরং চার্চের পক্ষ থেকে এই টেস্টের জন্য মহিলাদের একটি দলও গঠন করা হয়েছে। এই দলের সদস্যদের অবশ্য ভার্জিনিটি টেস্টের জন্য কোনও টাকা দিতে হয় না।
ইতোমধ্যে অনেকে যুবতীই এর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছেন।
জানিয়েছেন এমন নির্দেশ তারা মানছেন না। তাদের বক্তব্য, কুমারিত্ব পরীক্ষা কেবল মেয়েদেরই কেন দিতে হবে? পুরুষদের ক্ষেত্রে এই নিয়ম নয় কেন?
এদিকে, চার্চের ব্যাখ্যা, এই টেস্টের উদ্দেশ্য এইচআইভি, এইডসের মতো রোগের হাত থেকে যুবতীদের বাঁচিয়ে রাখা।
।অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।