আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বাংলাদেশে ফতোয়া ও আলেম সমাজের দায়

amra shudu klanto na ,We are dead .Our bodies are walking , eating , sleeping and doing other biological activity just on animal instinct .Our souls have been lost some where ,Trust and faiths just vanished .Our behavior becomes worse than dog .One dog ca

সাম্প্রতিক হেণা হত্যাকান্ড নিয়ে এ পোস্ট তবে যারা শরীয়া আইন বিরোধী তাদের সংগে এ পোস্টে কোন আলাপ করার ইচ্ছা নাই । কারন এ পোস্টে ধরে নেয়া হয়েছে শরীয়া আইন দরকারি বিষয় । আমার এ পোস্টের টার্গেট গ্রুপ যারা আলেম দের বা ফতোয়া বাজ দের দোষ খুজে পা্চেছন না কিংবা এ ঘটনা নিয়ে উসলাম বিরোধীদের নিয়ে শংকিত তারা ফতোয়ার ঘটনা প্রসংগে বলি বাংলাদেশে ব্যতিক্রম ছাড়া কত জন শিষ্কক ক্ষমতা শালী সেখানে মাদ্রাসা শিক্ষক বা ইমামের ক্ষমতা তো আরো কম । প্রতিটি ফতোয়ার ঘটনা এ লাকার লোকাল এলিটরা ( স্থানিয় সরকার সদস্য , ধনী প্রভাবশালি রাজনীতিবিদরা ) ঘটিয়েছে ইসলামের তথা কথিত ধারক বাহক (মাদ্রাসা শিক্ষক বা ইমামের) মাধ্যমে । জায়গা জমি সংক্রান্ত ঝামেলায় খুনের ঘটনায় তো কেউ ইমামের কাছে যায় না কিন্তু তার পরেও আলেম দের উপর ই এই ফতোয়ার দায় বর্তায় ।

কারন আগে নিছের নিউজ গূলো দেখি : EXTRAJUDICIAL KILLING CONTINUES DESPITE GOVERNMENT ASSURANCE রাজশাহীতে দোররা, প্রাণ গেলো গৃহবধুর ১৮ ডিসেম্বর ২০১০, ২০:৩১ http://prothom-aloblog.com/posts/7/117173 ঘটনাটি ঘটেছে গত ৩১ মে বৃহস্পতিবার শ্রীমঙ্গল উপজেলার ভুনবীর ইউনিয়নের শাসনগ্রামে। মুসলিম চল্লিশোর্ধ প্রঢ়া কমলা বেগম (৪২) এক বিকাশ দেব নামের হিন্দু যুবকের সাথে কথা বলার অপরাধে গ্রাম্য সালিশি বৈঠকে মসজিদের ইমাম কর্তৃক ফতোয়া দিয়ে ১০১ ঘা বেত্রাঘাত (দোররা) মারার ঘটনায় গোটা মৌলভীবাজার জেলায় তোলপাড় শুরু হয়েছে বুধবার, ১০ জুন ২০০৯ ঢাকা নিউজ 24ডট কম, তানোর, রাজশাহী (১৯ ডিসেম্বর ২০১০) তানোরে ফতোয়াবাজদের দোররা মারার ঘটনায় গৃহবধূর মৃত্যু অভিযোগ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, তানোর উপজেলার কচুয়া গ্রামের ভিক্ষুক ওমর আলী প্রামাণিকের স্ত্রী সুফিয়ার (৪৫) এর সাথে তার সতীনের ছেলে আব্দুল হান্নানের অবৈধ সম্পর্কের অপবাদ তুলে গ্রাম্য মাতব্বররা। এঘটনায় গত ১২ নভেম্বর একই গ্রামের বাক্কারের উঠানে গ্রাম্য মাতব্বর নওশের আলী মোল্লা, প্রভাষক ইমামুল হক জহির উদ্দিন, মসজিদের ইমাম আফসার আলীসহ গ্রাম্য মাতব্বররা শালিস বৈঠকে মা ও ছেলে উভয়কে ৪০ ঘা দোররার আঘাত করাসহ কান ধরে তওবা করানো হয়। ওই ঘটনার পর থেকে ওই মহিলা অসুস্থ হয়ে পড়লে তাকে প্রথমে মুন্ডমালা, কাঁকন হাটের বিভিন্ন ডাক্তারের কাছে চিকিৎসা করানো হয়। এক পর্যায়ে সে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়লে ওই গৃহবধুর ভাই তৈমুর রহমান সেখান থেকে উদ্ধার করে তাকে গত ১৯ নভেম্বর রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন।

সেখানে ১৩ দিন সুফিয়ার চিকিৎসা হলেও অবস্থার অবনতি ঘটে। এমতাবস্থায় কর্তব্যরত ডাক্তার সুফিয়ার উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করার জন্য পরামর্শ দিয়ে রিলিজ করেন। ঢাকাতে চিকিৎসা করানোর প্রস্তুতি কালে গত ১৪ ডিসেম্বর তার ভাইয়ের বাড়ি একই উপজেলার কৃষ্ণপুর (উত্তর পাড়ায়) দোররার স্বীকার ওই গৃহবধু মারা যায় শুক্রবার, 28 আগস্ট 2009 দোররা বেত্রাঘাত কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না : হাইকোর্টের নির্দেশের বিষয়ে আলেম সমাজের প্রতিক্রিয়া বিশিষ্ট আলেম মুফতি নূর হোসাইন নুরানী বলেন, সরকার যদি ফতোয়া নিষিদ্ধ করতে চায়, তাহলে ১৯৯৬ সালে যেভাবে আন্দোলন হয়েছে, তার চাইতেও কঠোর আন্দোলন গড়ে তুলবে আলেম সমাজ। …. আদালত এ আদেশের অনুলিপি প্রতিটি ইউনিয়ন পরিষদ ও পৌরসভায় পাঠানোর জন্য স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়কে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দিয়েছে। বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড এ্যান্ড সার্ভিসেস ট্রাষ্ট (ব্লাষ্ট) বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ, আইন ও সালিস কেন্দ্র, ব্র্যাক সালিশের নামে প্রহার ও দোররা মারাকে মানবাধিকারের লঙ্ঘন ও মানুষের সাংবিধানিক অধিকার হরণ উল্লেখ করে রিট আবেদন করে ।

02.02.2011 ধর্ষণের শিকার এক কিশোরীকে দোররা মারে ফতোয়াবাজরা৷ ৭০-৮০টি দোররার পর আর সইতে পারেনি সে৷ লুটিয়ে পড়ে মাটিতে৷ এরপর হাসপাতালে তার প্রাণপ্রদীপ নিভে যায়৷ মেয়েটি ধর্ষণের শিকার হয়েছে। সমাজপতিরা সালিশ বসিয়ে ১শ' দোররা মারার রায় কার্যকর করেছে। অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে মেয়েটি মারা গেছে। মঙ্গলবার শরীয়তপুরের নড়িয়া উপজেলার চামটা গ্রামে এ ঘটনা ঘটেছে। পুলিশ ৩ জন সালিশকারক ও ধর্ষকের স্ত্রীকে আটক করেছে (১৬/০৬/২০০৯) ভাবার বিষয়, সব ঘটনায়ই দোররা পড়েছে শুধু নারীর পিঠে এবং সেসব নারী যারা যৌননিপীড়নের শিকার, তারা যাদের দ্বারা ধর্ষিতা হয়েছে তাদের পিঠে দোররার ছোঁয়াও লাগেনি।

কারণ তারা পুরুষ, ও-কাজ তারা করতেই পারে। প্রকৃতপক্ষে ঘটনা শুধু সাত-আটটি নয়। এমন দোররা কত যে হানা হচ্ছে নির্যাতিত নারীর পিঠে, তা জানা যেত যদি দেশের সব মোড়লবাড়িতে ক্লোজসার্কিট ক্যামেরা বসিয়ে রাখা যেত গৃহবধূকে দোররা মারায় দুপচাঁচিয়ায় মামলা Posted সেপ্টেম্বর 1, 2009 দুপচাঁচিয়া উপজেলার ভান্ডুরিয়া পশ্চিমপাড়া গ্রামে অনৈতিক কাজের অভিযোগে গৃহবধূ রিজিয়া বেগমকে ১০১টি দোররা মারার ঘটনায় এলাকায় তোলপাড় শুরু হয়েছে। গৃহবধূ এ ঘটনায় গ্রাম্য সালিশে বিচার না পেয়ে অবশেষে গতকাল সোমবার থানায় মামলা দায়ের করেছেন। শুক্রবার ২১ মে ২০১০, ০৭ জ্যৈষ্ঠ ১৪১৭, ০৬ জমাদিউস সানী ১৪৩১ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তরুণীকে ১০১ দোররা মেরে গ্রামছাড়া সালিশ সম্পর্কে জানতে চাইলে বৈঠকের সভাপতি গোলাম জিলানী বলেন, 'কোরআন ও হাদিস মোতাবেক এবং ইসলামি শরিয়া অনুযায়ী সম্পূর্ণ বৈধভাবে এ বিচার হয়েছে।

মাওলানা সাহেবরা রায় দিয়েছেন। পরে এটি কার্যকর করা হয়েছে। ' আইন অনুযায়ী এ রকম বিচার করা যায় কি না, জানতে চাইলে তিনি জবাব দিতে পারেননি। রায় প্রদানকারীদের একজন মাওলানা আবু বাক্কার বলেন, 'মেয়ে হিন্দু ছেলের সঙ্গে জেনা করেছে। এ কারণে তাকে শরিয়া মোতাবেক ১০১টি দোররা মারার রায় কার্যকর করা হয়েছে।

' তিনি এসব বিষয় পত্রিকায় না লেখার অনুরোধ জানিয়ে বলেন, 'পত্রিকায় উঠলে আমাদের সমস্যা হতে পারে। ' ধর্ষিত কিশোরীকে দোররা মেরে হত্যা শরীয়তপুরে তিন ফতোয়াবাজ ও ধর্ষকের স্ত্রী আটক মাহবুরের স্ত্রী শিল্পী বেগম বলেন, হেনা আমার স্বামীর সঙ্গে অসামাজিক কার্যকলাপে লিপ্ত ছিল। এ অবস্থায় গ্রামের মানুষ আটক করে তাকে ধোলাই দেয়। সেখানে আমি উপস্থিত হয়ে তাকে মারধর করেছি। এলাকার মানুষ পরের দিন সালিশ বৈঠকের আয়োজন করে দোররা মারার হুকুম দেয়।

এ ঘটনার পর থেকে আমার স্বামী পলাতক রয়েছে। ঢাকা | ০১ অক্টোবর ২০০৯ আয়েশা জানান, প্রেম করার অপরাধে গত ১০ আগস্ট বাবা তাকে পাঁচ হাজার দোররা মারার ফতোয়া জারি করেন। এরপর সৎ মা ডা. জাহানারা তার মাথা ন্যাড়া করে দেন। শুরু হয় নির্যাতন। হাত-পা শিকলে বেঁধে ও মুখ কাপড় দিয়ে চেপে দোররা মারা শুরু হয়।

চাচা আবদুস সবুরও তাকে দোররা মারেন। তিন হাজার দোররা মারার পর চাচা আবদুস সবুর বলেন, 'তোকে দিয়ে সবেমাত্র ইফতারি করলাম, এখনও সেহেরি বাকি। মাত্র তিন হাজার দোররা মেরেছি, আরও দু'হাজার দোররা খাওয়ার জন্য প্রস্তুত হ। ' আয়েশা জানান, দোররা মারার একপর্যায়ে তিনি জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন। শরীরের বিভিন্ন অংশ থেকে রক্ত বের হয়।

দু'দিন তাকে খাবারও দেওয়া হয়নি। এর আগে ছোট বোন উম্মে রুম্মানকেও (১৪) আড়াই হাজার দোররা মারা হয়। একইভাবে মেঝ বোন হাফসাকেও (২৩) দোররা মারতে মারতে অজ্ঞান করে ফেলা হয় বলে জানান আয়েশা। শেষ পর্যন্ত নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে গত ১৯ আগস্ট হাফসা মারা যান। পত্নীতলায় গ্রাম্য সালিশে মহিলাকে ১০১ দোররা মারায় তিনজনকে হাজতে প্রেরণ http://natunprovat.com/?p=11000 "৭-৮ বছরের শিশু থেকে ৭০-৮০ বসরের বৃদ্ধাও বাদ পড়েনি ! মোটামুটি সব ক্ষেত্রেই স্বাস্তি পেয়েছে সুধু মেয়েটি. পুরুষ পেয়েচে বেকসুর খালাস. অথবা তাকে ডাকাই হয়নি !!! প্রায় সব ক্ষেত্রেই ধর্ষিতার বিরুদ্ধে আনা হয়েছে অবৈধ সম্পর্ক অথবা পরকিয়ার অভিযোগ !!" নিচের পোস্টে নিউজ গুলোর লিংক পাওয়া যাবে দোররা, ধর্ষন ও আরো কিছু এবার আসি ফতোয়া প্রষংগে মালেশিয়ান জাতীয় ফতোয়া কাউন্সিলের বক্তব্য : The Meaning Of Fatwa In its original linguistic sense, the Word Fatwa means an answer to a question irrespective of whether such question relates to an issue of Shariah or not. Thereafter, the word acquired a technical meaning in the sense that it was confined to an answer given in response to a question relating to an issue of Shariah or the Deen. The Salaf & the Immense Responsibility of Fatwa The Salaf used to exercise great caution in matters of Fatwa. Imaam Hanbal [R.A.] used to frequently say : "I don't know". Imaam Malik is reported to have said that the Mufti must be conscious of accountability to Allah before responding to any question. According to Ibn Masud and Ibn Abbas, a person who answers every question is mad. Unfortunately there are many persons who claim the mantle of issuing Fatwa without proper training and without having acquired the necessary expertise, thereby causing confusion and misunderstanding amongst the lay public. 1. The First Principle-Expert Supervision to Acquire Expertise It is not permissible to issue a Fatwa unless a person has studied fiqh in depth under the supervision and guidance of competent experts in the field. The classical literature of Islamic Law has its own style and terminology and requires careful analysis in context. For example, what appears to be an unqualified statement is limited in application by the context or by conditions referred to elsewhere in juristic literature. An expert jurist would point to the true meaning and purpose of a juristic text and its proper application to a factual situation, thereby avoiding the errors resulting from selfstudy or lack of guidance. A true perception can only be achieved under constant guidance, tutelage and supervision of distinguished experts recognised in the field. 2. The Second Principle-Development of Aptitude and perception A person is not permitted to issue a Fatwa until and unless he develops an aptitude and a deep perception which enables him or her to distinguish between basic principles and their causes. The required level of aptitude and perception is attained when he or she is permitted by an expert to undertake the delicate and highly responsible trust of issuing Fatwa. 3. The Third Principle-Single juristic view Binding It there is only one juristic view on a question amongst all the Hanafi jurists, then, that view is binding, unless there is cogent, textual evidence to the effect that such a view is based on an underlying cause which is absent in the particular case. 4. The Fourth Principle-Multiple Juristic Views If there is more than one juristic view on a particular question, then it is obligatory to adopt that view which has been preferred by the scholars of Tarjeah [those classical jurists who have achieved distinction in the field by reason of their deep learning, piety and capacity to distinguish between competing arguments having regard to ever changing circumstances and new situations]. 5. The Fifth Principle-Reliance upon Authentic Juristic Works Only The Mufti is obliged to rely exclusively on the recognised and authentic works of Islamic Law. He is precluded from relying upon a work, which is not recognised, unless such refrence is in accordance with established principles. In any event, he cannot base his reference upon a classicaljurist who is not recorded to be amongst the preferred classical jurists of distinction [Ashab-ul-Tarjea]. It is imperative that the Mufti is able to distinguish between the works upon which reliance can be properly placed, and those which cannot be relied upon for various reasons including weak narrations. সুত্র : কিন্তু বাংলাদেশে এত গুলো ঘটনার পর ও নতুন করে ফতোয়ার নামে অবিচার ঘটলে দায় কি শুধু এলিট দের ? রাষ্ট্রের ?: না কারন বাংলাদেশের তথাকথিত আলেম সমাজ কখনোই বলে নাই বাংলা দেশে ফতোয়া দেয়া হারাম বরং তারা ফতোয়া অবৈধ এ সরকারী ঘোষনা কে ধর্মের উপর আঘাত হিসেবে বিবেচণা করেছে ।

কিন্তু আমাদের দেশে তথাকথিত আলেম যারা রাজনীতি এবং অন্যান্য কর্মকান্ড করে সিস্টেসমটিক স্টাডির দিকে যাবার সময় পান না (ইসলাম এবং রাজনীতি বা ধর্ম ওরাজনীতি অনেক বড় এবং আলোচনা যোগ্য , বিতর্ক যোগ্য বিষয় সেদিকে যাচ্ছি না । ) বরং প্রতিটি ফতোয়ার ঘটনার পর চিপা থেকে কেউ মিউ মিউ গলায় কেউ কেউ বলে ইহা প্রকৃত ইসলাম নয় ঠিক আর কত গুলো এ রকম ঘটনার পর আলেমরা এক যোগে বলবেন যে বাংলাদেশে ফতোয়া জায়েজ নাই আমার জানা নাই ( এখন পর্যন্ত যারা এ যুক্তি েদখিয়েছেন তারা বাস্তব জীবনে তথাকথিত আলেম নন । ) তবে আলেমরা কখনো বলবেন কি না সন্দেহ আছে কারন এর সাথে ভোট জড়িত নয় , তাদের রুটি রুজি জড়িত নয় সুতরাং বাংলাদেশের সব গুলো ইসলামি ধারার রাজণীতি কারী দল এবং তথাকথিত আলেমরা এক যোগ যতদিন না বলবেন বাংলাদেশে ফতোয়া হারাম ততদিন পর্যন্ত এ সকল ফতোয়ার মাধ্যমে যে পাপ বা গুনাহ হবে তার ভাগিদার হবেন তারা । এবং ইসলাম নিয়ে কথা বলার কোন নৈতিক অধিকার নেই তাদের

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.