ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক'জন ছাত্র ছিনতাই করার সময় হাতে নাতে ধরা পড়লো নীলক্ষেতে। অথবা কোন এক মেয়ের ওড়না টান দিয়ে দেশ ব্যাপি সাড়া ফেলে দিল। অতএব ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ করে দিতে হবে। কারণ এখান থেকে কি পয়দা হয় তা জাতি দেখে ফেলেছে। - এই দাবী যে করে, সে কতবড় ধারিবাজ তা অনুমান করতে বেগ পেতে হয়না।
সেনাবাহিনীর কোন এক সদস্যের সাথে একবার এক ছাত্রের ইগোর লড়াই হলো, হালকা খোঁচাখুচি হলো, অতপর ছাত্রদের উসকে দেয়া হল, দেশব্যাপি আগুন জ্বালানো হলো। এবারও রূপগঞ্জে সেনাবাহিনীর কোন এক প্রজেক্টের জমি সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে গ্রামবাসীর সাথে সংঘাত হলো। সেই মহল সাথে সাথে লুফে নিল ইস্যু। কলমবাজ সেই মহল এখন খোদ সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে একের পর এক বিষেদাগার চালিয়ে যাচ্ছে।
সেনাবাহিনীর কোন সদস্যের কোন কর্মকাণ্ড বা তাদের সামগ্রীক কোন সিদ্ধান্তে ঘাপলা থাকতে পারে।
তার সমাধান সে পর্যায়ে হতে হবে। খোদ সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে তার জন্য বিষেদাগার করার কোন সুযোগ নেই। যারা করছে তাদের লেখনী বলে দেয় তাদের প্রকৃত টার্গেট কি। নিশ্চিতভাবে দেশের জনগণ ও সেনাবাহিনীকে মুখোমুখি করে দেয়া। অতপর সেনাবাহিনীকে বিলোপ কিংবা শক্তিহীন করার চক্রান্ত করা।
বড় ভয়ংকর সে চক্রান্ত। সরকারকে এখনই এই মহলকে চিন্হিত করতে হবে, কঠোর হস্তে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। দেশের সচেতন জনগণকে এই চক্রান্তকারী কলমবাজদের মুখোশ উম্নোচনে এগিয়ে আসতে হবে, সাধারণ মানুষকে তারা যেন বিভ্রান্ত করতে না পারে।
যারা এই সমস্ত চক্রান্তকারীদের পেছন থেকে উসকে দিচ্ছে, তাদের লেখা স্টিকি করছে, তারা কোন উদ্দেশ্য নিয়ে মাঠে নেমেছে তাও নজরে আনতে হবে। ছদ্মবিরোধী দেশ বিদ্বেষী কারো হাতের তারা ক্রিড়নক কিনা তা খতিয়ে দেখতে হবে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।