রবিউল করিম বাবু
মানুষের শান্তির জন্য প্রধানমন্ত্রী ত্যাগ স্বীকার করতে চেয়েছিলেন। দেশে আজ এতো অশান্তি বিশৃঙ্খলার পরেও প্রধানমন্ত্রী তাঁর যেই একচুল না নড়ার জেদ বজায় রেখেছেন তা অত্যন্ত দু:খ ও হতাশাজনক। রাজনৈতিক অস্থিরতার কারনে আগামী মার্চ মাসে যেই টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপ হওয়ার কথা তা আর বাংলাদেশ হবে কিনা সেই ব্যাপারেও অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। এর জন্য প্রধানমন্ত্রী যতই বিরোধীদলকে দোষারোপ করুক আইসিসি কিন্তু বলবে টুর্নামেন্ট আয়োজনে ব্যার্থ হয়েছে বাংলাদেশ সরকার। বিএনপির কর্মসূচী রুখতে গণপরিবহন সহ সারাদেশ যেভাবে অবরুদ্ধ রাখছে সরকার তারা কী একটিবারো ভাবলোনা সাধারন চাকরিজীবি, ব্যবসায়ী এরা কিভাবে যানবাহন ছাড়া কর্মক্ষেত্রে যাবে? তাহলে অমনদিনগুলোতে প্রধানমন্ত্রী সরকারী ছুটি ঘোষনা করেন না কেন? ক্ষমতার লড়াইয়ে হয়তো শেষ পর্যন্ত আওয়ামীলীগই জয়ী হবে কিন্তু এই রাজনৈতিক সহিংসতায় দেশের সম্পদ, বাণিজ্য, শিক্ষা ও সার্বিক উন্নয়নের যেই ক্ষতি হচ্ছে তার মাশুলতো দিতে হবে বাংলাদেশের প্রতিটি নাগরিককেই। এই ভোগান্তি, আতংক আর রাস্তায় জীবন বাঁচানোর অনিশ্চয়তা থেকে কবে মুক্ত হবো আমরা?
রবিউল করিম,
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।