আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

জনগণ বাকশালী জুলুম দেখতে চায় না!!!!!



মহিউদ্দিনের ভরাডুবির জন্য দলীয় কোন্দলকেও উপেক্ষা করা যায় না। গত ২৭ শে মে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা মেয়র নির্বাচনে সহযোগিতা করা ও অন্যান্য বিষয় নিয়ে আলোচনার জন্য এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরীসহ চট্টগ্রাম আওয়ামী লীগের শীর্ষ পর্যায়ের নেতাদের গণভবনে ডাকেন। নেতাদের সঙ্গে আলোচনার একপর্যায়ে চট্টগ্রাম আওয়ামী লীগের দলীয় কোন্দলের বিষয়টি স্পষ্ট হয়ে ওঠে। এ সময় প্রধানমন্ত্রীর সামনেই চট্টগ্রাম আওয়ামী লীগের নেতারা মহিউদ্দিনের বিভিন্ন অভিযোগ এনে তাকে তুলাধোনা করেন। ওই বৈঠকে ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন, আক্তারুজ্জামান চৌধুরী বাবু, মাহতাবউদ্দিন, আ জ ম নাসিরউদ্দিন দল পরিচালনায় মহিউদ্দিনের বিরুদ্ধে স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগ আনেন।

এ সময় একজন নেতা নির্বাচনী কর্মকাণ্ডে ত্যাগী কর্মীদের মূল্যায়ন করা হচ্ছে না বলেও অভিযোগ করেন। তাদের জেরার মুখে বস্তুত অসহায় হয়ে পড়েন মহিউদ্দিন। এ অসহায়ত্ব তার কৃতকর্মের চিত্রকেই দৃশ্যমান করে তুলেছিল সেদিন। এক পর্যায়ে মহিউদ্দিন চৌধুরী তার কৃতকর্মের জন্য ক্ষমাও চান। ওই সভায় প্রধানমন্ত্রী অতীতের সবকিছু ভুলে গিয়ে নির্বাচনে জয়ের জন্য সবাইকে এক সঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানান।

একইসঙ্গে তিনি অন্যদের ছোট করার মানসিকতা পরিহার করে সবাইকে সম্মান দিয়ে সকলের সঙ্গে কাজ করার জন্য মহিউদ্দিন চৌধুরীকে নির্দেশ দেন। তবে প্রধানমন্ত্রীর ওই নির্দেশ সেখানকার আওয়ামী লীগ নেতাদের ক্ষত সারাতে পারেনি বলে দলটি মনে করেন।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.