শিক্ষা জাতির মেরুদণ্ড কিন্তু শিক্ষিত লোকই জাতির মেরুদণ্ড নহে ভারত, পাকিস্তান, বাংলাদেশ, শ্রীলঙ্কা এই দেশগুলোর মানুষের গায়ের রং, খাদ্যঅভ্যাস প্রায় কাছাকাছি হলেও মূল্যবোধ, আচার-আচরণ এসবে যে অনেক ব্যবধান তার প্রমান বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা। বাংলাদেশ ছাড়া বাকি তিনটা দেশের ক্রিকেটাররা অনেকবারই ম্যাচ-ফিক্সিংএর দায়ে অভিযুক্ত হয়েছে। কেউ কেউ ভাবতে পারে আইপিএল অথবা বর্তমান ক্রিকেটের ব্যাপক বিশ্বায়নই এর জন্য দায়ী। কিন্তু, ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলংকার ক্রিকেটাররা সেই ৯০ দশক থেকেই পাতানো খেলার সাথে যুক্ত। আযহার উদ্দিন, সেলিম মালিক, কালুভিতারানার মত নামকরা প্লেয়ারও এই অপকর্মের দায়ে অভিযুক্ত হয়েছিলো।
এই একটা দিকে আমরা সৌভাগ্যবান যে মাশরাফি, সাকিব, তামিমদের মত খেলোয়াড় পেয়েছি, যারা পাতানো খেলার অফার পেলেও নির্দ্বিধায় বোর্ডকে জানিয়ে দেয়। বাংলাদেশ দলও মাঝে মাঝে দুর্বল দলের কাছে পরাজিত হয়, কিন্তু ম্যাচ-ফিক্সিঙ্গের কালি তাদের গায়ে লাগেনা। বয়কট, সিধু আর রমিজ রাজার মত স্টুপিডরা বাংলাদেশের যত খুঁতই ধরুক না কেন, ম্যাচ ফিক্সিঙ্গের বেলায় তারা সব চুপ।
বাংলাদেশের দামাল ছেলেদের আবারো সাধুবাদ তাদের নৈতিকতার জন্য। সশস্ত্র বাহিনীর পর ক্রিকেট সেনারাই শুধু বিদেশের মাটিতে দেশের মুখ উজ্জ্বল করতে পেরেছে।
সিধু, রমিজ রাজার মত তেলাপোকাদের বাংলাদেশ ক্রিকেট নিয়ে কিছু বলতে আসার আগে আসিফ, বাট আর শ্রীশান্তের মত খচ্চরদের কথা মাথায় রাখা উচিৎ। আর জামিলের মত যেসব কুলাঙ্গাররা বিদেশের অনুষ্ঠানে যেয়ে বাংলাদেশ দলকে নিয়ে উপহাস করে তাদের জন্য রইল ধিক্কার। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।