চলো আবার সবুজ গড়ি
হায়দার গায় হায় হায় করে
নির্মমতা কতদুর হলে জাতি হবে নির্লজ্জ??
আসলে ঘটনাটা বুঝা বড়ই কঠিন। পবিত্র আরব দেশ থিক্কা ফিরাই বুবু আমার কেন যে মোল্লা মূসল্লিদের উপর এত্তোটা ক্ষেপলেন তা বুঝতে মাথার নিউরণ খুব একটা খরচ করতে হয়নি। কারন আমিও তো সুশীলদের একজনই। আমার মাথায় উন্নত সারের অবশিষ্টাংশ এখনো বিদ্যমান। সখী তো মুখ ভার।
আরবে গিয়া আবার মুসলমান হয়ে গেলো না’তো??? এক এগারো, নির্বাচন সবই কি তাহলে ছেলে খেলা?? কোনো বাঁধনেই কি জড়ানো গেলোনা তাকে??
এই সব অভিমানী প্রশ্নের সদুত্তর দিতে হলে আবার সেই ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ ঘটাতে হয়। এবার ভালোবাসার তোরে ডাষ্টবিনের পঁচা পানিতে জীবনটা ভেসে গেলো ফারুকের। কান্না কে দেখে?? একদম নয় এগারোর ঘটনা ঘটে গেলো বলেই সবাই আশংকা প্রকাশ করছে। শুধু ভ্যেনূ ভিন্ন ওটা ছিলো আকাশ চুম্বি টুইন টাওয়ার আর এটা হলো মাটি চুম্বি (রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের) দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তানদের ব্যাবহৃত ময়লা পানির আবাস।
এই ভালোবাসার প্রকাশ ছাড়াও আরো একটি ভালোবাসা রয়েছে।
যার নাম আবুবকর। ঢাবির মেধাবী (মরে গেলে সবাই মেধাবী হয়ে যায়, কিন্তু জেনেছি সে সত্যিই মেধাবী ছিলো) এই ছাত্রের মৃত্যুর জন্য যারা দায়ী বলে পত্র পত্রিকাগুলো বিষোদগার করেছে তাদের দিক থেকে দৃষ্টি ফিরিয়ে এমন একটি উপযুক্ত ঘটনা সতি ই প্রশংসার দাবি রাখে। সাপ ও মরভে লাঠিও ভাঙ্গার কথা না। তবে লাঠি সত্যি ই ভাঙ্গে কিনা সেটাই এখন সবার মৌলিক আগ্রহ। কেননা জনমনে প্রশ্ন উঠেছে পিলখানার মত এটাও অসাধারণ চমৎকার কোনো নাটক মঞ্চস্থ করা হলো কিনা!!!
কিছু মানুষ এতো বোকা।
তারা ভাবে সত্য কখনো অপ্রকাশিত থাকেনা। কিন্তু কে তাদেরকে এতা ভাবতে আগ্রহান্বিত করছেনা যে কিছু সত্য সকল সময় ই ইতিহাসের আড়ালে লুকাইত রয়। যখন ইতিহাসের ভারি ভারি পাতা গুলো ওল্টাই তখন ভারি হাসি পায়। দেখি ঘুরে ফিরে সেই অতীত আবার বর্তমানের রুপ ধরে আমার চোখের বারান্দায় বসবাস করছে।
ষোল শ শত্তকে কাউকে পছন্দ না হলে শুধু ডাইনি বলে গুজব ছড়ালেই ব্যাস খেল খতম।
লাখো নিরপরাধ মানুষ আগুনের তাপে ধুমাইত হয়েছে। অথচ সেই সব শাস্তিদাতাদের মাঝে অনেকেই ছিলো ডাইনির চেয়েও ভয়ংকর। আর আজ কাউকে পছন্দ না হলে বলে দাও সে সন্ত্রাশী। বাস খেল খতম। সভ্যতার খোলশ পরা ইউরোপের দস্যুরাতো সার্টিফিকেট তৈরী করে বসে আছে।
কই?? ইতিহাসের তেমন কোনো রকমফের লক্ষ্য করা গেলো?? এতো নতুন পাত্রে সেই পুরাতন শরাব।
সত্য প্রকাশিত হওয়ার কোনোই জরুরত নেই। সকল ধর্মাবলম্বিরাই মৃত্যু পরবর্তী জীবনে বিশ্বাসী। তাদের শাস্তি ওপারেই দেয়া হয়। আর যারা ধর্মে বিশ্বাসী নয় তারা এখানেই পেয়ে যায়।
কিন্তু সেক্যুলার রাষ্ট্র বাবস্থার প্রবর্তক দের যদি এতোটাই বেহাল অবস্থা হয় যে জনগনকে ঘুষ থেকে বিরত রাখতে জাহান্নামের আগুনের ভয় প্রদর্শন কারী হাদীস বৈদ্যুতিক থামে থামে টানানোর আদেশ... আর পীর পুরুষকে সম্মান প্রদর্শনে বিমানবন্দরের নাম পরিবর্তন----- তাহলে এদের প্রতি জনগনের আস্থা হাড়াতে খুব বেশী সুর্যস্ত দেখতে হবেনা।
তাই, বলি কি!!! আমার কাছে একটা মহা ভারত আছে... নিয়ে রাখতে পারো। বলাতো যায় না। যদি লাইগ্যা যায়??
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।