হাম্বা লীগ অনেক ভালো ভালো কথা বলে ক্ষমতায় আসল । আসার কয়দিন পরই হল বিডিআর হত্যাকাণ্ড । অনেক ধরনের ফিস ফাস শোনা যায় । কিন্তু সবাই বলে - এই চুপ চুপ । হাম্বা লীগ স্বাধীনতার চেতনা বাস্তবায়ন করবে ।

রাজাকারের বিচার করবে । শেয়ার মার্কেটে ২য় বারের মত জালিয়াতি হল ( আগেরবারও হয়েছিল এই হাম্বা সরকারের সময়ই ) । লাখ লাখ লোক পথে বসল । কিছু মানুষ আত্মহত্যা করল , কিছু নারী বিধবা হল , কিছু সন্তান এতিম হল । আঙ্গুল উঠল হাম্বা এমপি , বড় বড় নেতাদের দিকে ।

কিন্তু সবাই বলে - এই চুপ চুপ । হাম্বা লীগ স্বাধীনতার চেতনা বাস্তবায়ন করবে । রাজাকারের বিচার করবে । কুত্তালীগ সারা বাংলাদেশে মানুষকে কামড়ায় , ধর্ষণ করে, দখল করে , হত্যা করে ( হাতের কাছে অন্য মতের কেউ না থাকলে নিজ দলের অন্য কুত্তার গলা কামড়ে ধরতেও এদের বাধে না ) । কিন্তু সবাই বলে - এই চুপ চুপ ।

হাম্বা লীগ স্বাধীনতার চেতনা বাস্তবায়ন করবে । রাজাকারের বিচার করবে । সরকারী ব্যাংক সোনালী - রুপালী- অগ্রণী - জনতা দুর্নীতির মাধ্যমে খালি করে ফেলা হল । ব্যাংক থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা লুটপাট হল । পরিচালক পদে হাম্বা লীগের নেতারা ।

কিন্তু সবাই বলে - এই চুপ চুপ । হাম্বা লীগ স্বাধীনতার চেতনা বাস্তবায়ন করবে । রাজাকারের বিচার করবে । শুয়োর লীগ নানা জায়গায় জমি দখল করে । এই রকম এক মোটকা শুয়োর রানার বিল্ডিঙের নিচে চাপা পড়ে ১১০০ মানুষ মারা গেল ।

কিন্তু সবাই বলে - এই চুপ চুপ । হাম্বা লীগ স্বাধীনতার চেতনা বাস্তবায়ন করবে । রাজাকারের বিচার করবে । ভারত বাংলাদেশের নদীর মাঝখানে বাঁধ দিয়ে নিজেদের মালামাল পরিবহন করে । বাংলাদেশের মানুষকে পাখির মত গুলি করে মেরে তারের উপর ঝুলিয়ে রাখে ।

মাল খেয়ে টাল হওয়া হাম্বা মন্ত্রী বলেন - “ সীমান্তে বাংলাদেশীদের ভারত হত্যা করায় বাংলাদেশ মোটেও চিন্তিত নয় । “ আমাদের খারাপ লাগল । কিন্তু সবাই বলে - এই চুপ চুপ । হাম্বা লীগ স্বাধীনতার চেতনা বাস্তবায়ন করবে । রাজাকারের বিচার করবে ।

বড় ধাড়ী হাম্বী( মহিলা হাম্বা )র মেয়ের জামাই আর অনেক ছোট আবুল শ্রেণীর হাম্বা মিলে পদ্মা সেতু হজম করে ফেলল । কিন্তু সবাই বলে - এই চুপ চুপ । হাম্বা লীগ স্বাধীনতার চেতনা বাস্তবায়ন করবে । রাজাকারের বিচার করবে । রাতের আঁধারে মানুষ গুম হয় ।

খুন হয় । কিন্তু সবাই বলে - এই চুপ চুপ । হাম্বা লীগ স্বাধীনতার চেতনা বাস্তবায়ন করবে । রাজাকারের বিচার করবে । কুইক রেন্টাল কারেন্টের ফাঁদে জাতি মাছ ধরার কারেন্ট জালের মত প্যাচাইয়া গেছে ।

হাজার হাজার কোটি টাকা গেল হাম্বা এমপি মন্ত্রী ব্যবসায়ীদের পকেটে । কিন্তু সবাই বলে - এই চুপ চুপ । হাম্বা লীগ স্বাধীনতার চেতনা বাস্তবায়ন করবে । রাজাকারের বিচার করবে । দেশের পাছা মারতে মারতে লাল করে ফেলে হাম্বা লীগ কয়েকটা বুড়া আর আধবুড়া রাজাকারের বিচার করছে ।

স্বাধীনতার ৪২ বছর পর হাম্বা লীগ বোকা...দা জাতিকে বুঝিয়ে দিল - স্বাধীনতার চেতনার বাস্তবায়ন মানে ৫/৬ টা বুড়া রাজাকারের বিচার করা । আর কোন কিছুই করার দরকার নেই । জাতি এই নতুন জ্ঞান আরোহণ করে নতুন ভাবে চোদনা হয়ে গেল ..................... ।