সবকিছুতে রাজনীতি না টানলেই নয়। পুরো অনুষ্ঠানটি দারুণ মনে হয়েছে। ল্যাপটপে দেখছিলাম, ছবির মান ভাল ছিল না। কিন্তু তারপরও উচ্ছাসের ঘাটতি ছিল না।
ভাষণগুলো বরবাদ করে দিয়েছিল উচ্ছাস কিছু সময়ের জন্য।
আর কথা বলতে গেলেই কি চিৎকার করতে হবে? নির্বাচনের আগে যেভাবে গলা ফাটিয়ে নেতাদের চেঁচাতে দেখা যায়, এখানেও তাই করতে দেখা গেছে। একটি আন্তর্জাতিক মানের অনুষ্ঠানে কথা বলবার জন্য যেমন প্রস্তুতি দরকার তা ছিল না আমাদের রাজনীতিবিদদের। বারবার বঙ্গবন্ধুকে স্বরণ না করলেও ক্ষতি ছিল না। ক্ষতি হতো না উদ্ভোধনী অনুষ্ঠানে স্টেডিয়াম না চাইলে বা এত লম্বা সময় মাইক আটকে রেখে সবাইকে বিরক্ত না করলে। বরং বাহ্বা পেতেন তারা জনগণের।
কবে যে ওনারা এসব বুঝবেন...
ওহ্ আরও একটি বিরক্তির কারণ ছিল মমতাজ। এমপি বলে সুযোগ দেয়া হয়েছিল কিনা জানিনা। আর দেয়া হলেও তিনি পারতেন রুচিসম্মত একটি গান পরিবেশন করতে। অবশ্য রুনা লায়লা কেন উর্দূ গান গাইলেন সেটি নিয়েও অনেকে প্রশ্ন করছেন।
অসম্ভব ভাল লেগেছে বিউটিফুল বাংলাদেশ।
"জীবনের স্কুল: ভর্তি চলছে!"
যাই হোক, বড় অনুষ্ঠানে ভুলত্রুটি কিছু হতেই পারে। যারা অনুষ্ঠানের পিছনে কাজ করেছেন তাদের বড় একটি ধন্যবাদ প্রাপ্য তিনটি দেশকে এত সুন্দর করে তুলে ধরবার জন্য।
* একবারেই ব্যক্তিগত মতামত। অনেকের দ্বিমত থাকতেই পারে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।