একখানা পোষ্ট পড়লাম, ব্যাপারখানা জানতাম আগেই তয় এখন পইড়া মনের মইধ্যে নইড়া ওঠল আবার। আওয়ামী লীগের শরীরে নাকি আবার নতুন একখান পালক যুক্ত হইছে, নাম তার আবার সৈনিক লীগ।
বুদ্ধিখানা কিন্তু খারাপ না, সৈনিকলীগ করার ফলে সৈনিকরা এখন হাতের নাগালে, আস্তে আস্তে বিমানলীগ, নৌ-লীগ করে আওয়ামীলীগ নিজস্ব একখান ক্যান্টনমেন্ট ই তৈরি করতে সক্ষম হবে।
আর দেশে তো এখন ফুটবললীগ, ক্রিকেটলীগ চালুই আছে দরকার শুধূ ওয়ামীলীগের সাথে একত্রীকরনের বৈধতা, আমরা জোর গলায় অবিলম্বে তাও করার অনুরোধ করছি।
আর নাম করনের ক্ষেত্রে বঙ্গবন্ধুর পরিবারের লিষ্ট ধরে দেশের সকল অফিস-আদালত আর স্থাপনার নামকরন করার অনুরোধ ও রইল।
আমাদের চাওয়া খুবই সীমিত যে কোন প্রকার সংগঠন করলে তারা নামের শেষে ছোট্র করে লীগ টা যুক্ত করে দিতে হবে আর স্থাপনার ক্ষেত্রে নামের আগে পরে শেখ থাকলেই চলবে।
আপনারা ভাবছেন এইসবতো আর আমাগো জিঙ্গাইয়া করব না। না করুক , লাভ কিন্তু আমাগোই। ঐ কথাডা মনে আছে তো, ছুরির উপর তরমুজ পড়ুক বা তরমুজের উপর ছুরি পড়ুক কাটব কিন্তু তরমুজই।
ঠিক সেইরহমভাবে আমারা এবং আমাগো ভবিষ্যত প্রজন্ম কিন্তু এই নামকরনের ফলে পাবলিক ও প্রাইভেট পরীক্ষায় নামগুলো মুখস্ত করার হাত থেকে তো মুক্তি পামু।
কি সুন্দর ! স্থাপনার নাম হইলে আগে-পিছে শেখ লাইয়া দিমু আর সংগঠনের নাম হইলে নামের শেষে লীগ লাগাইয়া দিমু।
কি ?.. অনেক লাভ হইব না আঙ্গো।
ছোট বেলায় বাইলোজি বা কেমিস্ট্রিতে কিছু নাম ছিল যেগুলো একটা পড়লে পড়ের গুলো অটোমেটিক মনে পইড়া যাইত, ঐ নামগুলোকে তাই ভাল ও বাসতাম বেশী।
যাউগ্গা, ফাউ প্যাচাল মাইরা লাভ নাই, আমার প্রস্তাব আমি করলাম, অহন যত দ্রুত সম্ভব বাস্তবায়ন চাই কারন আগামী বছর ই সন্তান নিমু, হেইয়ে স্কুলে যাওনের আগে সব হইয়া গেলে ই ভাল হয়।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।