৪২০
পৃথিবীর সামনে মহাবিপদ। পরিস্থিতি যেদিকে এগোচ্ছে, তাতে এ গ্রহটি ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে যাওয়া কোনো আশ্চর্যের বিষয় নয়। না, এখানে কোনো জঙ্গি হানার আশঙ্কার কথা বলা হচ্ছে না। এমনকি পরমাণু শক্তিধর দেশগুলোর যুদ্ধের সম্ভাবনায় পৃথিবী ধ্বংসের কারণও ঘটেনি। তাহলে বিষয়টি কি? বিজ্ঞানীরা একটা মহাজাগতিক প্রলয়ের আশঙ্কায় দিন গুনছেন।
অর্থাৎ এই আক্রমণ সংঘটিত হতে পারে পৃথিবীর বাইরে যে কোনো জায়গা থেকে। আর মহাজাগতিক এই প্রলয় যেদিন ঘটবে সেদিন আর রক্ষা নেই কারোর। সবকিছু ধূলিসাৎ হয়ে যাবে মুহূর্তে। নিমেষে নিশ্চিহ্ন হবে মানবসভ্যতার যাবতীয় অহংকার।
আমেরিকার মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র নাসার বিজ্ঞানীরা খুঁজে পেয়েছেন বহিঃশত্রুর এই দলটিকে।
দ্রুত এরা পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসছে। এই শত্রুরা আসলে মরে যাওয়া তারাদের দেহের ছিন্নবিচ্ছিন্ন অংশ। নাসার বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, লাখ লাখ বছর আগেই এই তারাগুলো মরে গেছে। এখন এদেরই টুকরো টুকরো অংশ মহাকাশের সর্বত্র ছড়িয়ে-ছিটিয়ে পড়েছে। মৃত তারাদের দেহের কিছু অংশ এবার পৃথিবীর দিকে দ্রুতগতিতে ছুটে আসছে।
ভূপৃষ্ঠের মাটিতে একবার আছড়ে পড়লে আর রক্ষা নেই। স্থলভাগে পড়লে মুহূর্তে মাইলের পর মাইল এলাকায় তৈরি হবে গহ্বর। আর জলভাগে অর্থাৎ সমুদ্রপৃষ্ঠে পড়লে ফুলেফেঁপে উঠবে বিশাল জলরাশি। আর এই জলরাশি সুনামির চেয়েও ভয়ঙ্কর উন্মত্ততায় আছড়ে পড়বে স্থলভাগের ওপর। মুহূর্তে সবকিছু চলে যাবে পানির তলায়।
বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসা এসব মৃত তারাকণার একেকটির পরিধি কয়েকশ' কিলোমিটার। তাহলেই একবার এর ধ্বংস করার ক্ষমতার কথা ভাবুন। তবে এত বিপদের মধ্যেও একটা আশার কথা তারা শুনিয়েছেন। ধেয়ে আসা এসব তারার দেহাংশ পৃথিবী থেকে এখনো ৫০ মিলিয়ন কিলোমিটার দূরে অবস্থান করছে। ফলে হাতে এখনো দু-এক বছর সময় আছে।
তাই বলে হাত গুটিয়ে বসে থাকলে চলবে না। বহিঃশত্রুদের গতিবিধি কোনোরকম ঠেকানো না গেলে মানবসভ্যতার অস্তিত্বই বিলুপ্ত হয়ে যাবে। এখন কি করে এসব তারাকণার পথ আটকানো যায় তা নিয়ে বিস্তর মাথা ঘামাচ্ছে নাসা। তারা অন্য দেশগুলোকেও আসন্ন বিপদ সম্পর্কে সতর্ক করে দিয়েছে। নাসা পরিকল্পনা করেছে বিজ্ঞান আর প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে এসব তারার টুকরোগুলোকে মহাকাশের পথে ধ্বংস করে ফেলা যায় কিনা।
আর তা না সম্ভব হলে ওদের পৃথিবীমুখো গতিপথ একটু অন্যদিকে সরিয়ে দেওয়া যায় কিনা সে ভাবনাও চলছে।
আমিন রহমান নবাবপৃথিবীর সামনে মহাবিপদ। পরিস্থিতি যেদিকে এগোচ্ছে, তাতে এ গ্রহটি ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে যাওয়া কোনো আশ্চর্যের বিষয় নয়। না, এখানে কোনো জঙ্গি হানার আশঙ্কার কথা বলা হচ্ছে না। এমনকি পরমাণু শক্তিধর দেশগুলোর যুদ্ধের সম্ভাবনায় পৃথিবী ধ্বংসের কারণও ঘটেনি।
তাহলে বিষয়টি কি? বিজ্ঞানীরা একটা মহাজাগতিক প্রলয়ের আশঙ্কায় দিন গুনছেন। অর্থাৎ এই আক্রমণ সংঘটিত হতে পারে পৃথিবীর বাইরে যে কোনো জায়গা থেকে। আর মহাজাগতিক এই প্রলয় যেদিন ঘটবে সেদিন আর রক্ষা নেই কারোর। সবকিছু ধূলিসাৎ হয়ে যাবে মুহূর্তে। নিমেষে নিশ্চিহ্ন হবে মানবসভ্যতার যাবতীয় অহংকার।
আমেরিকার মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্র নাসার বিজ্ঞানীরা খুঁজে পেয়েছেন বহিঃশত্রুর এই দলটিকে। দ্রুত এরা পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসছে। এই শত্রুরা আসলে মরে যাওয়া তারাদের দেহের ছিন্নবিচ্ছিন্ন অংশ। নাসার বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, লাখ লাখ বছর আগেই এই তারাগুলো মরে গেছে। এখন এদেরই টুকরো টুকরো অংশ মহাকাশের সর্বত্র ছড়িয়ে-ছিটিয়ে পড়েছে।
মৃত তারাদের দেহের কিছু অংশ এবার পৃথিবীর দিকে দ্রুতগতিতে ছুটে আসছে। ভূপৃষ্ঠের মাটিতে একবার আছড়ে পড়লে আর রক্ষা নেই। স্থলভাগে পড়লে মুহূর্তে মাইলের পর মাইল এলাকায় তৈরি হবে গহ্বর। আর জলভাগে অর্থাৎ সমুদ্রপৃষ্ঠে পড়লে ফুলেফেঁপে উঠবে বিশাল জলরাশি। আর এই জলরাশি সুনামির চেয়েও ভয়ঙ্কর উন্মত্ততায় আছড়ে পড়বে স্থলভাগের ওপর।
মুহূর্তে সবকিছু চলে যাবে পানির তলায়। বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, পৃথিবীর দিকে ধেয়ে আসা এসব মৃত তারাকণার একেকটির পরিধি কয়েকশ' কিলোমিটার। তাহলেই একবার এর ধ্বংস করার ক্ষমতার কথা ভাবুন। তবে এত বিপদের মধ্যেও একটা আশার কথা তারা শুনিয়েছেন। ধেয়ে আসা এসব তারার দেহাংশ পৃথিবী থেকে এখনো ৫০ মিলিয়ন কিলোমিটার দূরে অবস্থান করছে।
ফলে হাতে এখনো দু-এক বছর সময় আছে। তাই বলে হাত গুটিয়ে বসে থাকলে চলবে না। বহিঃশত্রুদের গতিবিধি কোনোরকম ঠেকানো না গেলে মানবসভ্যতার অস্তিত্বই বিলুপ্ত হয়ে যাবে। এখন কি করে এসব তারাকণার পথ আটকানো যায় তা নিয়ে বিস্তর মাথা ঘামাচ্ছে নাসা। তারা অন্য দেশগুলোকেও আসন্ন বিপদ সম্পর্কে সতর্ক করে দিয়েছে।
নাসা পরিকল্পনা করেছে বিজ্ঞান আর প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে এসব তারার টুকরোগুলোকে মহাকাশের পথে ধ্বংস করে ফেলা যায় কিনা। আর তা না সম্ভব হলে ওদের পৃথিবীমুখো গতিপথ একটু অন্যদিকে সরিয়ে দেওয়া যায় কিনা সে ভাবনাও চলছে।
আমিন রহমান নবাব
LINK
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।