আমি একজন সাধারণ মানুষ
৭/১১/১০ তারিখে রাত ১১ টার সময় এক রুমমেট বলল ভাই আমাদের বাসার পাশের একটা দালান ২ তলা পর্যন্ত দেবে গিয়ে পাশের একটা দালানের সাথে হেলে আছে। প্রথমেই আমার একটি ১৮ তলা নির্মানাধীন দালানের কথা চোঁখে ভেসে উঠল । উঠবেনা কেন যে ভাবে দালানটি চোঁখের সামনে কোনরকম নিয়ম নীতি না মেনে গায়েবী ভাবে একমাসে ২ তলা কারে দ্রুত তৈরি হয়েছে তাতে আমি মাঝে মাঝেই ভয় পেতাম। ভয় এর কারন হল যেখানে দালানটি উঠছে সেটানাকি ছিল গভির পুকুর। তো একটি পুকুরের উপর এত বড় দালান উঠানোর অনুমোদন কিভাবে আমাদের সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষ দেয় আমি বুঝি না।
নির্মানাধীন ১৭-১৮ তলা দালানটির পাশেই আর একটি দালান ১০-১২ তলা হবে তৈরি হচ্ছে। দুইটি দালানের পাশে ২'' ফাকা নাই।
কোন রকম প্রাকৃতিক দুর্যোগ ছাড়াই দালানটি যেভাবে দেবে গেল যদি ভুমিকম্প হয় তাহলে কি হবে? দালান তৈরির সময় কেহ দেখে না। নাকি টাকা দিযে তাদের চোঁখে পর্দালাগিয়ে দেয়া হয় ।
এমন চিত্র সারা ঢাকা সহর জুরেই সাধারন জনগনের চোঁখে পড়ে।
কিন্তু সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে জানতে চান তারা বলবে আমরা বিষয়টি দেখিনি বা কেই আমাদের অবগত করেনি । আমার প্রশ্ন কেউ অবগত করবে কেন। তারা তাহলে কি জন্যে আছে।
নির্মানাধীন ১৮ তলা দালান । যেটি একমাসে ২ তলা করে তৈরি হয়েছে।
আরো একটি দালান যেটা আমি প্রথমে ২ তলা দেখেছি। ২৯৯ নাম্বার বাড়ী। বছর খানেক পড়ে দেখি ঐ ২ তলা দালানের সরু পিলারের উপরই একটি ডেবলপার কোং নতুন করে খুব তাড়াতারি আরো অতিরিক্ত ৪ তলা নির্মান করে ফেলে । এগুলি দেখবে কে?
এমন অসংখ্য উদহারণ আছে আমাদের সবার সামনে। শুধু মাত্র ভারার জন্য বাড়ির মালিকরা মরন ফাঁদ তৈরিতে মেতে উঠেছে।
আর এর সাথে সায় দিচ্ছে কিছু অসাধু ইন্জিনিয়ার।
এর বিরুদ্ধে এখনি সরকারকে কাঠিন পদক্ষেপ নিতে হবে। রাজধানীতে দালান নির্মানের জন্য সর্বো্চচ উচ্চতা নির্ধারণ করে দিতে হবে। আর যাদের দায়িত্ব দেয়া হবে দেখভালের তারা টাকা খেয়ে যাতে অবৈধ মড়ন ফাঁদ তৈরির অনুমোদন না দিতে পারে তারও ব্যবস্তা করতে হবে।
আল্লাহ আমাদের সুভ বুদ্ধি দান করুন ।
(আমীন)
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।