আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ভালবাসার শুরু (ব্লগার কালা মনের ধলা মানুষের গল্প)

আমার চোখে ঠোটে গালে তুমি লেগে আছো !!

অনুভব করলাম আমি খানিকটা নার্ভাস ! নার্ভাস ? কেন ? যদিও জানি এই কেনোর উত্তর পাবো না তবুও নিজের কাছেই আবার প্রশ্নটা করলাম ! নিজেকে খানিকটা বোঝানর চেষ্টা করলাম যে এটা খুবই স্বাভাবিক ঘটনা এখন ! নার্ভাস হওয়ার কিছু নাই ! আসলেই কিছু নাই ! রুমি সাহেব নিশ্চই বাঘও না ভাল্লুক না ! রক্তে মাংশে মানুষ ! তার সাথে দেখা করার কথা ! এখনে নার্ভাস হওয়ার কি আছে ? কিছু নেই ? আছে ? অবশ্যই আছে ! আমার মুখের দিকে তাকিয়ে শাহরিয়ার ভাই নিশ্চই কিছু একটা বুঝতে পারলেন ! খানিকটা হেসে বললেন -তোমাকে এমন কেন লাগছে ? নার্ভাস ? আমি ফ্যাঁকাসে হেসে বললাম -নাহ ! নার্ভাস না ! আসলে এটো মানুষ জন তো ! কেমন যেন লাগছে ! আসলেই চারিপাশে অনেক মানুষ জন ! শুক্রবারের এই সময়টাতে এই খানে অনেক মানুষ থাকে ! আগে মাঝে মধ্যে আসা হত কিন্তু চাকরী পাওয়ার পরে এই প্রথম ! অনেক দিন আসা হয় না ! আগে যখন আসতাম এখানে চারিপাশে মানুষ গুলো কে দেখতাম । বন্ধুদের সাথে গল্প করতে করতে বা কোমল পানীয় তে চুমুক দিতে দিতে চোখ চলে যেন দুরে বসে থাকা কোন জোড়ার দিকে । তাকিয়ে দেখতাম দুজন কেমন লজ্জা মিশ্রিত হাসি নিয়ে একে অপরের সাথে কথা বলছে । কেউ বা তার সঙ্গীটির সাথে গাল ফুলিয়ে রয়েছে । আর পাশের মানুষ টি তার রাগ ভাঙ্গানোর চেষ্ট করছে ।

তখন মাঝে মাঝেই মনে হত আমার জীবনেও কি এমন সময় আসবে ? এমন ভাবে কারো সাথে লজ্জা মিশ্রিত হাসি নিয়ে কথা বলা ! অথবা আমি অভিমান করে গাল ফুলিয়ে থাকবো, সে আমার রাগ ভাঙ্গানোর চেষ্টা করবে । তারপর এক সময় আমি নিজেই হেসে উঠবো ! আর আজকে সত্যি সত্যি আমি এখানে হাজির ! একজন মানুষ আমার সাথে দেখা করতে আসছে । একজন মানুষ ! আমার বুকের ভেতর আবার কেন জানি টিপটিপ করতে লাগলো ! ছেলেটাকে খুব একটা চিনি বলবো না ! শাহরিয়ার ভাইয়ের ফ্রেন্ড ! ফেসবুকে ছবি দেখেছি ! -ঐ তো চলে এসেছে ! আমার চিন্তায় ছেদ পড়লো ! চলে এসেছে ? চলে এসেছে !!! শাহরিয়ার ভাইয়ের দৃষ্টি অনুসরন করে আমি তাকালাম ! ঐ তো আসছে এদিকে । ও মাই গড ! আমার বুকের ভেতরকার ধরফড়ানিটা আবার বেড়ে গেল ! কি হচ্ছে ? কেন হচ্ছে ? এমন তো কখনও হয় না ! তাহলে আজ কেন হচ্ছে ? একজন মানুষের সাথে কথা বলতে হবে তাই বলে এমন ভাবে নার্ভাস হতে হবে ? হোক না যে তোমাকে বিয়ে করতে আসছে ! বিয়ে ?? হাহা ! বিয়ের বাড়ি কোথায় ? কেবল একটু দেখা করতে এসেছি ! আমি শাফিউল আলম খান কে এগিয়ে আসতে দেখতে লাগলাম ! হুম ! এটাই তো নাম তার ! ফেসবুকে কেবল দেখেছি ! আর আজকে দেখছি সরাসরি ! অফিসের ফাঁকে কলিরা মিলে যখন আড্ডা হত তখনই শাহরিয়ার ভাই জেনে ছিল আমি এখনও সিঙ্গেল ! আসলে নিজের লক্ষ্যের দিকে এতোটাই ঝুকে ছিলাম যে অন্য কিছু ভাবতে পারি নি কোনদিন ! আজকে যখন মোটামুটি নিজের লক্ষ্যের কাছাকাছি চলে এসেছি এখন অন্য কিছু নিয়ে ভাবতে সময় পেলাম ! পরের দিনই শাররিয়ার ভাই আমাকে তার ডেস্কে ডেকে ছেলেটার ছবি দেখালো ! তারপর বলল -কেমন ? আমি প্রথমে কিছু বুঝতে পারি নি ! না বুঝেই বললাম -কেমন মানে ? কিসের কি ? -না বলতে ছেলেটা দেখতে কেমন ? আমি প্রথমে খুব ভাল করে দেখি নি আবার দেখলাম ! কালো একটা গেঞ্জি পড়ে আছে । চোখে সাদা ফ্রেমের চশমা ।

চুলগুলো খানিকটা কোকড়ানো আর গোলগাল চেহারা ! ভালই তো ! আমি কিছু না ভেবেই বললাম -ভালই তো ! কেন ? -রুমির বাসা থেকে পাত্রী খুজছে ওর জন্য ! আমি তোমার নাম সাজেষ্ট করেছি আন্টির কাছে ! -সেকি !! কেন ? -কেন মানে ? বিয়ে শাদী করবা নাকি ? -শাহরিয়ার ভাই ! আমার কাছে একবার জিজ্ঞেস করবেন না ? তখন খানিকটা মেজাজ খারাপ হয়ে গেছিল কিন্তু মুখ ফুটে কিছু বলতে পার নি ! -হুম ! জিজ্ঞেস করা দরকার ছিল কিন্তু -কিন্তু ? -আসলে রুমি আর তোমার জীবন টা মোটামুটি এক রকম ! তুমি যেমন জীবনে সাথে যুদ্ধ করে এগিয়ে এসেছো সেও ঠিক একই ভাবে জীবনে প্রতিষ্টিত হয়েছে ! নিজের যোগ্যতায় ! স্ট্রাগোল করে । তাই ভেবেছিলাম তোমাদের আন্ডারস্ট্যান্ডিং টা ভাল হবে ! একবার দেখা করতে পারো রুমির সাথে ! দেখা করলেই নিশ্চই বিয়ে হয়ে যাবে না ! আমি কিছু বলতে গিয়েও থেমে গেলাম ! কেন বলতে পারলাম না জানি না ! শাহরিয়ার ভাই বলল -রুমি যখন ইন্টারে পড়ে তখনই তার বাবা খুব অসুস্থ হয়ে পড়ে ! তারপর থেকেই ও নিজে টিউশনী করে এগিয়ে এসেছে সম্পুর্ন নিজের যোগ্যতায় ! ওদের এমন কেউ ছিলও না ওর এগিয়ে আসবে ! ঠিক তোমার মত ! -আচ্ছা ভাইয়া ! আমাকে একটু ভাবতে সময় দিন ! কেন হঠাৎ এমন একটা কথা বলেছিলা জানি না ! তবে কেবল একটা কথা মনে হয়েছে ছেলেটা আমার মত ! নিজে কষ্ট করে এগিয়ে এসেছে । যখন ইডেনে পড়তাম তখন আমার ক্লাস মেটদের চিন্তা ধারা সাথে নিজের একটা সুক্ষ অমিল আমি সব সময়ই টের পেতাম । এখনও পাই ! সব সময় নিজেকে তাদের কাছ থেকে খানিকটা আলাদা মনে হয়েছে । আলাদা মনে হয়েছে বলেই আজকে হয় তো আমি এখান পৌছাতে পেরেছি ! ছেলেটার সাথে কি আমার চিন্তা ধারা মিল পাওয়া যাবে ? আমি রুমি সাহেবের দিকে তাকিয়েই রইলাম কিছুক্ষন ! ছবির থেকে এখন আরো বেশি সুন্দর লাগছে ।

ছবিতে তো সাদা ফ্রেমের একটা চশমা পড়ে ছিল এখন দেখি কালো সালগ্লাস পরে আসছে ! এহ ! ভাব নিতে আইছে ! শফিউল আলম খান আমাদের টেবিলের দিকে এগিয়ে এল ! তারপর শাহরিয়ার ভাইয়ের দিকে হাত বাড়িয়ে দিল ! -একটু দেরি হয়ে গেল নাকি ? -না না ! ঠিক আছে ! তুই তো সব সময়ই লেট লতিফ ! রুমি সাহেব এখনও শাহরিয়ার ভাইয়ের সাথেই কথা বলছে । আমি যে একজন বসে আছি এটা যেন উনি দেখছেনই না ! নাকি লজ্জাই আমার দিকে তাকাতে পারছেন না ! অবশ্য চোখে কালো সানগ্লাস রয়েছে । আড়চোখে তাকাচ্ছে কি না কে জানে ? শাহরিয়ার ভাই বলল -রুমি ! তোকে যার কথা বলেছিলাম ! এই হচ্ছে সেই মেয়ে ! হুম ! এইবার রুমি সাহেব তাকালেন আমার দিকে ! চোখের সান গ্লাসটা খুলে আমার দিকে তাকালেন ! এই প্রথম ছেলেটার চোখ দেখতে পেলাম ! চোখাচোখি হতেই আমার বুকের মাঝে আবার সেই টিপটিপ ভাবটা ফিরে এল ! কেমন একটা গভীর চোখে ছেলেটা আমার দিকে তাকিয়ে আছে ! একটু হেসে আমার দিকে হাত বাড়িয়ে দিল ! আমি কাঁপা হাতে ছেলেটার হাত ধরলাম ! -হ্যালো ! -হ্যালো ! নিজের দৃষ্টি নত করে বসলাম ছেলেটার সোজাসুজি ! শাহরিয়ার ভাই কথা বলতে লাগলো ! আমি মাথা নিচ করে বসে আছে । শাহরিয়ার ভাই কথা বলে চলেছে ! একবার মনে হচ্ছে ছেলেটার দিকে তাকাই ! সে নিশ্চই শাহরিয়ার ভাইয়ের দিকে তাকিয়ে আছে ! কিন্তু আমি যখন আমার দৃষ্টি তুলে তাকালাম দেখি সে আমার দিকেই তাকিয়ে আছে ! একেবারে আমার চোখের দিকে ! কি দেখছে এমন করে ? ও মাই গড ! এই ভাবেই আমাদের দৃষ্টি বিনিময় চলল কিছুক্ষন ! আমি ছেলেটার দিকে তাকাতে পারছি না ! আবার নিজের চোখ নামাতেও পারছি না ! এদিকে শাহরিয়ার ভাই আমাদের পাশে বসে রয়েছে । কি ভাবছে কে জানে ? -এই রুমি ! -হুম ! -তোরা বসে একটু কথা বল ! আমি এখনই আসতেছি ! একটা জরুরী ফোন এসেছে ! শাহরিয়ার ভাই মোবাইল ফোন হাতে নিয়ে উঠে চলে গেল ! আমি কেবল অনুভব করলাম আমার বুক ধরফড়ানী আরো বেড়ে গেল ! এই মানুষ গত কয়েকদিনেও আামর কাছে একদম অচেনা ছিল ! কিন্তু আজকে এমন অনুভুতি কেন হচ্ছে ? আমি ভাবতে কয়েকদিন সময় নিলেও কেন জানি মনে হচ্ছি একবার দেখা করি ছেলেটার সাথে ! শাহরিয়ার ভাইয়ের কাছ থেকে আরও খানিকটা খোজ খবর নিলাম রুমি নামের ছেলেটার ! সব কিছু জানার পরে কেবলই মনে হল ঠিক যেন আমারই জীবন কাহিনী শুনতেছি ! ছেলেটার প্রতি একটা অজানা মায়া চলে এল ।

কোথা থেকে এল আমি জানি না কিন্তু চলে এল ! শাহরিয়ার ভাই কে বলে দিলাম দেখা করার কথা ! অবশ্য বাড়িতে এখনও কিছু জানাই নি ! আগে ছেলেটার সাথে কথা বলি তারপর ওসব নিয়ে ভাবা যাবে ! -কি ব্যপার কোন কথা বলছেন না যে ? আমি আবারও চমকে গেলাম ! -জি ? -কিছু বলছেন না যে ? -এই তো বলছি ! -কি বলছেন ? আমি তো কিছু শুনতে পারছি না ! দেখেন আমরা যাতে ঠিক মত কথা বলতে পারি এই জন্য শাহরিয়ার কে তাড়িয়ে দিলাম ! আমি খানিকটা অবাক হয়ে বললাম -তাড়িয়ে দিলেন মানে ? -আরে শালা কাবাব ভিতর হাড্ডি হয়ে বসে ছিল ! আমি রুমির দিকে তাকাতেই দেখলাম রুমি নিজের জিভ কামড় দিল ! তারপর একটু হেসে বলল -সরি ! আসলে ওর সাথে তুই তোকারীর সম্পর্ক তো !! মুখ দিয়ে কখন কি বেড়িয়ে যায় ! প্রথম প্রথম আমি একটু লজ্জাই পাচ্ছিলাম ! রুমি কথা বলে যাচ্ছিল ! নিজের কথা, নিজের পরিবারের কথা ! কিছুক্ষন পরে অবাক হয় লক্ষ করলাম আমি নিজেও ওর সাথে কথা বলছি ! আমার নিজের কথা, আমার পরিবারের কথা ! এমন ভাবে বলছি যে যেন অনেক দিনের চেনা আমরা ! কখন যে সময় পেরিয়ে গেল টের পেলাম না ! যাওয়ার সময় মন খারাপ হল । কেন জানো মনে হল আরো একটু সময় থাকলে মনে হয় ভাল হত ! আর একটু সময় কি থাকা যায় না আচ্ছা রুমিরও কি এমনটা মনে হচ্ছে ? কে জানে ? রুমি আর শাহরিয়ার ভাই আমাকে রিক্সায় তুলে দিলেন ! তারা দাড়িয়েই রইলো ! কিছু দুর গিয়েছি এমন সময় আমি পেছন ফিরে চাইলাম । দেখি রুমি তখনও আমার দিকে তাকিয়ে আছে একভাবে ! আচ্ছা ও কি জানতো আমি ওর দিকে তাকাবো ? আমার দিকে হাত নাড়লো ! আমিও হাত নাড়লাম ! মনটা খানিকটা বিষন্ন মনে হচ্ছিল । কিন্তু সেই সাথে কেমন একটা চাপা আনন্দ ছিল মনে ভিতর ! কেন জানি আজকে অনেক দিন পরে নিজেকে পরিপূর্ন মনে হচ্ছে । এমন একজন কে হয়তো পেতে যাচ্ছি যে কি না আমার মনের মত একজন ! বুকের ধরফড়ানিটাও আস্তে আস্তে কমে এসেছে ! রুমির সাথে যতক্ষন ছিলাম ততক্ষন এটা ছিল ! হোস্টেলের কাছে চলে এসেছি এমন সময় ফোন বেজে উঠল ! স্ক্রীনে দেখি অপরিচিত নাম্বার ! কে আবার? -হ্যালো ! -হোস্টেলে ঢুকে পরেছেন ? -সরি ! কে বলছেন ! কে বলছেন বললেও আমি পরক্ষনেই বুঝে ফেললাম কে ফোন করেছে ! আমার বুক ধরফড়ানিটা আবার ফিরে এল ! আমি কোন মতে বললাম -না এখনও ঢুকি নি ।

কেন ? -একটু দাড়ান প্লিজ ! আমি কিছু বুঝতে পারলাম না ! হোস্টেলের সামনে দাড়িয়ে রইলাম বোকার মত ! ঠিক সাত মিনিট পরে আমাকে অবাক করে দেখি শাফিউল আলম খান হাজির রিক্সা করে ! চোখে কালো চশমা নেই ! সাদা ফ্রেমের একটা চশমা ! আমি কিছুই বুঝতে পারলাম না ! রুমি সাহেব এখানে কি করে ? আমি অবাক হয়ে বললাম -আপনি ! রুমি কিছু না বলে এলটু হাসলো ! আমার সামনে এসে বলল -তুমি যখন রিক্সা করে ফিরে তাকলে, আমি ….. আমি … -আপনি ? রুমি কিছু বলতে গিয়েও বলল না ! কেবল আমার দিকে তাকিয়ে রইলো ! -কিছু না ! কেন জানি মনে হল তোমার সাথে আর একটু দেখা না করলে হয়তো আজকে রাতে আমার ঘুম আসবে না ! আমি কি বলবো বুঝতে পারছি না ! আসলেই আমি বুঝতে পারছি না কি বলা উচিৎ ! আমি কেবল বললাম -আসুন ঐ যায়গাটায় বসি ! -চল রিক্সা করে আর একটু ঘুরে আসি ! -এখন ! রাত হয়ে যাচ্ছে ! -সমস্যা তো নেই ! আমি নিজে আবার পৌছে দিবো যাবো ! হোস্টেলে নয়টার ভিতর ঢুকতে হয় । ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখি সাড়ে আট টার কিছু বেশ বাজে ! থাক ! এক আধ দিন একটু নিয়ম ভাঙ্গলে কিছু হবে না ! আমি বললাম -বেশিক্ষন না কিন্তু ! -একদমই অল্প সময় ! এই মনে কর রিক্সা ঠিক করবো ! রিক্সায় উঠবো আবার নেমে পড়বো ! এই ধর চার-পাঁচ ঘন্টা মাত্র ! -কি !! চার ঘন্টা !!! রুমি কিছু বলল না । রুমি হেসে ফেলল ! আমি নিজেও হাসলাম ! টুংটাং শব্দ করে রিক্সা এগিয়ে চলেছে ! একটু ঠান্ডা বাতাস হচ্ছে । মনে হয় কোথায় যেন বৃষ্টি হচ্ছে । যদি বৃষ্টি শুরু হয় ! হোক ! এমন দিন বৃষ্টিতে ভেজাটা খুব বেশি মন্দ হবে না ! দুঃখের বিষয় হচ্ছে একজন জীবিত বিবাহিতদের দলে চলে যাচ্ছে ! এই গল্পটা তার সুচনা মাত্র ! গল্পটা লিখেছিলাম ১৪ তারিখে ।

আমার ওয়ার্ডপ্রেসের ব্লগে প্রকাশ করেছিলাম । উদ্দেশ্য ছিল রুমি ভাই (ব্লগার কালা মনের ধলা মানুষ) কে পড়ানো ! আর উনার ফিডব্যাক জানা ! কারন গল্পটা ওনাকে নিয়েই লেখা ! রুমি ভাইয়ের মন্তব্য পেয়ে মনটা অনেক ভাল হয়ে গেছে ! রুমি ভাইয়ের সামনের জীবনের দিন গুলো যেন অনেক অনেক সুন্দর হয় এই কামনায় !

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.