খাওয়া আর ঘুমান প্রধান কাজ। মাঝে মাঝে পড়ালেখা করি
#এক হোটেলের রিসেপশনিস্ট রাত ১২ টার সময় একটি ফোন পেল। ফোন তুলতেই এক মাতালের কণ্ঠস্বর " আচ্ছা বারটা কখন খোলে বলুন দেখি?"
বিনীত ভাবে রিসেপশনিস্ট জানাল " স্যার আগামীকাল দুপুর ২ টোর সময়। " ফোন কেটে গেল।
ঘন্টাখানেক বাদে আবার ফোন।
এবারও কণ্ঠস্বর একই লোকের, আরও মাতলামিতে ভরা " এই ব্যাটা বারটা কখন খোলে বল তো?"
সে আবার জানাল," আগামীকাল ২টোর সময়"।
ঘন্টাখানেক কেটে যাওয়ার পর আবার ফোন : "তুই বলবি কি বলবি না বারটা কখন খোলে?"
ধৈর্য্য হারিয়ে রিসেপশনিস্ট বলল " স্যার কাল ২টোর সময়,কিন্তু আপনি যদি অতক্ষণ অপেক্ষা না করতে পারেন তাহলে আপনি অর্ডার করুন আমি রুম-সার্ভিস পাঠিয়ে দিচ্ছি আপনার কাছে। "
উত্তর এল : "ধুর ব্যাটা , বারে কে যেতে চাইছে , আমি তো বার থেকে বেরোতে চাইছি। যত্তসব!!"
#ডুই মাটাল রাতে মদ খেয়ে আকাশের দিকে তাকিয়ে আরেক জনকে বলছে দেখ তো আকাশে চাদ নাকি সূউরজো। ২য় মাতাল বলছে ওটা সুরজো, তখন ১ম মাতাল বললো নারে ওটা চাদ, এটা নিয়ে ওরা যখন তর্ক করছিলো তখন আরেকজন মানুষ তাদের পাশ দিয়ে যাছ্ছিলো তখন ১ম মাতাল বললো ভাই বোলেন টো আকাশে চাড নাকি সুরজো, লোকটি বোললো ভাই আমি বলতে পারবোনা, আমি এই এলাকাই নতুন এসেছি।
একজন ভদ্রলোক নবাগত অপরজনকে হুইস্কী খেতে অনুরোধ করল । জবাবে লোকটা বলল না, দুটি কারনে আমি হুইস্কী খাব না । কারন দুইটি জানতে পারি কি ? ভদ্রলোক প্রশ্ন করলেন। প্রথম হল আমি মৃত্যুশয্যায় বাবাকে ছুয়ে হুইস্কী স্পর্শ করবো না । দ্বিতীয় কারন হলো জবাব দেয় লোকটি এই মাত্র পেগ হুইস্কী খেয়ে এসেছে এখন আর খাবার ইচ্ছে নেই ।
#রাতে গাড়ি চালিয়ে ফিরছিলেন এক ভদ্রলোক। গাড়ি জ্যামে আটকে গেলে এক ভিক্ষুক এসে হাত পাতল।
: দয়া করে কিছু দিন স্যার !
: তুমি মদ খাও ?
: না স্যার।
: তুমি ধূমপান কর ?
: না।
: জুয়া খেল ?
: না।
: তুমি শিগগির আমার গাড়িতে উঠ।
: যা দেবার এখানেই দিন, স্যার।
: না, তোমাকে বাড়ি নিয়ে আমার স্ত্রীকে দেখাতে চাই যে, মদ, জুয়া, ধূমপান এ সবের সাথে না থাকলে মানুষের জীবনের কি ভয়াবহ অবস্থা হয়।
#ডন ঘরে ঢুকতেই দেখলো তার স্ত্রী জিমির সাথে শুয়ে আছে | সে জিমিকে বললো, বাস্টার্ড সাহস থাকে তো আয় দুটো পিস্তল নিয়ে ডুয়েল লড়ি | যে জিতবে লিন্ডা তার হবে | বলে জিমিকে নিয়ে পাশের ঘরে চলে গেল | পাশের ঘরে ডুয়েল যাবার সময় জিমি বললো, ডন কেন মিছিমিছি আমাদের মাঝে একজন মরবো, তারচেয়ে বরং দুজনেই মরার ভান করে শুয়ে থাকি, লিন্ডা যাকে নিয়ে কাদঁবে, লিন্ডা তার হবে | বলে দুজনে মটকা মেরে শুয়ে পরল এবং দুটি গুলির আওয়াজ করল | ডনের স্ত্রী ঘরে ঢুকে দেখল দুজনেই মরে পড়ে আছে | সে তখন খাটের তলা থেকে তার আরেক প্রেমিক মাইকেলকে ডেকে বললো মাইকেল চলো এসো, এরা দুজনেই মরেছে, আর কোনো বাঁধা নেই |
#স্বামীঃ আমার পানিটা গরম করে দাও | না হলে ---
স্ত্রীঃ না হলে, না হলে কী ? কী করবে !
স্বামীঃ ঠান্ডা পানিতে গোসলটা সেরে নেবো
#হলিউডের একজন উচুদরের অভিনেতা তার অভিনীত একটা ছবি দেখার জন্য স্ত্রীকে সিনেমা হলে গিয়ে ছবি দেখার জন্য বসলেন । সিনেমার মাঝামাঝ জায়গায় নায়কের নায়িকার চুমু খাওয়ার একটা দৃশ্য দেখে অভিনেতার স্ত্রী অভিযোগ করলেন যে , আমি এতদিন তোমার সঙ্গে বিবাহিত জীবন যাপন করছি অথচ কখনো আমাকে তুমি অমন করে চুমো খাওনি ।
অভিনেতা বললেন তুমি যদি জানতে যে এই একটি চুমু খাওয়ার জন্য তারা আমায় কত টাকা পারিশ্রমিক দিয়েছে তাহলে আর অমন অভিযোগ করতে না ।
#প্রথম জানঃ ওকে বিয়ে করার জন্য শহরের অধেক লোক পাগল ।
দ্বিতীয়ঃ সেকি অধেক লোক পাগল ?
প্রথমজনঃ হ্যাঁ, অধেক কারন ,কারন বাকি অধেকের সাথে তার এর আগেই একবার করে বিয়ে হয়ে গেছে।
#শ্বাশুড়ি জামাইকেঃ এবার বাবা একটা লাইফ ইন্সুরেন্স করে ফেলো ।
জামাইঃ আপনি মা কিনা তাই হয়তো বুঝতে পেরেছেন , মেয়ে আপনার শিগরীর বিধবা হবে ।
#স্ত্রী তার চাকুরিজীবি স্বামীর জন্য একটা ক্যালেন্ডার নিয়ে এল, এইটা দেখে স্বামী মুখ ভার করে বলল, এই ক্যালেন্ডার আমি নিব না|
স্ত্রী উত্তর দিল,কেন??? তোমার পছন্দ হয়নি???
স্বামী জবাব দিল, যে ক্যলেন্ডারে ছুটি বেশি থাকে, আমি সেই ক্যালেন্ডারটাই নিব |
#জাদরেল উকিল -আপনি বিয়ে করেছেন তো
-আজ্ঞে হ্যা করেছি ।
-কাকে বিয়ে করছেন ?
- এক...একজন মেয়েকে
- রাবিস সেটাও বলতে হয় । কখনো শুনেছো কেউ কো ছেলেকে বিয়ে করেছে শুনেছো?
- আজ্ঞে হ্যা আমার বোন করেছে ।
#স্বামীর অনুপস্থিতিতে স্ত্রী তার পুরানো প্রেমিকের সাথে বসে গল্প করছিল | এমন সময় হঠাত স্বামী এসে পড়লে প্রেমিক আলমারির পিছনে লুকিয়ে গেল | ঘরের মেঝেতে চুরুট পড়ে থাকতে দেখে স্বামী রেগে গেল |বলে উঠল,এই চুরুট কোথা থেকে এসেছে?? স্ত্রী কিছু বলতে পারল না দেখে স্বামী আরো রেগে গেল | স্বামী বলল তোমাকে বলতেই হবে এই চুরুট কোথাকার??? প্রেমিক বন্ধুটি সহ্য করতে না পেরে আলমারির পিছন থেকে বের হয়ে বলল,ও তো মেয়ে মানুষ ,ও কি করে জানবে এই চুরুট কোথাকার?? আপনি পুরুষ মানুষ হয়ে ও চিনতে পারছেন না যে এই চুরুট আমেরিকার???
#একজন জেনেরেল, একজন কর্নেল এবং একজন মেজরের মাঝে আলোচনা হচ্ছে |
জেনেরেলঃ সেক্সের ষাট ভাগ পরিশ্রম আর চল্লিশ ভাগ আনন্দের |
কর্নেলঃ সেক্সের পচাত্তর ভাগ পরিশ্রম আর পচিশ ভাগ আনন্দের |
মেজরঃ সেক্সের নব্বই ভাগ পরিশ্রম আর দশ ভাগ আনন্দের |
এক সময় একজন জওয়ান আসলো তাদের কাছে | জেনেরেল বললেন, ঠিক আছে, ঐ জওয়ান ব্যাটাকে জিঞ্জেস করা হোক | অন্য দুজন তা মেনে নিল |
জওয়ান বললো , সেক্সের পুরুটাই আনন্দের | এ কথা শুনে তারা তিন জন এক সাথে বলে উঠল, কেন তুমি একথা বললে ?
জওয়ান বললো, পরিশ্রমের হলে তো কাজটা আমকেই করতে দিতেন, আপনার করতেন না |
#এক সৈন্য ছুটতে ছুটতে এসে হাজির এক নানের কাছে।
"সিস্টার, আমাকে খুঁজছে এক দুষ্ট পুলিশ।
আমাকে বাঁচান!" বললো সে।
"ঈশ্বর তোমার মঙ্গল করুন, বাছা! তা আমি কিভাবে তোমাকে সাহায্য করতে পারি?" খোনা গলায় বললেন নান।
"আমি কি আপনার এই ঢোলা আলখাল্লার নিচে লুকাতে পারি?" জানতে চাইলো সৈন্য।
"নিশ্চয়ই। " সায় দিলেন নান।
সৈন্য হামাগুড়ি দিয়ে তাঁর আলখাল্লার নিচে ঢুকে পড়লো।
খানিকক্ষণ বাদেই এক পুলিশ ছুটতে ছুটতে এসে হাজির।
"সিস্টার, এদিক দিয়ে কোন সৈন্যকে যেতে দেখেছেন?"
"হ্যাঁ বাছা। সে তো ওদিকে চলে গেলো ছুটতে ছুটতে। "
পুলিশ ধন্যবাদ জানিয়ে নানের দেখানো দিকে ছুটতে ছুটতে চলে গেলো।
আলখাল্লার নিচ থেকে বেরিয়ে সৈন্য বললো, "সিস্টার, আপনি আমাকে বাঁচালেন। আমি যুদ্ধে যেতে চাই না, কিন্তু ব্যাটারা আমাকে জোর করে পাঠাবেই!"
নান বললেন, "ঠিক আছে বাছা, ঈশ্বর তোমার মঙ্গল করুন। "
সৈন্য বললো, "ইয়ে, সিস্টার, একটা কথা আপনাকে বলা দরকার। আলখাল্লার নিচে বসে দেখলাম কি না। দারুণ একজোড়া ঊরু আপনার!"
নান বললেন, "বাছা, আরেকটু ওপরে খেয়াল করলে দারুণ একজোড়া অন্ডকোষও দেখতে পেতে।
আমিও যুদ্ধে যেতে চাই না ...। "
#বাবুর অফিসের কাজে মন বসে না। তার গা ম্যাজম্যাজ করে, মেজাজটাও খারাপ হয়ে থাকে।
বস একদিন ডাকলেন তাকে।
'শোনো, এভাবে তো চলবে না।
তোমাকে চাঙা হতে হবে। আমারও এরকম হতো আগে। তখন কী করতাম জানো? লাঞ্চ আওয়ারে বাড়ি চলে যেতাম। তোমার ভাবীর হাতের মজার রান্না খেয়ে, ঘন্টাখানেক তাকে চুটিয়ে আদর সোহাগ করতাম ... হে হে, বুঝতেই পারছো, কী বলতে চাইছি। এরপর থেকে আমি একদম চাঙা, কোন সমস্যা হয় না।
তুমিও ওরকম একটা কিছু করে দেখো, ফল পাবে। '
হপ্তাখানেক পর বস দেখলেন, অফিসে বাবুর কাজ চলছে দারুণ। টেলিফোন, ফ্যাক্স, কম্পিউটার নিয়ে দক্ষযজ্ঞ কান্ড একেবারে। বস হাসলেন, 'কী মিয়া, পরামর্শ কাজে লাগলো?'
বাবু উৎফুল্ল গলায় বললো, 'জ্বি স্যার, একেবারে হাতে হাতে। আর ভাবীর হাতের রান্না তো অপূর্ব!'
#অনেক আগে একবার পোপ হুকুম দিলেন, ইহুদিদের রোম ছেড়ে চলে যেতে হবে।
ইহুদিরা আদেশ শুনে বিক্ষোভে ফেটে পড়ল। অবস্থা যখন খারাপের দিকে, তখন পোপ বললেন, 'ঠিক আছে, ওদের একটা সুযোগ দেওয়া যেতে পারে। আমার সঙ্গে তাদের কোনও প্রতিনিধি ধর্ম নিয়ে বিতর্ক করুক। যদি আমি হেরে যাই, ইহুদিরা থাকতে পারবে। আর যদি আমি জিতে যাই, ব্যাটাদের পেঁদিয়ে বিদায় করা হবে।
'
ইহুদিরা এ প্রস্তাবে রাজি হয়ে তাদের এক প্রবীণ র্যাবাই, মি. মোশেকে নির্বাচন করল বিতার্কিক হিশেবে। কিন্তু ঝামেলা হল, মোশে ল্যাটিন জানেন না, আর পোপ ইড্ডিশ বলতে পারেন না। কাজেই নির্বাক বিতর্ক করাই স্থির হল। নির্দিষ্ট দিনে দুজন মুখোমুখি বসলেন।
পোপ প্রথমে স্থির দৃষ্টিতে মোশের দিকে তাকিয়ে হঠাৎ তিনটি আঙুল তুলে দেখালেন।
জবাবে মোশে খানিক ভেবে মধ্যমা তুলে পোপকে দেখালেন।
পোপ থতমত খেয়ে খানিক চিন্তা করে আঙুল তুলে মাথার চারপাশে ঘোরালেন। জবাবে মোশে একটা আঙুল তুলে দুজনের মাঝখানে মাটির দিকে ইঙ্গিত করলেন।
পোপ বিব্রত হয়ে এবার পবিত্র রুটি আর মদের বোতল বের করলেন। জবাবে মোশে হাসিমুখে বের করলেন একটি আপেল।
পোপ উঠে দাঁড়িয়ে বললেন, 'আমি হার স্বীকার করছি। '
সবাই পোপকে ঘিরে ধরল, 'কী হল, মহামান্য পোপ? আমরা তো কিছুই বুঝতে পারলাম না!'
পোপ বললেন, 'আমি প্রথমে পবিত্র ত্রিত্বর প্রতীক হিশেবে তিনটি আঙুল তুলে দেখালাম। তখন এই র্যাবাই একটি আঙুল তুলে দেখাতে চাইল যে অন্তত একক ঈশ্বরের প্রশ্নে খ্রিস্টান-ইহুদি একমত। তারপর আমি একটা আঙুল মাথার চারপাশে ঘুরিয়ে বলতে চাইলাম যে ঈশ্বর সর্বময়। জবাবে ইহুদি ব্যাটা আমাদের মাঝে আঙুল দেখিয়ে বলল, তিনি এই বিতর্কের স্থানেও আছেন।
আমি তখন এই পবিত্র রুটি আর মদ বের করে বলতে চাইলাম যে ঈশ্বর আমাদের পাপ স্খালনের সুযোগ দেন। তখন ব্যাটা ফাজিল আপেল বের মনে করিয়ে দিল, আদমের সেই আদিম পাপের কথা। ... তোমরাই বল, এর সঙ্গে তর্ক চালিয়ে যাওয়া যায়? সবকিছুর জন্যেই ওর কাছে জবাব আছে, তাই আরও নাকাল হওয়ার আগেই হার স্বীকার করে নিলাম। '
ওদিকে উল্লসিত ইহুদিরা ধরল মোশেকে। 'কী হল? আমরা তো কিছুই বুঝলাম না ... !'
মোশে বলল, 'আমিও না।
... প্রথমে ব্যাটা কিছুক্ষণ জুলজুল করে আমার দিকে তাকিয়ে থেকে ফট করে তিনটা আঙুল তুলে দেখাল, মানে হচ্ছে ইহুদিদের চলে যাওয়ার জন্যে তিনদিন সময় দিচ্ছে সে। আমার মেজাজ গেল খারাপ হয়ে, একটা আঙুল তুলে দেখালাম, যে তিনদিন সময় তোমার ইয়ে দিয়ে প্রবেশ করানো হবে। এরপর ব্যাটা আবার মাথার ওপর আঙুল তুলে ঘুরিয়ে বলতে চাইল, এই শহরের সব ইহুদিকে চলে যেতে হবে। তখন আমি মাটি দেখিয়ে বললাম, এইখানে, জনাব পোপ, আমরা এইখানে থাকব!'
'তারপর?'
'তারপর কী হল বুঝলাম না, ব্যাটা দুপুরের খাওয়ার বিরতি প্রস্তাব দিল!'
#ভোরবেলা। মহিলা স্বামীকে বললেন, 'নাস্তা করবে না? ডিম পোচ আর টোস্ট, সাথে আপেল আর কড়া এক কাপ কফি?'
স্বামী মাথা নাড়লেন, 'উঁহু।
এই ভায়াগ্রা, বুঝলে, আমার খিদে একেবারে নষ্ট করে দিয়েছে। '
দুপুরবেলা। মহিলা স্বামীকে বললেন, 'লাঞ্চ করবে না? মুরগির সুপ, সালাদ, আর তার সাথে চিজ স্যান্ডউইচ নাহয়?'
স্বামী মাথা নাড়লেন, 'উঁহু। এই ভায়াগ্রা, বুঝলে, আমার খিদে একেবারে নষ্ট করে দিয়েছে। '
সন্ধ্যেবেলা।
মহিলা স্বামীকে বললেন, 'ডিনার করবে না? যাও না গো, চিকেন ফ্রাই নিয়ে এসো, দুমিনিট লাগবে, ঐ মোড়ের কাবাবের দোকানে পাবে। কিংবা পিজার অর্ডার দিই ফোন করে?'
স্বামী মাথা নাড়লেন, 'উঁহু। এই ভায়াগ্রা, বুঝলে, আমার খিদে একেবারে নষ্ট করে দিয়েছে। '
মহিলা এবার চটে গিয়ে বললেন, 'তাহলে নামো আমার ওপর থেকে। ক্ষিদেয় পেট জ্বলছে আমার, কিছু খাবো!'
.
#বুড়ো লম্পট রিয়াদ সাহেব সত্তর বছর বয়সে কুড়ি বছরে এক সুন্দরী তরুণীকে বিয়ে করলেন।
বছর ঘুরতেই খোকা হলো তাদের।
হাসপাতালের নার্স মুচকি হেসে বললো, 'বাহ রিয়াদ সাহেব, বেশ ফর্মে আছেন মনে হচ্ছে?'
রিয়াদ সাহেব গর্বিত হাসি দিয়ে বললেন, 'পুরনো ইঞ্জিনটাকে চালু রাখলাম আর কি। '
আরো দুবছর পর আবার খুকি হলো তার।
নার্স আবারো মুচকি হাসলো। 'হুম, রিয়াদ সাহেব, বেশ ফর্মে আছেন।
'
রিয়াদ সাহেব আবারো গর্বিত হাসি দিয়ে বললেন, 'পুরনো ইঞ্জিনটাকে চালু রাখলাম আর কি। '
বছর দুয়েক পর আবার খোকা হলো তাঁর।
নার্স কিছু বলার আগেই রিয়াদ সাহেব বললেন, 'পুরনো ইঞ্জিনটাকে চালু রাখলাম আর কি। '
নার্স মুচকি হেসে বললো, 'তাহলে এবার তেল পাল্টে নিন স্যার। আপনার এবারের বাচ্চাটার চুল সোনালি।
'
#প্রথম দিন ডেট সেরে বান্ধবীকে রাতের বেলা বাড়ি পৌঁছে দিতে এসেছে বাবু। দরজার পাশে দেয়ালে ভর দিয়ে দাঁড়িয়ে বললো সে, ‘সোনা, একটা চুমো খেতে দাও আমাকে। ’
‘কী? তুমি পাগল হলে? এখানে দাঁড়িয়ে না না না!’
‘আরে কেউ দেখবে না। এসো, একটা চুমো। ’
‘না না, খুব ঝামেলা হবে কেউ দেখে ফেললে।
’
‘আরে জলদি করে খাবো, কে দেখবে?’
‘না না, কক্ষণো এভাবে আমি চুমো খেতে পারবো না। ’
‘আরে এসো তো, আমি জানি তুমিও চাইছো --- খামোকা এমন করে না লক্ষ্মী!’
এমন সময় দরজা খুলে গেলো, বান্ধবীর ছোট বোন ঘুম ঘুম চোখে দাঁড়িয়ে। চোখ ডলতে ডলতে সে বললো, ‘আপু, বাবা বলেছে, হয় তুমি চুমো খাও, নয়তো আমি চুমো খাই, নয়তো বাবা নিজেই নিচে নেমে এসে লোকটাকে চুমো খাবে --- কিন্তু তোমার বন্ধু যাতে আল্লার ওয়াস্তে ইন্টারকম থেকে হাতটা সরায়। ’
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।