থেমে যাবো বলে তো পথ চলা শুরু করিনি।
ইউনুস সাহেবের অনেক কীর্তি আছে।
কুকীর্তি বললে অনেক ব্লগার ভাই ক্ষেপে যাবেন, তাই খালি কীর্তি বললাম।
এই বারে মাইক্রোক্রেডিটের এই বড় হুজুরের আরেকখান কীর্তি ধরা পড়ছে। উনি বাচ্চাদের ভেজাল খাওয়াচ্ছেন।
এতদিন জানতাম, জুস কোম্পানীগুলাই খালি ভেজাল খাওয়াচ্ছিল, এই বারে জানা গেল মান্যবর ইউনুস সাহেবও সেই ভেজাল মেশানোর দৌড়ে সামিল আছেন।
উনার নামে মামলাও করা হয়েছে। খবরটা ইউনুস সাহেবের পেয়ারা লোকদের জন্য অসহ্য হলেও, লিংকে গুতা মাইরা দেইখ্যা নিয়েন, কথাটা সত্য। মিথ্যা না এক্কেবারে!
একেই কি বলে চিচিং ফাক?
এইবারে বাকী কিছু পড়ার আগে একবার বলে নেই আলহামদুলিল্লাহ।
মূল খবরঃ Click This Link
[ লেখার চুম্বক অংশ ]
২০০৬ সালের মার্চে বগুড়ায় ফরাসি কম্পানি ডানোন ও গ্রামীণ ফুডসের যৌথ উদ্যোগে শক্তি দই-এর যাত্রা শুরু হয়।
সে সময় গ্রামীণ ডানোন ফুডসের পক্ষ থেকে গণমাধ্যমে দাবি করা হয়, বাংলাদেশের শিশুদের পুষ্টির বিষয়টি মাথায় রেখেই শক্তি দই উৎপাদনের পদ্ধতিটি বিশেষভাবে তৈরি করেছেন ডানোনের গবেষণা ও উন্নয়ন বিভাগের বিশেষজ্ঞরা। এ গবেষণা প্রতিষ্ঠান ‘গ্লোবাল অ্যালায়েন্স ফর ইমপ্রুভড নিউট্রিশন’-এর কারিগরি সহায়তা নিয়েছে বলে প্রচার চালানো হয়।
শক্তি দইয়ের উৎপাদন নিয়ে বলা হয়, এ দই ঝোলাগুড় ও চিনি মিশিয়ে গরুর দুধ থেকে উৎপাদিত হয়। শক্তি দইয়ের বিশেষ উপাদান শিশুদের ডায়রিয়ার তীব্রতা ও স্থায়িত্ব কমিয়ে দেয়। প্রতি ৬০ গ্রাম শক্তি দইয়ে শিশুর প্রতিদিনের ভিটামিন এ, আয়রন, জিংক ও আয়োডিনের ৩০ শতাংশ চাহিদা মেটায় বলে দাবি করা হয়।
এখন 'শক্তি দই'য়ে ভেজাল শনাক্ত হওয়ার পর কম্পানির প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে মামলা হওয়ায় প্রশ্নের মুখে পড়েছে তাঁদের দেওয়া সব প্রতিশ্রুতি।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।