আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

অন্যের ছেলেদের ধর্মের নামে যুদ্ধে ঝাপিয়ে পড়ার নির্দেশ দিলেও জামাত নেতার নিজের ছেলেরা ঝাপিয়ে পড়ছে মাদক নোংরামি আর বিবাহপূর্ব যৌনতার দিকে।

₩℮ℓ¢☻₥℮ Ŧ◙ ღẙ Ħє†† ☠

জামাত নেতারা মুখে যতই ইসলামের কথা বলুক আর ইসলামের নামে অন্যের ছেলেদের জংগীবাদের দিকে ঠেলেদিক কিন্তু নিজেদের ছেলেদের এবং নিজেদের পরিবার পরিজনদের রেখেছে ভোগ বিলাস দুর্নিতি নষ্টামী আর যত অনইসলামিক কাজের মধ্যে। জামায়াত নেতাদের পরিবারে তাদের সনত্মানরা কেউ ইসলামের পথে নেই। কেউ শিবির করে না। নিজামীর স্ত্রী সামসুন্নাহার নিজামী মানারাত ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের অধ্যক্ষ ছিলেন। সেখানে তার নামে আছে অনেক অর্থ ক্যালেংকারীর ঘটনা।

তার পরেও স্বামীর দাপটে কিছুদিন পদে টিকে থাকালেও একসময় শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে পদত্যাগ করে নিজেই একটা স্কুল খুলেছেন। কিন্তু স্কুল করার সব টাকা নেয়া হয়েছে জামায়াতের কর্মীদের কষ্ট করে জমানো ফান্ড থেকে। নিজামীর বড় ছেলে তারেক মালয়েশিয়া ইসলামিক ইউনিভার্সিটিতে পড়ার সময় নাইট ক্লাব, বার থেকে শুরু করে সব আজে বাজে জায়গাই যাতায়াত করত। বাংলাদেশে এসে ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটিতে এবং নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটিতে শিক্ষক হিসাবে যোগদান করার সময়েও তার বিরম্নদ্ধে ওঠে ছাত্রীদের সঙ্গে অসামাজিক কাজ করার অভিযোগ। নিজামী অন্যদের বললেও এই ছেলেকে কখানোই ছাত্রশিবিরের কোন কাজেই আসতে দেখা যায়নি ৭১ যুদ্ধাপরাধের দায়ে অভিযুক্ত জামায়াতের আর এক নেতা কাদের মোল্লা।

তার স্ত্রী বেগম সানওয়ার জাহান জামায়েতের রোকন হলেও নিজামির স্ত্রী সামসুন্নাহান নিজামীর সকল অপকর্মের সহযোগী। কাদের মোল্লার বড় ছেলের নাম জামিল সে মগবাজারের হোটেলগুলোতে অনৈতিক সব অপকর্মের নায়ক। স্কুল জীবন থেকেই সে করে আসছে এই অপকর্ম। আর এক ছেলে আবুজন গিফারী কলেজে পড়ার সময় গাজা খাওয়ার দায়ে কয়েকবার পুলিশের হাতে আটক হয়েছিল। কাদের মোল্লার ছোট ছেলে মওদুদ মালয়েশিয়ায় ইসলামিক ইউনিভার্সিটিতে পড়ে।

কিন্তু বিয়ে না করেই তার এক বান্ধবীর সঙ্গে লিভ টুগেদার করছে দিনের পর দিন। শিবিরের কর্মীদের ইসলামী আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়ে জীবন দেয়ার আহ্বান জানালেও কাদের মোল্লা তার নিজের সন্তানদের সেই স্বপ্ন দেখান না। সূত্র : View this link

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।