যোগাযোগ আবুল হোসেন,আর বানিজ্য মন্ত্রী ফারুক খানদের ভার আমরা আওয়ামীলীগারা আর কত বইব। এই প্রশ্ন এখন আওয়ামী সমর্থকদের মুখে মুখে। চায়নাকে পদ্মা ব্রীজের কাজ সহ সকল কাজ পাইয়ে দেবার চেষ্টায় রত এই আবুল। কারণ চায়নাতে কোম্পানীর মাধ্যমে পার্সেন্টেস খাওয়ার থান্ধা তার। জাপান সরকার পদ্ম ব্রীজের জন্য সহয়তা দিবেনা এই আবুলের কারণে।
তাই প্রধানমন্ত্রীকে দৌড়াতে হয় জাপানে। প্রধানমন্ত্রী সফর সঙ্গী হিসাবে আবুলকেও নেয়নি,জাপানের বিরাগভাজন হওয়াতে।
বানিজ্যমন্ত্রী কথার ফুল ঝুরি ছাড়েন সাইফুর রহমানের মত কাজের কাজ কিছু হয় না। কথা বললে পন্যের দাম বাড়ে। নিজেরা শেয়ার বাজার থেকে টাকা তুলে নেন সরকারকে বিপদে ফেলার জন্য।
মির্জা আব্বাসরা ঢাকা ব্যাংকের শেয়ারের টাকা তুলে নিয়েছেন সরকারকে নাজেহাল করার জন্য। কিছু পার্থক্য পাওয়া গেল কি মির্জা আব্বাস আর ফারুক খানের মধ্যে।
ফারুক খান আর আবুল হোসেন রা কেউ আওয়ামিলীগার না। কারণ এই দুই জন সকল সরকার থেকে সুবিধা নিয়েছে। তাদের কোন দল নাই।
স্ব স্ব-এলাকায় আওয়ামীলীগ ছাড়া নির্বাচিত হওয়া যাবে না বলেই তারা আওয়ামীলীগ করেন। নচেৎ মুসলিম লীগ করতেও এদের বাধবে না। যার প্রমান আবুল হোসেনের কাছে হিন্দুরা একটি আশ্রামের সাহয্য চাইতে আসলে মুখের উপড় বলে দেন আমি মসজিদ ছাড়া সাহয্য দেই না।
পাকি প্রেমের জলন্ত উদাহরন দিয়েছেন মেহেরজান চলচিত্রের মাধ্যমে আবুলের মেয়ে রুবাইয়েত হোসেন। উনি বলছেন ছবিটা দর্শকরা নাকি গ্রহন করছে।
পাকি প্রেম আর কাকে বলে। সরকারকে অবশ্যই তদন্ত করতে হবে এই আবুল হোসেন সেন্সরবোর্ডকে কত উপটৌকন দিয়ে ছবি রিলিজ করেছে। সরকারের টনক না নড়লে তার খেসারত আমাদের সকলকেই দিতে হবে। মুক্তি যুদ্বের হাজার করুন এবং আনন্দের ঘটনা থাকতে আবুল তনায়া আমাদের বীরঙ্গনাদের এবং মুক্তিযুদ্বাদের হেয় করার জন্য এই ছবি নির্মান করেছেন ।
নেত্রী কথায় কথায় আপনিও বলে থাকেন নিকটজনের কাছে আবুল হোসেন রেহানার মন্ত্রী।
আর আবুল হোসেন সারা দেশে রেহানার মান ইজ্জত লুটায় গর্ব করে বলে রেহানা আর তার সন্তানেরা যখন দেশে আসে আমি তখন তাদের ফাষ্ট ক্লাস টিকিটের ব্যবস্থা করে দেই। রেহানার স্বামীর চিকিৎসার সকল টাকা আমি দিয়েছি।
এভাবে আর কত দিন চলবে প্রিয় নেত্রী। লাখো কোটি সমর্থক আপনার পিছনে । এখনই কঠোর হোন এদের বিরুদ্বে।
নচেৎ এদের ভার আমাদের বহন করতে হবে। খেসারত দিতে হবে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।