এ দুই মামলায় অজ্ঞাত পরিচয় আরো ৫০/৬০ জনকেও আসামি করা হয় বলে পুলিশ জানিয়েছে।
আসামিদের মধ্যে রয়েছেন জেলা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আবদুর রাজ্জাক আশীষ, বিএনপির মনোয়ন প্রত্যাশী শিল্পপতি হযরত আলী, জেলা নেতা আব্দুল আওয়াল চৌধুরী, জেলা যুবদলের যুগ্ন আহবায়ক নুরে আলম, জেলা ছাত্রদল সভাপতি আবু রায়হান রূপন ও সাধারণ সম্পাদক কামরুল ইসলাম।
শুক্রবার সন্ধ্যায় এক ছাত্রদল নেতাকে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে দলের নেতাকর্মীরা শহরে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা ও প্রাইভেট কারসহ পাঁচটি গাড়ি ভাংচুর করে এভং অগ্নিসংযোগের চেষ্টা করে।
এ সময় তাদের হামলায় এসআই মনিরুল আলম ভূইয়া, কনস্টেবল ফণিভূষণ রায়, আব্দুস সাত্তার ও মোজাম্মেল হক আহত হন।
শেরপুর সদর থানার ওসি মো. মাজহারুল করিম জানান, তিনটি মামলার পলাতক গ্রেপ্তারি পরোয়ানার আসামি জেলা ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক রবিউল ইসলাম রাসেলকে শুক্রবার সন্ধ্যায় গ্রেপ্তার করা হয়।
এরপর বিএনপি নেতাকর্মীরা গাড়ি ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের চেষ্টাসহ সন্ত্রাসী কার্যকলাপ শুরু করেন।
তিনি বলেন, এ ঘটনায় শেরপুর সদর থানার এসআই মনিরুল আলম ভূইয়া বাদী হয়ে গাড়ি ভাংচুর, অগ্নিসংযোগের চেষ্টা এবং ত্রাস সৃষ্টির মাধ্যমে জনমনে ভীতির সঞ্চার করার অভিযোগে দ্রুত বিচার আইনে এবং পুলিশের কর্তব্য কাজে বাধা এবং পুলিশকে মারধর করার অভিযোগে দুটি মামলা দায়ের করেন।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।