আমি খুবি সাধারণ পেন্সিলে আঁকা সহজ স্বপ্ন আমার । স্বপ্ন দেখতে ভুল হলে ইরেজার দিয়ে সহজে মুছে ফেলা যায় । আমার স্বপ্ন ।
কানাডার নোভাস্কোটিয়ায় অবস্থিত ডালহৌসি ইউনিভার্সিটি প্রতিষ্ঠার ইতিহাস বহু পুরনো। ১৮১৮ খ্রিস্টাব্দের দিকে গড়ে ওঠা এ প্রতিষ্ঠানটির নাম দেয়া হয় সে সময়ের গর্ভনর ডালহৌসির নামে।
ডালহৌসি ইউনিভার্সিটি প্রতিষ্ঠার পর থেকে এখন পর্যন্ত দাঁড়িয়ে আছে বিশ্বের অন্যতম শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে।
ক্যাম্পাস : ডালহৌসি ইউনিভার্সিটির মোট ক্যাম্পাস তিনটি। মূল ক্যাম্পাসটির অবস্থান নোভাস্কোটিয়ার হ্যালিফাক্স শহরে।
ফ্যাকাল্টি : ডালহৌসি ইউনিভার্সিটির মোট শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হয় ছয়টি ফ্যাকাল্টির মাধ্যমে। এগুলো হলো সায়েন্স, আর্টস অ্যান্ড সোশ্যাল সায়েন্সেস, ল, ম্যানেজমেন্ট, কম্পিউটার সায়েন্স এবং গ্র্যাজুয়েট স্টাডিজ।
এর সঙ্গে নতুন করে যুক্ত হয়েছে মেডিসিন, ডেনটিসট্রি, হেলথ প্রোফেশনস। আরও আছে ইঞ্জিনিয়ারিং এবং আর্কিটেকটার ও প্যানিং।
আন্ডারগ্র্যাজুয়েট পর্যায়ে আবেদন : এ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি ক্ষেত্রে আমেরিকান হাইস্কুল কারিকুলাম অনুসরণ করা হয়। প্রার্থীর গড়ে ১২ পয়েন্ট অর্থাৎ ‘বি’ থাকতে হয়। স্কলাস্টিক অ্যাসেসমেন্ট টেস্ট বা স্যাট স্কোরও থাকতে হয়।
পড়াশোনার সুযোগ : বিশ্বের প্রায় একশ’ দশটি দেশের এক হাজার চারশ’ শিক্ষার্থী এ বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত আছে। প্রথম বর্ষে পড়াকালেই পাওয়া যায় শিক্ষাবৃত্তি। সাধারণত মার্চের ১৫ তারিখের মধ্যে বৃত্তির জন্য আবেদন করতে হয়।
গ্র্যাজুয়েট পর্যায়ে আবেদন : গ্র্যাজুয়েট পর্যায়ে সাধারণত গবেষকরাই ভর্তি হন। এর আবেদনপত্রও পাওয়া যায় অনলাইনে।
ইংরেজিতে পূরণ করতে হয় দরখাস্তটি। যারা এ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে চান তারা অ্যাড্রেসে ক্লিক খুচাইতে মজা লাগলে খুচান করতে পারেন। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।