আমি কেমনে তারে দেখি, তারই কাছে যাইতাম উইড়া- হইতাম যদি পাখি। । তার লাগিয়া পরান কাঁন্দে- জলে ভেজে আখি, কাছে পাইলে রাখতাম বুকে- করতাম মাখামাখি। । তার কারনে সব হারাইলাম- আর নাই কিছু বাকি, শায়খ বেধা পাখির মত- একা পড়ে থাকি।
। কেন এত পাষান সেযে- দেয় যে শুধুই
আসসালামু আলাইকুম।
বিসমিল্লাহির রহমানের রাহিম।
দরুদ ও সালাম হাবিবে খুদা হযরত মুহাম্মদ মোস্তফা সাঃ এর উপর,তাঁর পরিবারবর্গ,সাহাবীয়ান ও আহলে বায়েতগনের উপর।
যে সমায় নামাজ পড়িবার জন্য কাবা শরীফের দিকে মুখ করে দাঁড়াও, তখন খেয়াল সব দিক হইতে ফিরাইয়া আপন কালবের(দেলের) ভিতরে ডুবাইয়া রাখ ।
যতক্ষন জেকেরের খেয়ালে দেলের ভিতর ডুবিয়া থাকিবে ততক্ষন আল্লাহ কে ভুলিবে না।
যেইমাত্র খেয়াল দেল হইতে বাহির হইবে তখনি আল্লাহ কে ভুলিয়া যাইবে এবং গায়রুল্লাহর(আল্লাহ ব্যাতিত অন্য কেহ) খেয়ালে সেজদা হইবে। সাবধান, খেয়াল কালব(দিল)হইতে বাহির করিও না। খেয়াল কালব হইতে বাহির হইলে, হরগেজ(সব সময়) নামাজে আল্লাহ মনে রাখতে পারবে না। আল্লাহ ব্যাতিত অন্য কাহাকেও মনে আসিতে দেয়া যাবে না।
কারন আল্লাহ ওয়াহেদ(একক)। সামান্য সময় আল্লাহর হজুরে দাঁডাইয়াছ, এ টুকু সময় মনে মুখে আল্লাহ স্মরন করিয়া সেজদাহ কর। যদি মুখে আল্লাহ বল আর অন্তরে গায়রুল্লাহ কে সেজদা কর তবে তুমি কেমন হইলে?যেমন তোমার প্রিয় বিবি বা কর্মচারী প্রকাশ্যে তোমার সেবা করলো আর সুযোগ পেলে কু-কাজ করে এবং কর্তব্য কর্মে অবহেলা করে। তুমিও কি খোদা পাকের সাথে সেইরুপ করলে নাকি?তুমি প্রকৃত মানুষ হও, হুশ কর, এইরুপ বে-আদবী খোদার সংগে করলে খোদা মাফ করিবেন না। কাজেই নামাজে সব সময় দেল খোদার দিকে মোতাওয়াজ্জাহ রাখ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।