যখন বিকাল হতে থাকে, হতে হতে সূর্যটা ঢলে পড়ে, পড়তে থাকে
নেসক্যাফের কফির স্বাদ পৃথিবীর মধ্যে যে জঘন্যতম বিশেষ করে আমাদের দেশে যে কফি পাওয়া যায় সেটা টের পেলাম। এটা জানতাম না যে ল্যাটিন আমেরিকার ব্রাজিলে পৃথিবীর সবচেয়ে বেশী কফি উৎপন্ন হলেও মূলত এর প্রথম দেখা পাওয়া যায় আরবে মানে ইয়েমেনে। ইথিওপিয়াও কফির দেখা মেলে বলে ইতিহাস সাক্ষ্য দেয়। এরপরে ইতালী ঘুরে ইউরোপ হয়ে কফি ছড়িয়ে পরে সারাবিশ্বে।
কফি নিয়ে রাজনীতিও কম চমকপ্রদ নয়। প্রথমদিকে এর ধর্মীয় ব্যবহার ছিলো বিধায় ইথিওপিয়ার চার্চ এর অধর্মীয় ব্যবহার নিষিদ্ধ করেছিলো যা চালু ছিল উনবিংশ শতাব্দী পর্যন্ত। তুরস্কের অটোম্যান সাম্রাজ্য কফি পানের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিলো বিদ্রোহীদের মাঝে জনপ্রিয় বলে।
সান্তিয়াগোতে ব্রাজিলের টাটকা কফিবিন থেকে তৈরী কফি খেলাম ১০০০ পেসোতে মানে প্রায় দুই ডলারে। বহনযোগ্য প্লাস্টিকের একটা লম্বা গ্লাস ভর্তি গরম কফি নিয়ে ৬/৭ ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রায় ঘুরে বেড়ানোর অভিজ্ঞতা মন্দ ছিলো না!
কফি উৎপাদন হয় এমন বিশ্বের চিত্র
সূত্র: উইকিপিডিয়া
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।