আমার অনুমতি ছাড়া এই ব্লগের লেখা কোথাও প্রকাশ করা যাবে না।
এক নাম্বার বিশ্ববিদ্যালয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ৫০০০ এর মধ্যেও নাই। । ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ৫০০০ এর মধ্যেও নাই।
ঢাবি প্রথম ৫০০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে না থাকলেও এটা একসময় প্রাচ্যের অক্সফোর্ড ছিল - এই জাবর কেটে আমরা এখনও আত্মতুষ্টি লাভ করি। ঢাবির উন্নতির জন্য কারো কোন চেষ্টা নাই - কেবল বাগাড়ম্বর। অথচ বর্তমানে এর খারাপ অবস্থানের বিষয়ে ঢাবি'র ভিসি থেকে শুরু করে যেকোন শিক্ষককে জিজ্ঞেস করুন - হাইকোর্ট দেখাবে আর ডান-বাম ব্যাখ্যা দেবে। আর তাঁদের ভাবের কোন শেষ নাই - সব বিশিষ্ট বুদ্ধিজীবী। একাডেমিক দিক থেকে অনেক বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ই এখন অনেক ক্ষেত্রে সরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের চাইতে ভালো ফলাফল করছে।
কিন্তু আমাদের প্রাচ্যে সামাজিক সাংস্কৃতিক পরিমন্ডলে বিশ্ববিদ্যালয়ের যে একটা স্ট্যান্ডার্ড আমরা চিন্তা করতে পারি, বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়গুলো কি এর ধারে কাছেও যেতে পেরেছে?
বিশ্ববিদ্যালয়ে এখন ত্রিশের বেশি বিভিন্নরকম ক্লাব, সবগুলো বিশ্ববিদ্যালয়েই এমন আছে। কিন্তু কার্যক্রম? হুম তাও হয়তো আছে। কিন্তু বাংলাদেশে টাকা থাকলেই একটা মাইক ভাড়া করে রাস্তায় নামা যায়, মাইক দেখলেই আবার কিছু লোক জড়ো হয়ে যায়, একটা জনসভা করে ফেলা যায়। উল্লেখযোগ্য কোনো সাহিত্য সাংস্কৃতিক কার্যক্রম কি আছে? পরিবেশ কি আছে? থাকলে কিভাবে আছে? না থাকলে কেন নেই? কারা দায়ী এর জন্যে? কর্তৃপক্ষ নাকি ছাত্রছাত্রীরাই? আমাদের অভিভাবকরাই কি একটা সার্টিফিকেট এর চেয়ে বেশি কিছু প্রত্যাশা করে একটা বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে? যাই হোক বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলো (পাবলিক/প্রাইভেট সব) আসলেই যেন বিশ্ববিদ্যালয় নয়।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।