উসাইন বোল্টের মতোই শেলি-অ্যান ফ্রেজার-প্রাইসের জন্য মস্কো ছিল শ্রেষ্ঠত্ব ফিরে পাওয়ার মঞ্চ। ২০০৯ সালে যেমন ছেলেদের ১০০ মিটার স্প্রিন্ট জিতেছিলেন বোল্ট, ঠিক তেমনি মেয়েদের শিরোপাটা উঠেছিল শেলির হাতে। দুই বছর আগে দেগুতে শিরোপা হারিয়েছিলেন তাঁরা দুজনই। মস্কোয় সেই হারানো শিরোপাটা আবার তাঁরা ফিরে পেয়েছেন শ্রেষ্ঠত্বের প্রমাণ দিয়েই। ১০.৭১ সেকেন্ড সময় নিয়ে কাল মেয়েদের ১০০ মিটার স্প্রিন্ট জিতে নিয়েছেন জ্যামাইকান শেলি-অ্যান ফ্রেজার-প্রাইস।
বেইজিং ও লন্ডন—টানা দুটি অলিম্পিকেই দ্রুততম মানবী ছিলেন শেলি। বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপেও শিরোপা জেতার দায়বদ্ধতা তাই ছিলই। শেলি নিজের কাজটা কাল রাতে সেরেছেন একটু চাপে থেকেই। পুরো ফিট ছিলেন না। পায়ে ব্যথা নিয়ে দৌড়ে শিরোপাটা জেতা যে একটু বিশেষ কিছু, সেটাই দৌড় শেষে বারবার বলেছেন তিনি, ‘পায়ে ব্যথা নিয়ে দৌড় শুরু করেছিলাম আমি।
দৌড়ের সময় অন্য কারও কথা ভাবিনি। নিজের সেরাটা দেওয়ার চেষ্টা করেছি এবং জিতেছি। ’
শেলির পেছনে দৌড় শেষ করা আইভরি কোস্টের মুরিয়েল আহুরে নিয়েছেন ১০.৯৩ সেকেন্ড সময়। তবে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন যুক্তরাষ্ট্রের ক্যার্মেলিটা জেটার ১০.৯৪ সেকেন্ড সময় নিয়ে চলে গেছেন তৃতীয় স্থানে। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।