আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ইস্তাম্বুলে কী করে ৩০০ ডলার আয় করেছিলাম

৫১বর্তীর কাব্যকে কি আপনাদের মনে আছে? তখন ওর বয়স আট কি নয়। এখন কাব্য একটা বিশালদেহী কাবুলিওয়ালাতে পরিণত হয়েছে, উনিশে পা দিয়ে সে চলল আমেরিকা। পড়তে। টার্কিস এয়ারলাইনসে যায়। ইস্তাম্বুল দিয়ে ট্রানজিট।

ইস্তাম্বুলে ঢুকে ও ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেয়, আমার সবচেয়ে প্রিয় শহর কনস্টান্টিনোপল। আমি বলি, ধীরে বৎস ধীরে। ইস্তাম্বুুলে আমার অভিজ্ঞতা সুখের হয়নি। যদিও ৩০০ ডলার আয় করেই ফিরেছিলাম। সেও চোরের ওপরে বাটপারি করে।

সেই গল্পটা আগে করি। তারপর কাব্যর গল্পটা করব। দুবছর আগে, এক বর্ষাভেজা জুলাইয়ে আমরা চললাম প্যাকেজ ট্যুরে। প্রথমে মিসর, তারপর তুরস্ক। কায়রোতে আমার জীবনসঙ্গিনী মমি দেখতে গিয়ে জাদুঘরে হারিয়ে গিয়েছিলেন, সেই গল্প গত বছর করেছি।

এবার ইস্তাম্বুলের গল্প। কায়রো থেকে ফ্লাইট নিয়ে আমরা ইস্তাম্বুুলে পৌঁছালাম দুপুরের মধ্যেই। কামাল আতাতুর্ক বিমানবন্দর। প্যাকেজ ট্যুর, কাজেই এয়ারপোর্ট থেকে ট্যুর অপারেটরের গাড়িতে হোটেলে আসতে মোটেও কষ্ট হলো না। বিখ্যাত তাকসিম স্কয়ারের পাশেই আমাদের হোটেল।

তাকসিম স্কয়ার থেকে একটা রাস্তা নিচের দিকে ঢালু হয়ে নেমে গেছে। সেই পথে আমাদের হোটেল। ফুটপাতটা সিঁড়ির মতো। হোটেল চেক-ইন করে আমরা বেরিয়ে পড়লাম দুপুরের খাবার খেতে। রোদে ঝলমল করছে তাকসিম স্কয়ার।

উন্মুক্ত চত্বরের মাঝখানে কালো পাথরের ভাস্কর্য। ।

সোর্স: http://www.prothom-alo.com

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।