জ্ঞানের গরীব...
যারা আজ গোল বৈঠকে বসে জোড় গলায় যত বেশি অযুক্তিক কথা বলতে পারে তারাই আজ বুদ্ধিজীবি...দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় বা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে যেন আজ সারাক্ষন বাংলা ছবির অ্যাকশন দৃশ্যের শুটিঙ চলে....যা খুশি তা কর এখন শাসক শ্রেনীর মন্ত্রনালয়ের দৈনন্দিন কাজের রুটিনে যোগ হয়েছে....প্রশাসন এখন দাসপ্রথা আমলের সমাজতান্ত্রিক নিয়মেই চলছে...লোডশেডিং এখন দৈনন্দিন কাজ হয়ে সামাজিক রিতেতে যোগ দিয়েছে..হাসি পায় পাশের সিটের বাস যাত্রী জেম দেখে যখন বলে দেশটা রসাতলে গেছে....জাতির বিবেকবান দের কাছে প্রশ্ন রাখলে অশ্লীল জবাব দিচ্ছে এরকমটা হেতেই পারে।
খবরের পতায় আমাদের উন্নয়নের কত খবর আসে...শুধু একটা খবর আসেনা...বাঙ্গালী জাতির ধৈর্য ক্ষমতা জনগনের বৃদ্ধির চেয়ে দিগুন গতিতে বৃদ্ধি পাচ্ছে...।
আমি নির্দিষ্ট করে শুধু বর্তমান সরকারকে বলছিনা,সব সরকাররাই এরকম করে আসছিল এবং সামনেও যারা আসবে এরকমটাই করবে।যারা ভোট দিয়ে এদেরকে ক্ষমতায় এনেছে তাদের মুখে যখন দেশের হালহালাত নিয়ে কথা শুনি,তখন কিযে ইচ্ছে হয় তা নাহয় নাই বলি।আজ হাস্যকর ভাবে যুদ্ধাপরাধরি ইস্যুতে জামাতের ভুড়া নেতাদের নিয়ে সরকার যে ভাবে টানা হেচড়া করছে ..আপনাদের কি মনেহয় না পরবর্তিতে অন্য সরকার আসলে তারা পাল্টা প্রতিষোধ নেবেনা । তবে কি এই খেলা কখনোই শেষ হবেনা।
তাই এখন আর এই সব নিয়ে ভাবিনা,সান্তনা দেই নিজেকে বাবা যুদ্ধ করে যা করেছিল তা একান্ত আমার জন্য..দেশের এই পরিস্থিতির জন্য আমারতো আর তিন বেলা খাবার কেই কেরে নিচ্ছেনা।আমিতো আমার মতো চলা ফেরা করছি..আমার একটাই দায়িত্ব বাবার মতো আমার সন্তানদের জন্য ভালো ব্যাংক ভেলেন্স রেখে যাব যাতে আমার মতো তারাও কোন সমস্যায় না পড়ে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।