সাবধান!!!আমার শক্তিশালী ঢেউ সব কিছুই তছনছ করে দেবে...
সকাল বেলা উঠিয়া সেদিন কি শুনিলাম আমি,
পড়ছে নাকি ধরা এবার সাঈদি,মুজাহিদ,নিজামী
মনে করলাম হইবে শুরু যুদ্ধাপরাধীর বিচার,
পুরা খবর পইড়া আমি টাস্কি খাইলাম আবার।
ধর্মের অনুভূতিতে তারা আঘাত নাকি দিছে,
তাইতো এখন সরকার লাগছে তাদের পিছে।
মহানবীর ব্যাংগ ছবি যখন ফেসবুকেতে উঠলো
সরকার তখন সেই কথাটা কানে নাহি তুলল।
দুই নেত্রীর ছবি নিয়ে ফেসবুকেতে শুরু হল দ্বন্দ্ব
সরকার তখন বলল, “এবার ফেসবুকটা বন্ধ”।
অনুভুতিশীল হৃদয় নিয়ে চিন্তা করে ধর্মের
ধর্মের সাথে নেই মিল কোন কাজ-কর্মের।
তাইতো সস্তা অনুভুতিতে লাগে বড্ড আঘাত
ধর্মের অনুভুতির নামে করে তারা বিবাদ।
কেউ বা বলে হরতালেতে পিকেটিং করছে বলে
তিন নেতারে সরকার এবার ঢুকাইছে যে জেলে
মঞ্জুর করছে আদালত ১৬ দিনের রিমান্ড
এই সময়ে গোয়েন্দা বাহিনী পূরন করবে ডিমান্ড।
বাংলাদেশের ইতিহাসে হরতাল হইছে যত
শেখ হাসিনার কুত্তা গুলা পিকেটিং করছে তত
এইটা হিসাব কইরা যদি হাসিনারে দেই তাড়া
সারা বছর রিমান্ড খাইলেও পাবে না সে ছাড়া।
ফারুক হত্যা মামলায় নাকি হবে তাদের বিচার
ধরা খাইলে পাবে না ছাড়া আর কোন রাজাকার
ম্যানহোলেতে ফারুক ভাইরে পাওয়া যখন গেল
সেইটা নিয়া শিবিরগুলা কত ধোলাই খেল।
ফারুক হত্যা মামলায় যদি তাদের একবার ফাসি হয়
শেখ হাসিনার ফাসি তবে হাজারের নিচে নয়।
সবশেষেতে বলব আমি হে ডিজিটাল সরকার
ধর্ম রক্ষা করতে আজ তোমাদেরই দরকার
যুদ্ধাপরাধীর বিচারের নামে করছ কেন খেলা
জনগনের বাশ খাইলে বুঝবা পরে ঠেলা
আলতু ফালতু মামলা দিয়া হবে কি আর কাজ??
যুদ্ধাপরাধীর বিচার পারলে শুরু কর আজ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।