আমি স্বাধীনতায় বিশ্বাস করি। আমি বিশ্বাস করি মনুষত্বে
আমার অত্যন্ত্ প্রিয়দল কলকাতা নাইট রাইডার্স এর খেলা দেখার জন্য যথারীতি রাত আটটায় টিভির সামনে বসলাম - কিন্তু আমার চাওয়া পাওয়ার মূল্য না দিয়ে- পরক্ষনেই বিদ্যুৎ চলে গেল- বিদ্যুৎ আসল যখন দেখলাম কলকাতা নাইট রাইডার্স এর ব্যাটিং শেষ-২০ ওভারে ৩উইকেটে ১৮১, যেখানে আমার দাদা - সৌরভ ৫৬, রেবের লিডার নামে খ্যাত(অবশ্য আমার বন্ধুদের দেওয়া নাম) র্গেইল ৪০, তিওয়ারি ২৬*, ম্যাথিউস ৪৬*। ভেট্টোরি ১/৩০)। অবশ্য পরে সম্পূর্ণ খেলাই দেখার ভাগ্য হল।
অতঃপর দিল্লি ডেয়ারডেভিলস ১৮২ রানের লক্ষ্য নিয়ে ব্যাট নেমে শুরুতেই বিপর্যয়ে পড়ে ।
অতঃপর তারা হেরেই যায় কলকাতা নাইট রাইডার্স এর কাছে ১৪ রানে।
আরও একটি জয় দেখলাম কলকাতা নাইট রাইডার্স -এর।
এই জয়ে কলকাতা নাইট রাইডার্স আশা জিইয়ে রাখল শেষ চারে থাকার। অধিনায়ক সৌরভ গাঙ্গুলী কলকাতার মূল্যবান জয়ে ভূমিকা রেখেছেন হাফ সেঞ্চুরির (৫৬) পাশাপাশি একটি দুর্দান্ত রানআউট করে। তার সরাসরি থ্রোয়ে গৌতম গম্ভীর রানআউট হন।
সেহওয়াগের সঙ্গে ৯৯ রানের জুটি ভেঙে যায়। দিল্লি সেখান থেকেই হারিয়ে ফেলে জয়ের পথ। বিফলে যায় দিল্লি অধিনায়ক সেহওয়াগের ৬৪ রানের ইনিংস। এ জন্যই ম্যাচসেরা সৌরভ। হেরে যাওয়া সত্ত্বেও দিল্লি ১০ ম্যাচ থেকে ১২ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে রইল।
কলকাতা ষষ্ঠ স্থানেই রয়েছে। ১০ ম্যাচ শেষে তাদের পয়েন্টও ১০। কলকাতার ১৮১/৩ তাড়া করতে নেমে দিল্লি ১৬৭/৮-এর বেশি এগুতে পারেনি।
কলকাতা নাইটরাইডার্স ১৮১/৩, ২০ ওভারে (সৌরভ ৫৬, গেইল ৪০, তিওয়ারি ২৬*, ম্যাথিউস ৪৬*। ভেট্টোরি ১/৩০)।
দিল্লি ডেয়ারডেভিলস ১৬৭/৮, ২০ ওভারে (সেহওয়াগ ৬৪, গম্ভীর ৪৭, দিনেশ কার্তিক ২০। দিন্দা ২/২১)।
ফল : কলকাতা ১৪ রানে জয়ী। ম্যান অব দ্য ম্যাচ : সৌরভ গাঙ্গুলী (কলকাতা)।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।