তারা জানান, ৪০ বছর বয়স্ক ব্রিটিশ নারী ম্যাক্সিম মারিন কোনোরকম জটিলতা এবং অস্ত্রপোচার ছাড়াই শিশুটির জন্ম দেন। মা ও শিশু দুজনই ভাল আছে। যদিও শিশুটিকে আপাতত কেয়ার ইউনিটে রাখা হয়েছে।
মারিনা সালুদ হাসপাতালের ‘অবসট্রেটিকস এন্ড গাইনোকোলোজি’ বিভাগের প্রধান ডাক্তার জ্যাভিয়ার রিয়াস বলেন, “আমার ৪০ বছরের পেশাগত জীবনে স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় এত বেশি ওজনের শিশু জন্মাতে দেখিনি”।
ওদিকে, শিশুর মা’র উক্তি, তিনি বড় শিশু হবে বুঝতে পারলেও এত বড় তা কল্পনা করতে পারেননি।
বড় শিশু বেশিরভাগ সময়েই সিজারের মাধ্যমে জন্ম নেয়। এদিক থেকে মারিনের ঘটনাটি ব্যতিক্রম। তার অন্য তিন শিশুও জন্মেছে বেশি ওজন নিয়ে। তিনজনেরই জন্মের সময় ওজন ছিল ৪ দশমিক ৫ কেজি।
গিনেজ বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ড অনুযায়ী, বিশ্বের সবচেয়ে বেশি ওজনের শিশু জন্মেছিল কানাডায় ১৮৭৯ সালে।
তার ওজন ছিল ১০ দশমিক ৫ কেজি। কিন্তু জন্মের ১১ ঘন্টা পরই শিশুটি মারা যায়।
এরপর ২০০৫ সালে ব্রাজিলে সিজারের মাধ্যমে জন্ম হয় ৮ কেজি ওজনের এক ছেলে শিশুর। আর এ বছর মার্চে যুক্তরাজ্যে স্বাভাবিক প্রক্রিয়ায় জন্ম নেয় বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম শিশু জর্জ কিং। তার ওজন ছিল ৭ কেজি।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।