থেমে যাবো বলে তো পথ চলা শুরু করিনি।
আমাদের দেশে তরুণ-তরুণীরা কেমনে 'সভ্য' হয়েছে, চুয়েটের মেয়েটি মরে গিয়ে তা চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে গেল। এই মর্ডানিজম আমাদের একান্ত কাম্য! আমরা চাই আমাদের আগামী প্রজন্ম এমন ভাবেই বেড়ে উঠুক! সুশীল আর চেতনাধারীরা তো এমন প্রজন্মই চান, নাকি ভুল বললাম?
এখন পত্রিকায় যে সব সংবাদ বের হয়েছে, তা পড়ে মনে হবে মেয়েটি কোথায় যে মদ্য পান করেছে, তা তার সাথে থাকা কেউই জানে না। সবচেয়ে অস্বস্তিতে আছে তার পরিজনরা। মুখ দেখাবার আর কোন পথ ত মেয়েটি খোলা রেখে যায়নি।
রংপুরকে যদি আমরা মফস্বল বলি, তাইলে সেখানে বেড়ে ওঠা একটি মেয়ে কি ভাবে মদ্যপানে আকৃষ্ট হলো সে বিষয়টি তলিয়ে দেখা দরকার। সমাজবিজ্ঞানীরা হয়ত সে দিকটা দেখবেন।
এই ঘটনায় যে মেসেজটি আমরা পেলাম, তা হলো ঢাকাতে এমন অনেক বাসাবাড়ি আছে যেখানে তরুণ-তরুণীরা অবাধে মেলামেশার নামে বেলেল্লাপনা করছে, মদ খাচ্ছে, এবং আমাদের কল্পনার ভেতরে আর বাইরে যা যা আছে তাই করে যাচ্ছে।
ঢাকা-তে যেসব [ পাবলিক আর প্রাইভেট ] ভার্সিটি আছে, এবং তাতে যে সব ছেলে-মেয়েরা পড়তে এসেছে ঢাকার বাইরে থেকে, তাদের পিতা-মাতাদের একটু সাবধান হতে যদি আনুরোধ করি, সেইটা কি বেশী বলা হয়ে যাবে? বেশী বলা হয়ে গেলে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।