এতে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএফডিসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক পীযুষ বন্দোপাধ্যায়, চলচ্চিত্র পরিচালক সমিতির সভাপতি শহিদুল ইসলাম খোকন, সিনেমাটির প্রযোজক ও মিডিয়া পার্টনার এটিএন বাংলার চেয়ারম্যান মাহফুজুর রহমান, নারীনেত্রী আফরোজা হক রীনা, সিনেমার নির্মাতা নার্গিস আক্তার প্রমুখ।
হাসানুল হক ইনু বক্তব্যে বলেন, “এবার দুজন নারী নির্মাতাকে সরকার সিনেমা তৈরির জন্য অনুদান দিয়েছে। তাদের গুণ আছে। তাদের মর্যাদা দিতে চাই। তাই এ ধরনের উদ্যোগ।
এই সিনেমার নির্মাতা নার্গিস আক্তার এর আগেও সিনেমা বানিয়েছেন। তিনি জীবন ঘনিষ্ঠ সিনেমা তৈরি করেন। আশা করছি প্রখ্যাত নাট্যকার সেলিম আল দীনের নাটক ‘যৈবতী কন্যার মন’ থেকে তিনি ভালো সিনেমা তৈরি করবেন। ”
তিনি আরও বলেন, “সরকারে মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে আরও পাচ-ছয়টি সিনেমাকে অনুদান দেওয়া হবে। আগামীকাল থেকে এর বিজ্ঞাপন যাবে।
এবারেও নারী নির্মাতাদের বিষয়ে বিশেষ অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। ”
ইনু ‘যৈবতী কন্যার মন’ সম্পর্কে বলেন, “এই গল্পের প্রধান দুই নারীচরিত্র সমাজের দুটি চিত্রকে তুলে আনবে। একজন শিল্পী হতে চায়। কিন্তু সমাজ ও ফতোয়াবাজরা তার প্রতিবন্ধকতা হয়ে দাঁড়ায়। অন্য নারীও শিল্পী হতে চায়।
তার মা অভাবে পরে মেয়েকে যাত্রাদলের কাছে বিক্রি করে দেয়। মেয়েটি শিল্পীর হওয়ার বদলে ভোগের সামগ্রীতে পরিণত হয়। এই দুটি চরিত্রই শেষপর্যন্ত আত্মহত্যা করে। আসলে তাদের হত্যা করা হয়। ”
সিনেমাটির কেন্দ্রীয় নারীচরিত্র কালিন্দীর ভূমিকায় অভিনয় করবেন নবাগত নুসরাত এবং পরী চরিত্রে দেখা যাবে সুমাইয়া সাকিকে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।