আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বিশ্বকাপ ফুটবলের গত ৮ আসরের বল (একটি সামনে বিশ্বকাপ ! পোস্ট!)

আমি জন্মের প্রয়োজনে ছোট হয়েছিলাম , এখন মৃত্যুর প্রয়োজনে বড় হচ্ছি।

বিশ্বকাপ ফুটবলের প্রতিটি আসরেই ভিন্ন ভিন্ন বল ব্যবহার করা হয়। ১৯৮২ থেকে ২০১০ পর্যন্ত যেসব বল দিয়ে খেলা হয়েছে তা ঈণ্টাড়ণেট ঘেটে শেয়ার করলাম... ১৯৮২ স্পেন - বলের নাম " ট্যাঙ্গো এস্পানা " এই বলের ভিতরের লেয়ারে রাবার দেয়া ছিল এবং এটাই প্রথম ওয়াটার রেসিস্ট্যান্ট বল। ১৯৮৬ মেক্সিকো - বলের নাম " এজটেকা" এটাই প্রথম সিন্থেটিক ম্যাচ বল। বৃস্টিরোধক ইএ বল হার্ড / ওয়েট সব সারফেসেই ভাল কাজ করত।

১৯৯০ ইটালি - বলের নাম " ইতরভসকো" এই বল পুরাটাই সিন্থেটিক ফাইবার দিয়ে তৈরি এই কারনে সহজে নস্ট হত না। ১৯৯৪ যুক্তরাস্ট্র - বলের নাম "কোয়েস্ট্রা" এই বল নরম এবং হালকা , বেগ আর ত্বরণ হত বেশি এই বলে। ১৯৯৮ ফ্রান্স- বলের নাম "ট্রাইকালার" ফ্রান্সের পতাকার তিন রঙ এখানে আছে বলেই এই নাম। এটাই প্রথম রঙ্গিন বল। এই বলে আন্ডারগ্লাস প্রিন্ট(কি সেটা?) ব্যাবহার করা হইছে।

২০০২ জাপান কোরিয়া - বলের নাম "ফিভারনোভা" স্টাইলিশ এই বল আলোচিত / সমালোচিত ছিল এর বাউন্সিং এর কারনে। এই বলকে বলা হয় অন্যতম সেরা ফ্লাইং একুয়ারেসির দিক থেকে। ২০০৬ জার্মানি - বলের নাম "টিমজেইস্ট" এই বল নাকি ৩২ টি ধাপে হাতে সেলাই করা। এর ছিল এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি একুয়ারেসি। ২০১০ সাউথ আফ্রিকা - বলের নাম "জাবুলানি" এই বলের কথা আর কি বলব , অপেক্ষা করতে হবে কয়েক দিন দেখেন এই বলের কত কাহিনি বোনাস......... সবচেয়ে পুরাতন ফুটবল... ১৮৩৬ সালের এই বলের সাইজ বিভিন্ন রকম হত।

যদি pig's bladder ছোট হত তাহলে বল ও ছোট আর bladder বড় হলে বল ও বড়। খেল্বেন নাকি এই বলে......?


এর পর.....

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.