মানুষ হিসেবে মাথা উচুঁ করে থাকতে চাই। নামজারী বা মিউটেশন করতে যা প্রয়োজন
মিজানুর রহমান জুয়েল
জমি হস্তান্তরের ক্ষেত্রে বর্তমানে পূর্ব ওয়ারিশ বা দাতার নামে রেকর্ড থাকা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। দুই ক্ষেত্রে নামজারী করা আবশ্যক হয়।
১। রেকর্ডিয় মালিকের মৃত্যুতে ও
২।
জমি ক্রয়ের পরে মালিকানা পরিবর্তনের ক্ষেত্রে।
নামজারী ০৩ ভাবে করা যায়।
১। নামপত্তন,
২। জমা একত্রিকরণ ও
৩।
জমা পৃথকিকরণ।
জেলা প্রশাসকের পক্ষে সহকারী কমিশনার (ভূমি) নামজারী করে থাকেন। প্রতিটি ্উপজেলায় সহকারী কমিশনার (ভূমি) এর কার্যালয় আছে। ভূমি মন্ত্রনালয়ের নির্ধারীত ফরমে আবেদন করতে হয়। আবেদনের সাথে নিম্নোক্ত কাগজপত্র দেয়া আবশ্যক ঃ
১।
আবেদনকারী বা তার প্রতিনিধির রঙ্গিন ছবি - ০১ কপি
২। মূল দলিল বা তার সার্টিফাইট কপি
৩। ওয়ারিশ সনদপত্র ( প্রযোজ্য ক্ষেত্রে )
৪। পিট বা ভায়া দলিল ( প্রযোজ্য ক্ষেত্রে )
৫। দাখিলা বা ভুমি উন্নয়ন করের রশিদ।
৬। কলমি নক্সা
৭। পর্চা বা খতিয়ানের সার্টিফাইট কপি
৮। মামলার রায়ের সহিমোহর কপি ( প্রযোজ্য ক্ষেত্রে )
নামজারী সম্পাদনের সর্বোচ্চ সময় ঃ
১। সিটিকর্পোরেশন এলাকায় সর্বোচ্চ ৬০ দিন বা ০২ মাস এবং
২।
অন্যান্য এলাকায় সর্বোচ্চ ৪৫ দিন বা দেড় মাস।
নামজারীর খরচ ঃ
১। আবেদন ফি = ০৫ টাকার কোর্ট ফি
২। নোটিশ ফি =সর্বোচ্চ ০৪ জন ০২ টাকা। পরবর্তী প্রতিজন ০.৫০ টাকা হারে।
৩। খতিয়ান ফি ও সংশোধন ফি = ১৪৩ টাকা।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।