কাপুরুষের শেষ আশ্রয় হল দেশপ্রেম
লোকটির নাম কাজী সেলিম খান।
১৯৭১ এ স্বাধীনতা সংগ্রামের সময় সে ছিল কিশোরগঞ্জের আলশামস্ তথা রাজাকার বাহিনীর কমান্ডার।
সে এবং তার দুই ভাই পাক সেনা কর্মকর্তাদের গাড়িতে করে টহল দিত।
তার বাসায় পাকিস্তান বাহিনীর মেজর ইফতেখার ও ক্যাপ্টেন বুখারি নিয়মিত যাতায়াত করত, আমোদ ফুর্তি করত এবং স্বাধীনতার পক্ষের লোকদের তালিকা তৈরী হত। মুক্তিযুদ্ধের পর তাকে এবং তার ভাই কাজী শামীমকে মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার এ কে এম রিয়াজুল ইসলাম আটক করেছিলেন।
স্বাধীনতার ৩৯ বছর পর গত ২২ জুলাই হানাদার বাহিনীর প্রত্যক্ষ সহযোগী এই ঘৃণ্য ব্যক্তিটিকে মুক্তিযোদ্ধার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। তার মুক্তিযোদ্ধা নম্বর ৩৫৩০।
এভাবে একজন চিহ্নিত রাজাকারের আজ মুক্তিযোদ্ধা স্বীকৃতি পাচ্ছে, কারণ সে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং এলজিইডি মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের এপিএস।
(খবরটি যায়যায়দিন এবং কালের কন্ঠে এসেছে। এই ঘৃণ্য ব্যক্তিটিকে আপনি সম্বোধন করতে রুচিতে বাঁধছে।
)
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।