যে কোন লড়াই শেষ পর্যন্ত লড়তে পছন্দ করি।
বাংলাদেশে প্রচলিত অর্থ ও রাজস্ব সংক্রান্ত আইনের মূল মন্ত্র হ’ল ‘শিষ্টের দমন আর দুষ্টের লালন’। একটি গণতান্ত্রিক দেশে সাধারণ নাগরিকদের উপর এমন অবিচার বিশ্বের আর কোথাও নাই।
পত্রপত্রিকার খবরে প্রকাশ কয়েকদিনের মধ্যে বিদ্যুতের মূল্য বৃদ্ধির ঘোষণা আসছে। আবার গত পরশু একটি অনুষ্ঠানে কিছু মোসাহেব তোষামোদকারী প্রস্তাব দিলেন, আয়কর ও রাজস্ব বাড়াতে হবে (আদায় বাড়ানো নয়, রেট বাড়ানো), অমনি অর্থমন্ত্রী বললেন ভাল প্রস্তাব, এটা করতে হবে।
তার আগে অবশ্য অর্থমন্ত্রী বলেছিলেন ১৬ কোটি লোকের দেশে ৭ লক্ষ লোক আয়কর দেয়, এটা বাস্তবসম্মত নয়। অর্থ মন্ত্রীর এই বক্তব্যের সাথে অনেকে একমত হবেন। দেশে আয়কর দেয়ার মত বহু লোক ও প্রতিষ্ঠান আয়কর দেয় না। মঝে মাঝে ঘোষণা দিলেও এইসব কর ফাকিঁ দেয়াদেরকে করদেয়াদের তালিকায় আনার উদ্যোগ কম। ঘোষণার পর আয়কর বিভাগের লোকেরা বের হন, বহু দোকান ও প্রতিষ্ঠানে যান, তারপরও কেন আয়কর প্রদানকারীর সংখ্যা বাড়ে না সেটা সরকার ও রাজস্ব বোর্ডকেই খুঁজে বের করতে হবে।
একজন মাংশ বিক্রেতা যিনি রোজ একটি গরুর মাংশ বিক্রি করেন, তারও বর্তমান মাসিক আয় কম পক্ষে বিশ হাজার টাকা, বছরে দুই লক্ষ চল্লিশ হাজার টাকা। যিনি দুটো গরুর মাংশ বিক্রি করেন তার বার্ষিক আয় চার লক্ষ আশি হাজার টাকা। বেশী ভাগ মাংশ বিক্রেতা দিনে দুই থেকে চারটি গরুর মাংশ বিক্রি করে থাকেন। কিন্তু ঢাকা শহরে কয় জন মাংশ বিক্রেতা আয়কর দেন?
বিস্তারিত পড়তে নীচের লিংক দেখুন
Click This Link
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।