প্রথমেই একদলা থুথু ছিটিয়ে প্রতিবাদ শুরু করলাম তারপর বসলাম ব্লগ লিখতে, যখন দেখলাম বাংলাদেশ এর একটি প্রথম শ্রেণীর বেসরকারী ব্যাংকের ২০১০ সালের ক্যালেন্ডারের ডিসেম্বর মাসের(বিজয়ের মাস) চিত্রের অংশে পাকিস্তানের মানচিত্র এবং পতাকা ব্যবহার করা হয়েছে।
ব্যাংক টির নাম উত্তরা ব্যাংক লি:। আমার ধারনা মতে একটি ব্যাংক প্রতি বছর ৫-১০ হাজার কিংবা তার বেশি ক্যালেন্ডার ছাপায় এবং বিলি করে। যদি তাই হয়ে থাকে তাহলে ৫-১০ হাজার বাংগালির ঘরে ঘরে ক্যালেন্ডারের ছদ্মবেশে উড়ছে পাকিস্তানের পতাকা।
"আবহমান বাংলার ঐতিহ্যে লালিত" কথাটি ব্যবহার করা হয়েছে শ্লোগান হিসেবে (ক্যালেন্ডারের নিচে শ্লোগানটি লেখা)।
ব্যাপারটি একটি নির্মম রসিকতা ছাড়া আর কিছুই হতে পারে না।
কোনো সচেতন বাংগালির পক্ষে এই ধরনের ভুল করা সম্ভব নয়, যারা এই ধরনের ভুল করবে তারা হয় বেঈমান নাহয় অচেতন। এই দুই শ্রেণীর কোনো মানুষের কাছে টাকা আমানত রাখা যায় না।
উত্তরা ব্যাংক তোমার প্রতি ধিক্কার রইল তীব্রভাবে। ।
।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।