আমার এই পথ চলাতেই আনন্দ...
আমার মনে হয় সিদ্ধান্ত ভুল ছিল কারন বর্তমানে ভারতের যা ব্যটিং পার্ফম্যন্স তাতে তাদেরকে আটকানোর মত কোন বোলিং আক্রমন আমাদের নেই এবং সেটা প্রমানও হয়েছে বরং চাপ নিতে না পেরে স্বাভাবিকের থেকে আমাদের বোলিং আরও খারাপ হয়েছে , বাংলাদেশের বোলাররা অফস্টাম্প তেমন খুজে পাইনি বললেই চলে। শর্ট আর লেগ সাইডেই তারা বেশি বল করেছে। আমাদের আন্যতম ভরসার স্পীনার রাজ্জাক ও সাকিবের বল মোটেও কঠিন কিছু হয়নি। আনায়েসেই খেলেছে ভারতীয় ব্যটসম্যনরা। বরং ২৫-৩০ ওভার পর থেকেই আমদের খেলোয়াড়েরা মনে হয় ম্যচ থেকে মানসিক ভাবে বের হয়ে গেছে ।
বোলার এক লাইনে বল করেছে ফিল্ডার সাজানো আরেক লাইনে । সাকিবের গেমপ্লান আনেকটা নেগেটীভ ধাচের ছিল ,সব ফিল্ডার ছিল লাইনে যাতে করে সেওয়াগ বা কোলী উঠিয়ে মারলেও কোন ক্যচ আমরা বানাতে পারিনি বা সেরকম কোন সম্ভাবনাও তৈরী হয়নি। আর ৫০ ওভার ফিল্ডিং করার পর খেলোয়াড়দের চোখে মুখে ক্লান্তির ছাপ পরিষ্কার ছিল উপরন্ত আমরা ২০-৩০ রান কম পেয়েছি আউটফিল্ড স্লো থাকার কারনে। তাতে লাভটা হল কি ?
কিন্তু আগে ব্যটিং করলে কোন চাপ ছাড়াই আমরা যদি ২৮০-৩০০ এর মত রান করতে পারতাম তাহলে আবশ্যই বোলাররা বাড়তি অনুপ্রেরনা নিয়ে শুরু করতে পারত বরং ঊল্টা ভারত আরও চাপে থাকত তাতে করে ম্যাচের ফলটা অন্যরকম হলেও হতে পারত ,আর আমরা অবশ্যই তা পারতাম কারন আমাদের ব্যাটসম্যানরা এই চাপের মধ্যে আসাধারন ব্যাটিং করেছে। তাই বলা যায় অন্য দলের বিরুদ্ধে যাই হোক না কেন ভারতের বিরুদ্ধে সিদ্ধান্তটা ঠিক ছিলনা।
তবে নিশ্চিত বাংলাদেশ দেখাবে....
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।