মুসলমানদের ঈমান আজ বড়ই দুর্ব ল । তাই ঈমানি পরিক্ষায় আজ আমরা হেরে যাওইয়ার পথে। মসজিদে আযান হলে আমাদের গা জ্বালা করে। তবুও আমরা নবীজির প্রেমিক বলে দাবি করি। শহিদদের অধিকাংশ মুসলমান ছিল, তারা কি আল্লাহ রাসুল কে ভালবাসতো না? তবে কেন আজ একটা নাস্তিক কুলাঙ্গারকে বীর শহিদ উপাধি দেওয়া হল,শহিদরা কি নাস্তিক ছিল? এটা কি শহিদদের অপমান করা নয় কি? আমরা শহিদকে সম্মান করতে গিয়ে আরো অপমান করলাম।
আমরা রাজাকার এর বিচার চাইতে গিয়ে এখন ইসলামের বিরুদ্ধে লেগে গেলাম। আজ সবাই বলছে মুসল্লিরা ভাংচুর করেছে। কিন্তু সুত্রপাত কীভাবে হল, সেটা কেউ লিখছেনা। পুলিশ প্রথম গুলি বর্ষন না করলে এমন হত না। মুসলমান কি শুধু আঘাত পেয়েই যাবে? আর প্রতিবাদ করলেই দোষ।
ঈমানদার মানেই জামায়াত নয়। কিন্তু আজ দেখা গেছে পুলিশের গুলি জামায়াত নয় বরং ইসলামের দিকে। আর এটাই চেয়েছিল নাস্তিকরা। আর ঈমানদার গন নাস্তিকের হয়ে সাফাই গাচ্ছে। নাস্তিক কখনো ঈমানদারের নেতা হতে পারে না।
তাই আসুন, নাস্তিকের গোলামি না করে মহান আল্লার কাছে ক্ষমা চাই। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।