বিশ্বকাপ ক্রিকেটের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান শুধুই একটি অনুষ্ঠান নয়, এটি আমাদের ইতিহাস-ঐতিহ্য-সংস্কৃতি তথা পুরো জাতিকে বিশ্বের সামনে তুলে ধরার বিষয়। কিন্তু আমাদের দুই বোকচোদ রাজনীতিবিদ মঞ্চে উঠে রাজনৈতিক ভাষণ শুরু করে দিল, রাজনৈতিক কায়দায়। চেঁচিয়ে, প্রধানমন্ত্রীর সাধুবাদ নামের তেল দিয়ে মেজাজটা বিলা কইরা দিল।
লোটাস কামাইল্লা হারামজাদা এই মঞ্চে উঠে নিজের দেশে আন্তর্জাতিক মানের স্টেডিয়ামের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে আব্দার করলেন। পরে কি আর সময় ছিল না...!!! হারামজাদা আর কাকে বলে? একই মানের বক্তব্য আয়োজক কমিটির প্রধানেরও।
আর জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু একটি রাজনৈতিক শ্লোগান। সবাই এটি দিয়ে ভাষণ শেষ করার দরকার কি ছিল তাও আমার বুঝে আসে না। এটি একটি আন্তর্জাতিক অনুষ্ঠান, এই বোধটুকু কি এদের মানে আসেনি...!!
উফফ...
সাধে কি আর বলে...কমনসেন্স ইজ আ সেন্স হুইচ ইজ আনকমন টু কমন পিপল..!! আমরা যে রাজনীতির উর্দ্ধে উঠে নিজের দেশকে রিপ্রেজেন্ট করতে পারি না তার জাজ্জ্বল্যমান প্রমাণ করে দিল এই দুই হারামজাদা।
হে সৃষ্টিকর্তা..কবে এদের একটু বুদ্ধিসুদ্ধি আসবে ?
সবশেষে আমাদের প্রধানমন্ত্রী...
বাংলায় বক্তৃতা শুরু করেছেন.. বাঙালি কায়দায়, সাধুবাদ। মুক্তিযুদ্ধের স্মরণে বঙ্গবন্ধু এবং শহীদদের কথা উঠে এসেছে স্বাভাবিকভাবেই।
হে নেত্রী, আপনি কেন আপনার এই চামচাদের মধ্যে একটু তেলবাজির মনোভাব কমিয়ে আনতে পারেন না..? আমার-আপনার, পুরো জাতির মাথা হেট করে দেয় এরা
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।