কাঙাল জানিয়া বাবা দিও দরিশন, অধম জানিয়া বাবা দিও দরিশন.....
একটা দুঃখজনক ঘটনা ঘটে যাওয়ার পর আজ দেখছি ব্লগ এবং মিডিয়াগ্রুপ বেশ নিরব। এই অপ্রাসঙ্গিক উস্কেদেয়া !ব্লগ এবং প্রিন্ট মিডিয়ার যোগসূত্র খোঁজে দেখা দরকার। সাশ্রয়ীমূল্যে বিমান পরিবহনে একটা আন্তর্জাতিক মানের পুর্ব -পশিচম মুখি বিমান বন্দরের প্রয়োজনীয়তা সরকার অনুভব করছে। জরুরী প্রয়োজনে কোন আন্তর্জাতিক বিমান পরিবহন অবতরন করতে চাইলে শাহজালাল আন্টতর্জাতিক বিমান বন্দর উত্তর ও দক্ষিন মুখি হওয়ায় অবতরন করতে পারে না। লন্ডন থেকে কোন বিমান জাপানের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করলে এবং সেই বিমান বাংলাদেশে অবতরন করতে চাইলে ,তাকে স্যাটেলাইট এয়ার ট্রাফিকিং ব্যাবস্থা থেকে সরে অনেক দুর থেকে দক্ষিন মুখি হয়ে উত্তর দিকে অবতরন করতে হবে।
যা অনেক ব্যায় বহুল হওয়ায় আন্তর্জাতিক বিমান পরিবহন তাদের সিডিউলে বাংলাদেশ কে রাখাতে চায় না। প্রতিযোগিতা মূলক বিমান পরিবহনে সাশ্রয়ী না হলে কোন বিমান ব্যাবস্থা টিকে থাকতে পারবে না।
যে প্রসঙ্গঃ- তার চাইতে জরুরী তা হলো জ্বালাও পোড়াও মানসীকতা। এবং বিরুধী দলের ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থার 'র' ভারতীয় স্বার্থ রক্ষায় তাদের নেটওয়ার্কের হয়ে কাজ করা।
বাংলাদেশে যদি একটি আন্তর্জাতিক মানের বিমানবন্দর না থাকে,তাতে কে লাভবান হবে, একমাত্র ভারত।
প্রসঙ্গঃ- আড়িয়াল বিল, যা এতদিন তার নামটা পর্যন্ত কেউ জানতো না। তাকে ফুলিয়ে ফালিয়ে একটি মহা সম্পদে পরিনত করা হয়েছে। দখলবাজ ভূমিখোর যারা সরকারী জমি আত্মসাৎ করে এতদিন ভোগ দখল করে আসছে। তারা সরকার কে রাজস্ব বাবদ কত টাকা ট্যাক্স দিয়েছে খোঁজে দেখা দরকার। তার সাথে কিছু ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা 'র' এর এজেন্ট যারা ঘাপটি মেরে প্রিন্ট মিডিয়া একটা দুঃখজনক ঘটনা ঘটে যাওয়ার পর আজ দেখছি ব্লগ এবং মিডিয়াগ্রুপ বেশ নিরব।
এই অপ্রাসঙ্গিক উস্কেদেয়া !ব্লগ এবং প্রিন্ট মিডিয়ার যোগসূত্র খোঁজে দেখা দরকার। সাশ্রয়ীমূল্যে বিমান পরিবহনে একটা আন্তর্জাতিক মানের পুর্ব -পশিচম মুখি বিমান বন্দরের প্রয়োজনীয়তা সরকার অনুভব করছে। জরুরী প্রয়োজনে কোন আন্তর্জাতিক বিমান পরিবহন অবতরন করতে চাইলে শাহজালাল আন্টতর্জাতিক বিমান বন্দর উত্তর ও দক্ষিন মুখি হওয়ায় অবতরন করতে পারে না। লন্ডন থেকে কোন বিমান জাপানের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করলে এবং সেই বিমান বাংলাদেশে অবতরন করতে চাইলে ,তাকে স্যাটেলাইট এয়ার ট্রাফিকিং ব্যাবস্থা থেকে সরে অনেক দুর থেকে দক্ষিন মুখি হয়ে উত্তর দিকে অবতরন করতে হবে। যা অনেক ব্যায় বহুল হওয়ায় আন্তর্জাতিক বিমান পরিবহন তাদের সিডিউলে বাংলাদেশ কে রাখাতে চায় না।
প্রতিযোগিতা মূলক বিমান পরিবহনে সাশ্রয়ী না হলে কোন বিমান ব্যাবস্থা টিকে থাকতে পারবে না।
যে প্রসঙ্গঃ- তার চাইতে জরুরী তা হলো জ্বালাও পোড়াও মানসীকতা। এবং বিরুধী দলের ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থার 'র' ভারতীয় স্বার্থ রক্ষায় তাদের নেটওয়ার্কের হয়ে কাজ করা।
বাংলাদেশে যদি একটি আন্তর্জাতিক মানের বিমানবন্দর না থাকে,তাতে কে লাভবান হবে, একমাত্র ভারত।
প্রসঙ্গঃ- আড়িয়াল বিল, যা এতদিন তার নামটা পর্যন্ত কেউ জানতো না।
তাকে ফুলিয়ে ফালিয়ে একটি মহা সম্পদে পরিনত করা হয়েছে। দখলবাজ ভূমিখোর যারা সরকারী জমি আত্মসাৎ করে এতদিন ভোগ দখল করে আসছে। তারা সরকার কে রাজস্ব বাবদ কত টাকা ট্যাক্স দিয়েছে খোঁজে দেখা দরকার। তার সাথে কিছু ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা 'র' এর এজেন্ট যারা ঘাপটি মেরে প্রিন্ট মিডিয়া সহ সরকারী বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে বসে থেকে ভারতীয়দের স্বার্থ রক্ষায় কাজ করছে এবং বিরধীদলকে সময় অসময়ে উস্কেদিয়ে বাংলাদেশ কে সব সময় অস্থিতিশীল করে রাখতে চায় তার একটা সুরাহা না হলে বাংলাদেশের যেকোন উন্নয়ন মুখ থুবরে পড়তে বাধ্য।
এখানে উল্লেখ থাকে যে , বাংলাদেশের সবগুলো বিমানবন্দর উত্তর দক্ষিন মুখি।
তাই অন্তত একটি বিমান পুর্ব পশ্চিম মুখি করতে হবে। সমস্যা একটা ঘনবসতিপুর্ন এই দেশে এত বিশাল পরিমানে জমি পাওয়া টা। এই জমি যদি এখনই খোঁজে পাওয়া না যায় । তা আগামী ৫০ বছর পর আর খোঁজে পাওয়া যাবে না। বিমানবন্দর আড়িয়াল বিলে হবে না অন্য কোথাও হবে তা সরকারের ব্যাপার।
যদি বিমান বন্দর করতেই হয়, তাহলে জমি অধিগ্রহন এখনই করতে হবে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।