শিক্ষাই হল জাতি
ভোলায় উপনির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ । তবে অনিয়মের অভিযোগে লালমোহনের নয়টি কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ বন্ধ করে দেওয়া হয়। একটি কেন্দ্রের বাইরে দুই প্রার্থীর সমর্থকদের সংঘর্ষে আহত হয়েছে ছয়জন।
বিএনপির প্রার্থী হাফিজউদ্দিন আহমেদ অনিয়মের অভিযোগ এনে নির্বাচন বাতিলের দাবি জানিয়েছেন।
বিকাল ৪টার দিকে লালমোহনে নিজের বাসায় সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, "নির্বাচন কমিশন, র্যাব, পুলিশ ও স্থানীয় কর্মকর্তাদের নির্লজ্জ তৎপরতায় একটি প্রহসনের নির্বাচন হয়েছে।
"
তবে আওয়ামী লীগ প্রার্থী নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন দুপুরে সাংবাদিকদের বলেন, ভোটগ্রহণ সুষ্ঠুভাবে হচ্ছে।
লালমোহন ও তজুমদ্দিন উপজেলা মিলিয়ে ভোলা-৩ নির্বাচনী এলাকায় শনিবার সকাল ৮টায় ভোট গ্রহণ শুরু হয়ে বিকাল ৪টা পর্যন্ত চলে।
ওই আসনের ভোট কেন্দ্র ৮৬টি। এর মধ্যে ৫৬টি লালমোহনে, বাকিগুলো তজুমদ্দিনে। মোট ভোটার সংখ্যা ২ লাখ ৩৪ হাজার ৯২৬।
এর মধ্যে পুরুষ ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৮০ এবং নারী ১ লাখ ২০ হাজার ৪৬ জন।
ভোট গ্রহণ বন্ধ করে দেওয়া সবগুলো কেন্দ্রই লালমোহন উপজেলায়। এসব কেন্দ্রে ভোটারের সংখ্যা ৩১ হাজারের বেশি।
শনিবার সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত লালমোহন ও তজুমদ্দিন উপজেলার বিভিন্ন কেন্দ্র ঘুরে কেন্দ্রে ভোটারদের উপস্থিতি দেখা যায়। প্রিজাইডিং কর্মকর্তাদের তথ্য অনুযায়ী, দুপুরের মধ্যে প্রায় অর্ধেক ভোটার ভোট দিয়েছেন।
এদিকে বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগ নিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য এমকে আনোয়ারের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল সকাল ১০টায় ঢাকায় প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এটিএম শামসুল হুদার সঙ্গে দেখা করেন।
তারা জানান, ৩৭টি কেন্দ্রে বিএনপি প্রার্থীর পোলিং এজেন্ট নেই। এর মধ্যে কাউকে ঢুকতে দেওয়া হয়নি, কাউকে বের করে দেওয়া হয়েছে। নির্বাচন অফিসে সরকারি দলের কোন লোক না থাকায় নির্বাচন অফিসে এমকে আনোয়ারকে থাকতে দেয়া হয়নি সরকার এই মাএ বলেছে নির্বাচন সুশ্ঠ হয়েছে তাই নির্বাচন বাতিলের কোন সুযোগ নেই ভোট ঘোননা শুরু হয়ে গেছে দেখি সোনার বাংলাকে কে কোথায় নিয়ে যেতে চায়
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।