বর্তমান সরকারের ক্ষমতায় আসার সময় প্রধান ও অন্যতম একটি ইসু ছিল যুদ্ধাপরাধীদের বিচার। তাই সরকার এই উদ্যোগ নেয়। কিন্তু কথা হল যেখানে "স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী" রাজাকার হয় তাহলে এই বিচার কতটা নিরপেক্ষ??
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহীউদ্দীন খান আলমগীরকে বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী সরাসরি "রাজাকার" বলেছেন। এবং এর জন্য তিনি নিজে সাক্ষী দিতেও চেয়েছিলেন।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী যদি আপনি সত্যিই যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চান তাহলে কি করে আপনার মন্ত্রী পরিষদ-এ একজন যুদ্ধাপরাধী থাকে ?? যা সাধারণ মানুষের বোধগম্য নয়।
আমি এমন বিচার চায় না যেখানে কেউ ছাড় পাবে কেউ আবার রাজার হালে থাকবে। যদি বিচার করতে হয় সবাই কে বিচার এর আওতায় নিয়ে আসুন। জনগণ আপনার পাশে থাকবে।
যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বাংলার মানুষের প্রাণের দাবি। এই দাবিকে নিয়ে প্রহসন কবেন না।
যে স্বাধীনতা আনতে ৩০ লক্ষ প্রাণ লেগেছে তাদের আত্মার শান্তির জন্য হলেও "গুটি কয়েক রাজাকার কে ছাড় দিয়ে বাংলার মানুষের অভিশাপ নিয়েন না"
আর যদি সবাই কে বিচার এর আওতায় না নিতে পারেন তাহলে আমি এই বিচার চাই না।
শেষ কথা- যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসি চাই,
জয় বাংলা। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।