বুধবার উপজেলার বানুরভাগ গ্রামে সড়কের পাশে ৪৪টি মেহগনি গাছ কাটা শুরু করেন বিপ্রবেলঘরিয়া ইউপি চেয়ারম্যান মহুয়া পারভীনের লোকজন।
এ গাছগুলো গ্রামের ইকবাল হোসেনের বাড়ির সামনে ১৩ বছর আগে লাগানো হয়েছিল। বুধবার বিকালে সেখানে গিয়ে দেখা যায়, তিনটি গাছ কাটানো হয়েছে।
ইকবাল হোসেন দাবি করেন, গাছগুলো রাস্তার পাশে হলেও তা সরকারি জমিতে লাগানো হয়নি। এগুলো তিনি যৌথ মালিকানায় সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান মহুয়া পরভীনের শ্বশুর খয়ের উদ্দিনের জমিতে লাগিয়েছিলেন।
বিপ্রবেলঘরিয়া ইউনিয়ন ভূমি অফিসের তহশিলদার হাবিবুর রহমান বলেন, দৃশ্যত গাছগুলো রাস্তার জমিতে রয়েছে। গাছগুলোর মূল্য আনুমানিক আট লাখ টাকা হবে। এ অবস্থায় জমি জরিপ করে সীমানা নির্ধারণ না করা পর্যন্ত গাছগুলো কাটা যাবে না।
“আমি গাছ কাটতে নিষেধ করেছি। শিগগির জমি জরিপ করে সীমানা চিহ্নিত করা হবে।
”
সাবেক চেয়ারম্যান মহুয়া পারভীন বলেন, তারা নিজস্ব মালিকানাধীন গাছ কাটছেন। এতে কারও বাধা দেওয়ার কিছু নেই।
তবে সরকার চাইলে জরিপ করে সীমানা চিহ্নিত করতে পারে। গাছগুলো সরকারি জমির মধ্যে পড়লে তা তারা কাটবেন না বলে জানান মহুয়া।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।