নাহ! সুড়সুড়িমূলক পোস্ট না। মূল লেখা পড়ুন ওয়ার্ডপ্রেসে ।
১৪ মে তে, নিউ ইয়র্ক টাইমসে অ্যাঞ্জেলিনা জোলির একটি লেখা প্রকাশিত হয়। এতে এই মনমাতানো, চোখ-ধাঁধানো তারকা ঘোষনা দেন তিনি জীন-ঘটিত ক্যান্সার এড়াতে সাবধানতাবশতঃ তার স্তনযুগল সার্জারি করে কেটে ফেলবেন। এই প্রক্রিয়াকে ম্যাসটেকটমি বলা হয়।
এর পরিবর্তে তাঁর বুকে সিলিকন ইমপ্ল্যান্ট বসানো হবে।
স্বাভাবিকভাবেই, এ লেখা নিয়ে সারা বিশ্বে তোলপাড় শুরু হয়। এতে তাঁর নারীত্ব ক্ষুন্ন হবে কিনা এ টাইপের আলোচনা, ঘরের কথা পরেরে বলা নিয়ে সমালোচনা, জোলির অপ-এড লেখার সাহস ইত্যাদি বিভিন্ন আলোচনায় মুখর হয়ে উঠে মিডিয়া। পুরুষরা বেশিরভাগ হায় হায় করলেও, অনেক মেয়েরাই স্তন ক্যান্সারের আশংকায় দৌড় দেয় ডাক্তারের কাছে।
এর মধ্যে স্লেট পত্রিকা সহ কিছু সাইট নিউজ করেছে এরকম:
মিরিয়াড জেনেটিক্স কোম্পানি কিনে নিয়েছে বি.আর.সি.এ. জীন ঘটিত ক্যান্সার পরীক্ষার মেধাস্বত্ব।
তাই অন্য কোন কোম্পানি ৩০০০ ডলার মূল্যের এই ডাক্তারী পরীক্ষা করতে পারছে না। এখন যেই পরীক্ষিত হতে চাইবেন, তার জীনের মেধাস্বত্বও এই মিরিয়াড জেনেটিক্স এর কাছে। তাঁরা বলছে গবেষনায় তাদের যে খরচ, সেটা তুলে আনতেই এই নিয়ম।
আরেক কাঠি বাড়া কিছু সাইট দাবি করছে, অ্যাঞ্জেলিনার এত ঘটা করে নিতান্ত অপ্রয়োজনীয় অস্ত্রোপচারটি করা - আসলে মিরিয়াডের জন্যই এক ধরনের পাবলিসিটি ক্যাম্পেইন। বিখ্যাত তারকা হওয়ার পাশাপাশি অ্যাঞ্জেলিনা ইউনিসেফের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর ও বিশিষ্ট সমাজসেবক হিসেবে তাঁর ভক্তের সংখ্যা অগণিত।
হঠাৎ করেই যুক্তরাষ্ট্রের এই মেয়েরা এখন ঝাঁপিয়ে পরেছে তাঁদের বি.আর.সি.এ. জীন পরীক্ষা করাতে।
ইয়াহু বলছে মিরিয়াডের শেয়ার এর্ই মধ্যে ৪% লাফ দিয়েছে । ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।